Bartaman Patrika
হ য ব র ল
 

রসগোল্লার ভূতভোজন 
দেবল দেববর্মা

এই গল্পটা শুনেছিলাম আমার বাবার মুখে, তা সে বহুকাল আগের কথা। তখন এত বাস-ট্রাক বা ছোটখাট লরি যাকে কলকাতার লোকে এখন ছোটহাতি বলে, সে-সবের এমন রমরমা ছিল না। আর গ্রামাঞ্চলের কথা আলাদা। সেখানে পদব্রজে যাওয়া ছাড়া গত্যন্তর নেই। গাড়ি বলতে গো-শকট। বাবা চাকরি করতেন পুলিস ডিপার্টমেন্টে। লম্বা-চওড়া চেহারা। ছাতি, তা কম নয়, প্রায় পঞ্চাশ ইঞ্চির কাছাকাছি। তখনকার দিনে পঞ্চান্ন বছরেই রিটায়ারমেন্ট ছিল। অর্থাৎ অবসর নিতে হতো। বাবাও একদিন পুলিসের চাকরি থেকে রিটায়ার করে আমাদের গ্রামের বাড়িতে ফিরে এলেন। পুলিসে কাজ করার সময় বাবার একজন বিশ্বস্ত আর্দালি ছিল। বাবা যেখানেই বদলি হতেন তাকেও সেখানে বদলি করে নিয়ে যাবার ব্যবস্থা বাবাই করতেন। লোকটির নাম জয়নাল— জয়নাল সিং, বাড়ি বোধহয় সম্ভবত ইউ.পি-র কোনও গ্রামে। যে কোনও ভাবেই হোক জয়নাল বাংলার পুলিস ফোর্সে কাজ পেয়ে গেল। এবং তার পর থেকে ছায়ার মতো বাবার সঙ্গে এক জায়গা থেকে আর এক জায়গায় ঘুরেছে।
বাবার রিটায়ারমেন্ট করার সময় জয়নাল এসে বলল,— বাবার সঙ্গে সে-ও চাকরি থেকে অবসর নিতে চায়, শুধু তাই নয়, রিটায়ার করে সে বাবার সঙ্গে আমাদের গ্রামের বাড়িতে গিয়ে থাকবে বলে জানাল। কারণ তার তিন কুলে কেউ আছে বলে জয়নাল অন্তত মনে করতে পারল না। বাবার সঙ্গে জয়নালও আমাদের গ্রামের বাড়িতে এসে পরিবারের একজন সদস্য হয়ে গেল।
জয়নালকে পেয়ে বাবার অবশ্য অনেক সুবিধে হয়েছিল। আমাদের জমিজমা, খেত-খামার যা ছিল জয়নাল সবই দেখে নিল। তারপর চাষ-বাসের তদারকি, শুনো জমিতে রবিশস্যের ঠিকমতো ফলন কিংবা ফলের গাছে সময়ে ফল হচ্ছে কি না সবই সে দেখাশুনো করতে লাগল। এরই মধ্যে হঠাৎ একদিন জমি-জমা সংক্রান্ত কাজে বাবাকে সোনামুখী যেতে হল। বলা বাহুল্য জয়নালও তার সঙ্গী হল। সোনামুখীতে ছোট-বড় অনেক সরকারি অফিস, থানা, ব্যাঙ্ক, হাইস্কুল, বড় পোস্ট-অফিস সবই আছে, বাবা যে অফিসে কাজের জন্য গিয়েছিলেন সেই অফিসার সেদিন অন্য কাজে বাঁকুড়া গিয়েছিলেন। হেড-ক্লার্ক বলল— বাঁকুড়া গেলেও সাহেব নিশ্চয় বেলা তিনটের মধ্যে ফিরে আসবেন। কিন্তু বিকেল গড়িয়ে সন্ধে হতে চলল, অফিস ছুটির সময় প্রায় অতিক্রান্ত। কিন্তু সাহেব মানে সেই অফিসারের দেখা নেই। খবর নিয়ে জানা গেল পথের মধ্যে হঠাৎ বাসটার কল-কব্জা বিগড়ে যেতেই মেকানিকের অপেক্ষায় বাসসুদ্ধ সবাই হা-পিত্যেশ করে বসে রয়েছে। কখন, কতক্ষণ পরে যে বাস আবার চালু হবে তা কেউ বলতে পারবে না।
