Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

আজও তারা জ্বলে 

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ মলিনা দেবী। প্রথম কিস্তি।

বাঙালির চলচ্চিত্র উদ্যোগের অন্যতম পুরোধা ছিলেন ধীরেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায় বা ডি জি। বাংলা ছবির আদিলগ্নেই ডি জি উপলব্ধি করেছিলেন যে, শুধুমাত্র বিদেশি মেয়েদের দিয়ে অভিনয় করিয়ে বাংলা সিনেমা কখনও পায়ের তলার মাটি শক্ত করতে পারবে না। তিনি চেয়েছিলেন, চলচ্চিত্রের অভিনয়ে বাংলার মেয়েরাও ধীরে ধীরে আসুক। সেইসময় সামাজিক নিষেধকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে এই মনোভাব পোষণ করা বেশ কঠিন ছিল। এইজন্য তাঁকে অনেক অপবাদও সইতে হয়েছে। তবুও দমে যাননি ডি জি। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সান্নিধ্যে শান্তিনিকেতনে কাটানো আধুনিক মনের মানুষটি অভিনেত্রী সংগ্রহের উদ্দেশ্যে কলকাতার সোনাগাছির গণিকাপল্লিও ঘুরতে বাদ রাখেননি। অবশেষে স্ত্রী রমলা ও কন্যা মণিকাকে সামাজিক বিধি-নিষেধের বেড়া অগ্রাহ্য করে সিনেমায় নিয়ে এসেছিলেন। চারের দশকে বাংলা চলচ্চিত্রের আদিপর্বে সিনেমায় মলিনা দেবীর আত্মপ্রকাশের পিছনেও তাই পরোক্ষে ডি জির অবদান রয়েছে।
বাঙালি অথচ ‘সাড়ে চুয়াত্তর’ ছবি দেখেননি, আধুনিক প্রজন্মের হাতেগোনা কয়েকজন বাদ দিলে এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। আর যাঁরা এই ছবিটি দেখেছেন, তাঁদের আর মলিনা দেবীকে আলাদা করে চিনিয়ে দেওয়ার দরকার পড়ে না। ছায়াছবিতে মেসমালিক তুলসী চক্রবর্তীর স্ত্রীর ভূমিকায় মলিনা দেবীর মুখে ‘কই কোথায় গেলে গো’ সংলাপটি তো বাংলা ছবির ইতিহাসে অন্যতম জনপ্রিয়। মলিনা দেবী ছিলেন হাওড়ার মানুষ। জন্ম ১৯১৬ সালে। প্রথাগত শিক্ষা চালিয়ে যাওয়া সম্ভব হয়নি তাঁর পক্ষে। অল্পবয়সেই পড়াশোনায় ছেদ টানতে বাধ্য হয়েছিলেন। অভাবের তাড়নায় মাত্র ৮ বছর বয়সেই রোজগারের সন্ধানে বেরিয়ে পড়তে হয়েছিল। শিশুশিল্পী হিসেবে যোগ দিয়েছিলেন মিনার্ভা থিয়েটারে। ওই একরত্তি বয়সে অভিনয় বলতে আসলে নাটকের দলে নাচ। সেইসময় মিনার্ভা থিয়েটারে ‘আত্মদর্শন’, ‘মিশরকুমারী’ প্রভৃতি নাটকের মাঝখানে মাঝখানে একদল সখী নাচতে নাচতে বেরিয়ে যেত। সেই সখীর দলেই নাচতেন মলিনা দেবী।
মিনার্ভা থিয়েটারের নাচের মাস্টারের কাছেই নাচের প্রাথমিক পাঠ নিয়েছিলেন মলিনা। তখন প্রায় সারারাত ধরে থিয়েটার হতো। একেকটি নাটকে নাচের দৃশ্য থাকত বড়জোর মিনিটখানেক। কিন্তু ওইটুক সময় হলে কী হবে, নাচের দৃশ্যের জন্য অপেক্ষা করে থাকতে হতো শিল্পীদের। দিনের পর দিন রাতজাগা কি ওইটুকু মেয়ের পক্ষে সম্ভব! ঘুমে চোখ জুড়িয়ে আসত ছোট্ট মলিনার। ক্লান্তিতে একেকদিন আর চোখ খুলে রাখতে পারতেন না, ঘুমিয়েই পড়তেন। কখনও সখনও নাচের ড্রেসের বাক্সের ফাঁকে গুটিসুটি মেরে শুয়ে পড়তেন। নাচের সময় শুরু হতো খোঁজ। তারপর খুঁজে পেলে দলের সদস্যরাই চড়-থাপ্পড় মেরে ঘুম থেকে তুলে দিত। ঘুম চোখ মুছতে মুছতে স্টেজে গিয়ে হাত-পা ঘুরিয়ে নাচতে শুরু করে দিত ছোট্ট মলিনা। পরবর্তীকালে এই নাচের অভিজ্ঞতাটাকেই কাজে লাগিয়ে দারুণভাবে নাচ শিখে নিয়েছিলেন তিনি। মলিনা দেবীর নাচের গুরু ছিলেন ললিত গোঁসাই। ললিতমোহন গোস্বামী। তিনি নাচ শেখাতেন দারুণ। হীরেন বসুর পরিচালনায় নিউ থিয়েটার্সের ‘মহুয়া’ ছবিতে মলিনা দেবীর নাচ ভূয়সী প্রশংসা কুড়িয়েছিল। হীরেনবাবু নিজে অভিনয়ের সঙ্গে সঙ্গে নাচে-গানেও পারদর্শী ছিলেন। সেই ছবিতে মলিনা দেবীর সঙ্গে অভিনয় করেছিলেন অহীন্দ্র চৌধুরী ও দুর্গাদাস বন্দ্যোপাধ্যায়। ‘মহুয়া’ ছবিটি একটানা প্রায় মাস তিন-চারেক চলেছিল।
মিনার্ভা থিয়েটার দিয়ে অভিনয় জগতে প্রবেশ করলেও পরবর্তীকালে এই দল ছেড়ে দিয়ে মনমোহন থিয়েটারে নাম লেখান মলিনা। তবে এই দলবদল অবশ্য স্বেচ্ছায় হয়নি। টাকাপয়সা নিয়ে মিনার্ভা থিয়েটারের কর্তাদের সঙ্গে তাঁর পরিবারের কিছু গন্ডগোল হয়েছিল। ফলে মিনার্ভা কর্তৃপক্ষ তাঁকে দল থেকে ছেঁটে ফেলেন। সেখান থেকে মনমোহন থিয়েটারে এসে কমবয়সি ছেলের ভূমিকায় অভিনয় করতেন। ‘জাহাঙ্গির’ নাটকে বালক দারা সাজতেন তিনি। আর ‘কণ্ঠহার’ নাটকে শ্যামল বলে একটা ছেলের চরিত্র করতেন। তবে বেশিদিন তাঁর পুরুষ সেজে অভিনয় করা হল না। এ প্রসঙ্গে মলিনা দেবী নিজেই অক্ষেপ করতেন, ‘ছেলে আর বেশিদিন সাজা গেল কোথায়! গায়ে-গতরে পুরুষ্ট হয়ে ছেলের রোল থেকে ছাঁটাই হয়ে গেলাম।’ আর শুধু ছেলের চরিত্র নয়, ছাটাই হয়ে গেলেন এই থিয়েটার থেকেও। আসলে মনমোহন থিয়েটারে তখন একগাদা মেয়ে। নতুন কোনও মহিলা চরিত্রে যে ঢুকবেন মলিনা, সেই সুযোগ পেলেন না। তাই আবার ফিরে গেলেন নাচিয়ের রোলে। এবার স্টার থিয়েটার। ততদিনে নাচে পোক্ত হয়ে গিয়েছেন তিনি। স্টারে ‘শকুন্তলা’ আর ‘স্বয়ংবরা’ এই দুটো নাটকে নেচেছিলেন তিনি।
থিয়েটারে অভিনয়ের সুযোগ পেলেও চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়েছে তাঁকে। থিয়েটার থেকে ছাঁটাই হয়ে যাওয়ার পর প্রতিদিন স্টুডিওপাড়ায় ঘুরতেন সিনেমায় কাজ পাওয়ার আশায়। তবে অত সহজে কি আর কাজ মেলে? অনেক লড়াইয়ের পর ছবিতে অভিনয়ের শিকে ছিঁড়ল ১৯৩০ সালে । রাধা ফিল্মসের নির্বাক ছবি ‘শ্রীকান্ত’-তে একটা ছোট্ট রোলে সুযোগ পেলেন তিনি। পরিচালক ছিলেন তারাকুমার ভাদুড়ি। সেই ছবির নায়ক ছিলেন গীতিকার পুলক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাবা কান্তিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়। পরের বছর ১৯৩১ সালে ম্যাডান থিয়েটারের ‘দেবী চৌধুরানি’ মলিনার দ্বিতীয় ছবি। সেই বছরই তিনি অভিনয় করলেন আরও একটি ছবিতে। ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ক্র্যাফটের ‘চাষার মেয়ে’। একটি ছবিতেও তাঁর ভূমিকা সেরকম বলার মতো কিছু ছিল না। কিন্তু ওই ‘চাষার মেয়ে’-ই মলিনা দেবীকে ছবির মেয়ে করে তুলল। সিনেমাতে থিতু হলেন তিনি।
সিনেমায় অভিনয়ের কাজ খুঁজতে গিয়েই ভারতীয় চলচ্চিত্রের প্রবাদপুরুষ প্রমথেশচন্দ্র বড়ুয়ার সঙ্গে একটা মজাদার কাণ্ডে জড়িয়ে পড়েছিলেন তিনি। বড়ুয়া সাহেবের অবশ্য তখনও চলচ্চিত্রের সঙ্গে কোনও সম্পর্ক তৈরি হয়নি। তবে, ছাত্রাবস্থা থেকেই নাটক সম্বন্ধে প্রচণ্ড আগ্রহী ছিলেন। তৎকালীন বাংলা পেশাদার রঙ্গমঞ্চের প্রায় সব নাটকের দর্শকাসনেই প্রমথেশ বড়ুয়া থাকতেন। বড়ুয়া সাহেবকে চলচ্চিত্র সম্পর্কে আগ্রহী করে তোলেন সেই ধীরেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায় অর্থাৎ ডি জি।
(ক্রমশ)
 অঙ্কন: সুব্রত মাজী 
02nd  August, 2020
মেট্রোর দুপুর