অগত্যা গ্রামে ফেরা ছাড়া উপায় নেই। সন্ধে প্রায় নেমেছে, রাত্তিরটা হয়তো কোনও দোকানের দাওয়ায় শুয়ে কাটিয়ে দেওয়া যায়। কিন্তু সারারাত্তির মশার কামড়। তারপর উপবাস। ব্যাপারটা বাবার ঠিক মনঃপূত হয়নি, বাবার কাছে একটা পকেট-ঘড়ি থাকত। সেটা বের করে বাবা দেখলেন প্রায় ছ’টা বাজে। এখনই রওনা দিলে ঘণ্টা চার বাদে নিশ্চয় বাড়ি পৌঁছানো যাবে।
জয়নাল শুনে বলল— ‘বাবু, আজ ভরা অমাবস্যা। এই রাত্তিরবেলা দশ মাইল রাস্তা পেরিয়ে বাড়ি যাবেন?’
বাবা তার আশঙ্কাকে নস্যাৎ করে দিয়ে বললেন, — ‘এতদিন পুলিসে কাজ করেও তোর দেখছি ভূতের ভয় যায়নি।’
তারপরই ওকে তাড়া দিয়ে বললেন, —‘চল চল, বেরিয়ে পড়া যাক। রাত দশটার মধ্যে নিশ্চয় বাড়ি পৌঁছে যাব।’
রওনা হবার আগে বাবা সোনামুখী বাজারের বড় ময়রার দোকান থেকে টেনিস বল সাইজের পঁচিশটা রসগোল্লা কিনলেন। তখন সস্তাগণ্ডার দিন। পঁচিশটা বড় সাইজের রসগোল্লার দাম কত নিয়েছিল বাবার মুখে সে কথা শুনলেও এখন আর মনে নেই। মিষ্টির হাঁড়িটা এক কাঁধে বসিয়ে জয়নাল সামনে হাঁটতে লাগল। তার পিছনে বাবা, হাতে সেই তেল চুকচুকে হাতচারেক লম্বা শক্তপোক্ত লাঠি।
সোনামুখী ছাড়িয়ে দু’জনে পায়ে-চলা পথ ধরে হাঁটতে শুরু করল। দু-পাশে গাছপালা, জঙ্গল। প্রায় ঘণ্টা দেড় হাঁটবার পর কোচডি গ্রামটা পিছনে পড়ে রইল। গ্রামের শেষে কোচডির মহাশ্মশান। সেটা পেরিয়ে আসার পরই বাবার মনে হল, রসগোল্লার হাঁড়িটা ডান কাঁধে নিয়ে হাঁটার সময় জয়নাল যেন টলছে। একবার ডান দিকে রাস্তার একপাশে আবার তারপরই রাস্তার বাঁদিকে চলে যাচ্ছে। ওর এই টলটলায়মান অবস্থা দেখে বাবা খুব অবাক হলেন। তবে জয়নাল যে নেশা-টেশা করে একথা তিনি কস্মিনকালেও শোনেননি। তবে?
জিজ্ঞেস করতেই জয়নাল পিছন ফিরল। বলল— ‘বাবু কোচডির শ্মশানটা পেরিয়ে আসার পরই কারা যেন আমার সঙ্গে হাঁটছে। কখনও আমাকে ঠেলে ডান দিকে নিয়ে যাচ্ছে আবার কখনও বাঁ-দিকে টানছে। মনে হয় ওদের নজর এই রসগোল্লার হাঁড়িটার ওপর। আমার কাঁধের ওপর থেকে যদি এই রসগোল্লার হাঁড়িটা মাটিতে ফেলে দিতে পারে তাহলেই ওদের ইচ্ছেটা পূর্ণ হয়। রসগোল্লাগুলি সব ওদের দখলে চলে যাবে।’
‘তার মানে?’ বাবা সোজাসুজি শুধোলেন, —‘ওরা কি তোমার কাছে রসগোল্লা খেতে চেয়েছে?’