সিঁড়ির শেষ ধাপে পৌঁছে দাঁড়িয়ে পড়ল দীপন। কারণ দুটো— এক, এতগুলো সিঁড়ি লাফিয়ে লাফিয়ে উঠে একটু না দাঁড়ালে আর পারা যাচ্ছিল না। দুই, সামনে মধ্য দুপুরের কলকাতা বৈশাখের রোদে ঝলসাচ্ছে। পা রাখার আগে এটাই শেষ সুযোগ। পকেট থেকে সেলফোনটা বের করল। বসে পড়ল মেট্রোর সিঁড়িতে। চোখ রাখল স্ক্রিনে। 
বিশদ

21st  April, 2024
অথ দাম্পত্যচরিতম
সোমজা দাস

যে লোকটা ফুলকুল্লি স্টেশনের লাগোয়া বিন্তিমাসির চায়ের দোকানে প্রতি সপ্তাহের মঙ্গল আর শুক্কুরবার বেলা এগারোটা থেকে সাড়ে বারোটা অবধি বসে থাকে, ওই যে যার মাথায় খড়খড়ে মরচে রঙের চুল, গালে চটামটা লালচে দাড়ি, উদাস চোখ, তার কথা বলছি। সে-ই দশানন দাস।    বিশদ

07th  April, 2024
ছোট গল্প: বন্ধনহীন গ্রন্থি
বিতস্তা ঘোষাল

—অনেকদিন তোমার পোস্ট আমার অ্যাকাউন্টে দেখাচ্ছে না। আজ একজন বললেন, তোমার হ্যাজব্যান্ড চলে গেলেন। তিনি তোমার পেজ শেয়ারও করলেন। আমি জানতাম না অনিকেত তোমার স্বামী। ওঁর সঙ্গে বহুদিন আগে আমার দেখা হয়েছিল। বিশদ