‘মনে হয় তাই।’ জয়নাল জবাব দিল, বলল— ‘আমি যদি কয়েকটা রসগোল্লা ওদের দিকে ছুঁড়ে দিই তাহলে হয়তো ওরা আমার সঙ্গ ত্যাগ করবে। কিন্তু আমি ব্যাটাদের একটি রসগোল্লাও দিচ্ছিনে। তা সে ওরা যা পারে করুক।’
কিন্তু ওই টলটলায়মান অবস্থায় জয়নালকে হাঁটতে দেখে বাবা নিজেই ওর কাঁধের হাঁড়িটা নামিয়ে তার মধ্যে হাত ঢুকিয়ে গোটা চার রসগোল্লা বের করে দুটো পিছনে আর দুটো-দুপাশে ছুঁড়ে দিলেন। ব্যাস! এরপরই জয়নাল ফের সোজা হয়ে হাঁটতে লাগল। ওর ওই টলটলায়মান অবস্থা আর রইল না। বাড়ি পৌঁছতেই ওই এক হাঁড়ি রসগোল্লা দেখে মা তো বেজায় খুশি, কিন্তু হাঁড়ির মুখটা এমন খোলা কেন? জিজ্ঞেস করতেই কোচডির মহাশ্মশান থেকে পথের ঘটনা সবিস্তারে বাবা শুনিয়ে দিলেন মাকে। আর তাই শুনেই মায়ের হাসিখুশি মুখের আনন্দভাব সব কোথায় মিলিয়ে গেল, মা বলল, —‘না-না। ওই রসগোল্লার হাঁড়িতে যখন ভূতের নজর পড়েছে, তখন ওটা আর আমি ঘরে তুলছিনে। বলা যায় না রাত্তিরে হয়তো তেনারা দল বেঁধে রসগোল্লার খোঁজে ওই হাঁড়ির ওপর চড়াও হতে পারে।’ মা আরও বলল, —‘তার চেয়ে বরং এক কাজ করো। জয়নাল আর তুমি দু’জনে মিলে এই রসগোল্লার হাঁড়িটা শ্মশানে রেখে দিয়ে এসো। ইচ্ছে হলে তেনারা এসে পাঁচালের শ্মশানেই ভূতভোজন করবেন।’
অত রাত্তিরে জয়নালকে সঙ্গে নিয়ে বাবা ওই রসগোল্লার হাঁড়িটা বাঁধের পাড়ে গাঁয়ের শ্মশানে রেখে দিয়ে এল। তারপর মুখহাত ধুয়ে খাওয়াদাওয়া সেরে দু’জনে দিব্যি ঘুমিয়ে পড়ল।
রহস্যটা জানা গেল পরদিন খুব ভোরে। দিনের আলো ভালো করে ফোটার আগেই ঘুম থেকে ওঠা বাবার চিরকালের অভ্যেস, তখনও পাখপাখালি রব শুরু করেনি। আলো আর আঁধারে মেশা ভোর। বাবার কী খেয়াল হল তার সেই তেল চুকচুকে লাঠিটা নিয়ে চলে গেলেন বাঁধের পাড়ে শ্মশানে, মিষ্টির হাঁড়িটার কী পরিণতি হল সেটা জানতে তার খুবই ইচ্ছে ছিল।
শ্মশানে পা দিয়েই বাবা তো হতবাক। মিষ্টির হাঁড়িটা যেমন ছিল তেমনি অক্ষত রয়েছে। শুধু টেনিস বল সাইজের রসগোল্লাগুলি সাফ। হাঁড়ির ভিতরে একটাও পড়ে নেই।
কিন্তু অতগুলি টেনিস বল সাইজের রসগোল্লা গেল কোথায়? তবে কি অমানিশার গভীর রাতে কোচডির মহাশ্মশান থেকে তেনারা এসে রসগোল্লার ভূতভোজন করেছেন?
অথবা আরও ভোরে গ্রামের কোনও মানুষ প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে বাঁধের পাড়ে এসে হাঁড়ির রসগোল্লাগুলিতে চক্ষুদান করে চম্পট দিয়েছে।
স্বীকার করছি এই রহস্যের সমাধান বাবা কিংবা জয়নাল কেউ করতে পারেনি। 
01st  September, 2019
বিকেলবেলার আলো