31st  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: দারা শিকোহের গ্রন্থাগার
সমৃদ্ধ দত্ত

রামায়ণকে বুঝতে হলে, হিন্দু শাস্ত্রের অন্তর্নিহিত দর্শনকে আত্মস্থ করতে হলে, যোগ বশিষ্ট পাঠ করা দরকার। আর শুধু পাঠ করা নয়, প্রজাদের মধ্যেও ছড়িয়ে দেওয়া হবে। সম্রাট শাহজাহানের জ্যেষ্ঠ পুত্র দারা শিকোহকে একথা বলেছিলেন দরবারের অন্যতম হিন্দু পণ্ডিত চন্দ্রভান ব্রাহ্মণ। বিশদ

31st  March, 2024
অতীতের আয়না: হারিয়ে যাওয়া হাড়গিলে পাখি
অমিতাভ পুরকায়স্থ

নিউ মার্কেটের পূর্ব ও পশ্চিম গেটের একটু উপরের দিকে সবুজ বৃত্তাকার জায়গাটার দিকে কখনও নজর করেছেন? খেয়াল করলে দেখবেন একটি এমব্লেম বা প্রতীক। কলকাতা পৌরসংস্থার এই মোহরচিহ্ন শহরের প্রতীক হিসেবেও ব্যবহৃত হতো। বিশদ

31st  March, 2024
সম্পর্ক
অর্পিতা সরকার

 

ওদের তিনতলা বাড়ি, বাবা সরকারি চাকুরে। সুস্মিতা ওর বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান। তারপরেও বাবার সাধারণ জীবনযাত্রার কারণেই স্কুল-কলেজে কখনও সেভাবে গর্ব করতে পারেনি সুস্মিতা। ওর বাবার মুখে একটাই কথা, ‘নিজে ইনকাম করো, তারপর বুঝবে রোজগার করতে কত কষ্ট করতে হয়। বিশদ

24th  March, 2024
তবু যেতে হয়

—কাজটা তালে ছেড়েই দিলি সুবি!
সুবি উত্তর দেয় না। মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকে সে। লাঙলপোতা গ্রামের ছোট্ট বাড়ির মাটির বারান্দার এক কোণে দাঁড়িয়ে পায়ের উপর পা ঘষে সুবিনয়। এ তার দীর্ঘ দিনের অভ্যেস। ঘরের ভিতরে তার শয্যাশায়ী মা অলকা। শুয়ে শুয়েই সান্ত্বনা দেন।
বিশদ

17th  March, 2024
গুরুদ্বার সিস গঞ্জ

দিল্লি দেখতে এসে চাঁদনী চক যাওয়া হবে না? তা কীভাবে হয়? অতএব দেশ ও বিদেশের পর্যটকদের অত্যন্ত প্রিয় ভ্রমণস্থল চাঁদনী চক।
বিশদ

17th  March, 2024
দেখা যায় না, শোনা যায় পুতুল বাড়ি
 

আকর্ষণ, বিতর্ক, কৌতূহলের চিরন্তন কেন্দ্রবিন্দু অলৌকিক দুনিয়া। বিশ্বাসী-অবিশ্বাসী দুই শিবিরেরই এব্যাপারে আগ্রহ ষোলোআনা। তাই ভৌতিক সাহিত্য হোক বা সিনেমা, বাজারে কাটতি বরাবরই বেশি।
বিশদ

17th  March, 2024
প্রস্থান
দীপারুণ ভট্টাচার্য

শববাহী গাড়িটা গেটের ভিতর ঢুকতেই অরুণবাবু চারপাশটা দেখলেন। বেঞ্চে পাশাপাশি বসে আছে তার ছেলে নীলাঞ্জন আর বউমা সুতপা। নীলাঞ্জন বড় চাকরি করে। সে ফোন পেয়েছিল অফিসে যাওয়ার পর। সুতপাকে বলেছিল, ‘বেরতে একটু সময় লাগবে। বিশদ

10th  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: জাহান আরার সমাধি
সমৃদ্ধ দত্ত