আজ ক্লাস ফাইভ থেকে বিনন্দ সিক্সে উঠেছে। ওর এরকম নামটা মা রেখেছিল। মা একটা পুরনো বই ঠাকুরমার কাছ থেকে পেয়েছিল। বইটার নাম ‘লক্ষ্মীচরিত্র’। বইটার মলাটে একটা লক্ষ্মী ঠাকুরের রঙিন ছবি আছে। মা সন্ধেবেলা বইটা নিয়ে পড়তে বসে।
বিশদ

21st  April, 2024
পশ্চিম আকাশে সূর্যোদয়

শুক্রের আহ্নিক গতি অন্য গ্রহগুলির মতো নয়। সৌর জগতে কেন ব্যতিক্রমী এই গ্রহ জানালেন স্বরূপ কুলভী বিশদ

21st  April, 2024
মুদ্রা যখন বিশালাকৃতির পাথর

টাকা-পয়সা বা মুদ্রা সম্পর্কে আমাদের সকলেরই কমবেশি ধারণা আছে। সভ্যতার ঊষালগ্নে চালু ছিল বিনিময় প্রথা। তারপর এল তামা, সোনা ও রুপোর মুদ্রা। বর্তমান সময়ে ধাতব মুদ্রার পাশাপাশি কাগজের নোট চালু আছে।
বিশদ

21st  April, 2024
বাংলা ভাষার প্রতি ঠাকুরবাড়ির ভালোবাসা
পার্থজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়

বাংলা নববর্ষের দিন জানব বাংলা ভাষার প্রতি ভালোবাসার কথা। সেই ইংরেজ আমলে রবীন্দ্রনাথের পরিবারের সদস্যরা কীভাবে এই ভাষার জন্য লড়াই করেছিলেন, তুলে ধরা হল তারই টুকরো কিছু স্মৃতি।  বিশদ

14th  April, 2024
হরেকরকম হাতের কাজ: মটকা পেন্টিং

ফেলে দেওয়া জিনিস দিয়ে হাতের কাজ করা শেখাচ্ছেন ডিজাইনার বিদিশা বসু। তাঁর সঙ্গে কথা বললেন কমলিনী চক্রবর্তী। বিশদ

14th  April, 2024
ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে আবিষ্কার
কল্যাণকুমার দে

ঘুম! পড়তে বসলেই ঘুম পেয়ে যায়। এর জন্য বাবা-মায়ের কাছে কম বকুনি খেতে হয় না। বকুনি খেয়েও কিন্তু অভ্যেসটা পাল্টায় না। আসলে ঘুমের অভ্যেসটা আমাদের জন্মাবার সঙ্গেই তৈরি হয়ে যায়। কিন্তু প্রশ্ন হল, আমরা কেন ঘুমোই? জীবনে কি ঘুম অত্যন্ত জরুরি? বিশদ

14th  April, 2024
এপ্রিল ফুলের খুনসুটি

পেরিয়ে এলাম পয়লা এপ্রিল। ইংরেজি চতুর্থ মাসের ১ তারিখ মানেই এপ্রিল ফুলস’ ডে। বোকা বানানোর দিন। কীভাবে বন্ধুদের সঙ্গে দিনটি মজা করে কাটল, সেই গল্পই শোনাল পূর্ব বর্ধমানের ঘোড়ানাশ উচ্চ বিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা। ‘ফুল’ একটি ইংরেজি শব্দ। এর অর্থ বোকা। এপ্রিল ফুলের অর্থ এপ্রিল মাসের বোকা।
বিশদ

07th  April, 2024
যাত্রী যখন গান্ধীজি

১৯৪৬ সালের জানুয়ারি মাস। শীতের বিকেলে সোদপুর স্টেশন দিয়ে কু-ঝিকঝিক আওয়াজ করে গন্তব্যের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে যাত্রীবাহী ট্রেন। স্ব-পার্ষদ খাদি আশ্রমে বসে রয়েছেন জাতির জনক। আচমকা বললেন, মাদ্রাজ যেতে হবে। এখান থেকেই ট্রেন ধরব
বিশদ

07th  April, 2024
বিরল সংখ্যা

গণিত মানেই মগজাস্ত্রে শান। সংখ্যার খেলা। কত ধরনেরই যে বিস্ময় লুকিয়ে রয়েছে, তা বলে বোঝানো যায় না। এক একটা সংখ্যাতেই কত না রহস্য। এই ধর, ছয় দশ পাঁচ পঁয়ষট্টির কথা। সংখ্যায় লিখলে— ৬৫। দেখে কী মনে হচ্ছে!
বিশদ

07th  April, 2024
রুকু ঝুকুর চাওয়া পাওয়া
অংশুমান কর

আমরা গ্রামের বাড়ি যাব। ঝুকুর জন্মের পর এই প্রথম আমাদের সকলের একসঙ্গে গ্রামের বাড়ি যাওয়া। ও তাই খুব আনন্দে আছে। কতবার আমাকে বলছে, ‘দাদা তুই আর আমি ধানগাছে চড়ে দোল খাব।’ আমি ওকে বলিনি যে, ধানগাছে চড়ে দোল খাওয়া যায় না। বিশদ

31st  March, 2024
মহাকাশযাত্রীদের খাবার-দাবার
উৎপল অধিকারী

মহাকাশ বড়ই রহস্যময় স্থান। এই রহস্যের উদ্ঘাটন করার জন্য মানুষ দীর্ঘদিন ধরে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। মানুষ সশরীরে সেখানে হাজির হয়েছে। এই অকুতোভয় সাহসী মহাকাশযাত্রীরা জীবন বাজি রেখে অসীম ধৈর্য নিয়ে মহাকাশযানে তাঁদের গবেষণা করছেন। বিশদ

31st  March, 2024
চরম দারিদ্র্য থেকে সর্বোচ্চ শিখরে

পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্টের প্রথম উচ্চতা মেপেছিলেন রাধানাথ শিকদার। এই বাঙালি গণিতবিদের সাফল্যের গল্প শোনালেন সোমনাথ সরকার বিশদ

31st  March, 2024
কবিগুরুর দোল উৎসব
সায়ন্তন মজুমদার

১৯২৫ সালে দোল উপলক্ষ্যে সেজে ওঠে আম্রকুঞ্জ। কিন্তু বিকেলের ঝড়বৃষ্টিতে সব লণ্ডভণ্ড হয়ে যায়। বৃষ্টি থামতে রবীন্দ্রনাথ সকলকে নিয়ে চলে যান এখনকার পাঠভবনে। সেখানে অভিনীত হয় ‘সুন্দর’ নাটকটি। বিশদ

24th  March, 2024
খেলাধুলোর আনন্দ

পড়াশোনায় ফাঁক পেলেই চলছে চুটিয়ে খেলা। ব্যাট-উইকেট, ফুটবল নিয়ে সকলে নেমে পড়ছে। খেলার আনন্দের বিকল্প নেই। নিজেদের প্রিয় খেলার বিষয়ে জানাল মালদহের হরিশ্চন্দ্রপুর হাই স্কুলের পড়ুয়ারা। বিশদ

24th  March, 2024
একনজরে
বুধবার রাতে নদীয়ার কালীগঞ্জের বল্লভপাড়ায় দু’টি বাইকের মুখোমুখি সংঘর্ষে তিন যুবকের মর্মান্তিক মৃত্যু হল। বাইকের গতি এতটাই বেশি ছিল যে এক যুবক ছিটকে একটি টোটোর কাচ ভেঙে ঢুকে যান। ...

রক্তক্ষরণ আটকাতে পারবে কি সিপিএম? আটকানো যাবে কি বামের ভোট রামে যাওয়া? —মূলত এই দু’টি প্রশ্নই এখন আলোচনার কেন্দ্রে। ব্রিগেড ভরাতে পারলেও ভোটবাক্স ভরাতে পারবেন কি না, তা নিয়েই এখন চিন্তিত সিপিএমের বঙ্গ রাজনীতির কুশীলবরা। ...

আইপিএলে ইমপ্যাক্ট প্লেয়ারের নিয়ম নিয়ে আগেই মুখ খুলেছিলেন রোহিত শর্মা ও রিকি পন্টিং। এবার একই সুর শোনা গেল দিল্লি ক্যাপিটালসের অক্ষর প্যাটেলের ...

মতুয়া ঠাকুরবাড়ির মন্দিরের তালাভাঙা এবং মারধর সংক্রান্ত মামলায় শান্তনু ঠাকুর ও তাঁর পরিবারকে রক্ষাকবচ দিল হাইকোর্ট। উচ্চ আদালতে নির্দেশ, তাঁদের বিরুদ্ধে আপাতত কোনও কঠোর পদক্ষেপ করতে পারবে না পুলিস। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৮৪- উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতশিল্পী, সেতার ও সুরবাহার বাদক ওস্তাদ আয়েত আলী খাঁর জন্ম
১৮৯৭- বাঙালি চলচ্চিত্র পরিচালক নীতীন বসুর জন্ম
১৯২০- ভারতীয় গণিতবিদ শ্রীনিবাস রামানুজনের মৃত্যু
১৯২৪- সাহিত্যিক নারায়ণ সান্যালের জন্ম 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮১.৫০ টাকা ৮৪.৯৩ টাকা
পাউন্ড ১০১.৪৭ টাকা ১০৫.৯২ টাকা
ইউরো ৮৭.১৪ টাকা ৯১.১৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৭০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,০৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৪৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮১,৪৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮১,৫৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৩ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪। দ্বিতীয়া ৬/১৩ দিবা ৭/৪৭। অনুরাধা নক্ষত্র ৫৮/৪০ রাত্রি ৩/৪০। সূর্যোদয় ৫/১১/৩০, সূর্যাস্ত ৫/৫৭/২৪। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৪ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৪ গতে ১০/১৮ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৪/১৫ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/২৮ গতে ৮/৫৭ মধ্যে পুনঃ ২/৫৭ গতে ৩/৪১ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ৩/৪১ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২৪ গতে ১১/৩৪ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৫ গতে ১০/১০ মধ্যে। 
১৩ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪। দ্বিতীয়া দিবা ৬/২৮। অনুরাধা নক্ষত্র রাত্রি ২/২৬। সূর্যোদয় ৫/১২, সূর্যাস্ত ৫/৫৯। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ৭/৩৮ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/১৫ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৪/২০ গতে ৫/৫৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩২ গতে ৯/০ মধ্যে ও ২/৫০ গতে ৩/৩৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ৩/৩৪ গতে ৫/১১ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৪ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৭ গতে ১০/১১ মধ্যে। 
১৬ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: কেকেআরকে ৮ উইকেটে হারাল পাঞ্জাব

11:31:28 PM

আইপিএল: ২৩ বলে হাফসেঞ্চুরি শশাঙ্ক সিংয়ের, পাঞ্জাব ২৪৬/২ (১৭.৪ ওভার) টার্গেট ২৬২

11:26:31 PM

আইপিএল: ৪৫ বলে সেঞ্চুরি জনি বেয়ারস্টোর, পাঞ্জাব ২১০/২ (১৬.১ ওভার) টার্গেট ২৬২

11:13:32 PM

আইপিএল: ২৬ রানে আউট রাইলি রুশো, পাঞ্জাব ১৭৯/২ (১৩ ওভার) টার্গেট ২৬২

10:56:50 PM

আইপিএল: ২৪ বলে হাফসেঞ্চুরি জনি বেয়ারস্টোর, পাঞ্জাব ১২০/১ (৯.১ ওভার) টার্গেট ২৬২

10:36:30 PM

আইপিএল: ৫৪ রানে আউট প্রভসিমরন, পাঞ্জাব ১০৭/১ (৭.৫ ওভার) টার্গেট ২৬২

10:29:44 PM