নভরোজ পরব চলছে। আগ্রা জুড়ে উৎসবের উচ্ছ্বাস। এখন ১৬৪৪। বাদশাহ শাহজাহানের আগ্রা দুর্গে সবথেকে বেশি উজ্জ্বল আয়োজন। স্বাভাবিক। প্রতি বছর নভরোজের সময় আগ্রা দুর্গ এভাবেই সেজে ওঠে। সম্রাটের পুত্রকন্যারা এই সময়টায় পরস্পরের সঙ্গে মিলিত হন। বিশদ

10th  March, 2024
অতীতের আয়না: বাঙালির সার্কাস
অমিতাভ পুরকায়স্থ

১৯২০ সালের ২০ মে। নিজের ‘গ্রেট বেঙ্গল সার্কাস’ নিয়ে সিঙ্গাপুরে ট্যুরে গিয়ে জন্ডিস হয়ে মারা গেলেন প্রিয়নাথ বসু। শুধু উপমহাদেশের সার্কাসের জন্য আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ও উৎকর্ষের নতুন মানদণ্ড ছাড়াও, বিনোদন শিল্প হিসেবে সার্কাসকে দৃঢ় ভিত দিয়ে গেলেন তিনি। বিশদ

10th  March, 2024
ভোগ
শুচিস্মিতা  দেব

পুতুলকে সদ্যই নিমতিতা থেকে ‘রায়চৌধুরী ভিলা’তে এনেছে তার পিসি সবিতা। সবিতা এই পরিবারের বহু দিনের থাকা-খাওয়ার মাসি। টিভি সিরিয়ালের মতো প্রকাণ্ড বাড়িখানা দেখে পেরথমেই ভেবলেছে পুতুল। ফুটবল মাঠের মতো বৈঠকখানা। বিশদ

03rd  March, 2024
রুপোর চাকু

আলমারিটা খুলতেই দাদার চোখ চলে গিয়েছিল। উপরের তাকে জামা কাপড়ের পাশে খালি জায়গায় শোয়ানো ছিল। বাজপাখির চোখ দাদার।
বিশদ

25th  February, 2024
একনজরে
রক্তক্ষরণ আটকাতে পারবে কি সিপিএম? আটকানো যাবে কি বামের ভোট রামে যাওয়া? —মূলত এই দু’টি প্রশ্নই এখন আলোচনার কেন্দ্রে। ব্রিগেড ভরাতে পারলেও ভোটবাক্স ভরাতে পারবেন কি না, তা নিয়েই এখন চিন্তিত সিপিএমের বঙ্গ রাজনীতির কুশীলবরা। ...

আইপিএলে ইমপ্যাক্ট প্লেয়ারের নিয়ম নিয়ে আগেই মুখ খুলেছিলেন রোহিত শর্মা ও রিকি পন্টিং। এবার একই সুর শোনা গেল দিল্লি ক্যাপিটালসের অক্ষর প্যাটেলের ...

লন্ডনের ভারতীয় দূতাবাসে হামলার ঘটনায় অবশেষে গ্রেপ্তার মূল অভিযুক্ত। ধৃতের নাম ইন্দরপাল সিং গাবা। তিনি ব্রিটেনের হাউন্সলোরের বাসিন্দা। দিল্লি থেকে ...

ভোট মরশুমে চোখ রাঙাচ্ছে মাত্রাতিরিক্ত গরম। আজ, শুক্রবার, লোকসভার দ্বিতীয় দফার নির্বাচন। বৃহস্পতিবার আগামী পাঁচদিনের জন্য পশ্চিমবঙ্গ, ওড়িশা, বিহার, ঝাড়খণ্ড, অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলেঙ্গানা, কর্ণাটক এবং উত্তরপ্রদেশের ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৮৪- উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতশিল্পী, সেতার ও সুরবাহার বাদক ওস্তাদ আয়েত আলী খাঁর জন্ম
১৮৯৭- বাঙালি চলচ্চিত্র পরিচালক নীতীন বসুর জন্ম
১৯২০- ভারতীয় গণিতবিদ শ্রীনিবাস রামানুজনের মৃত্যু
১৯২৪- সাহিত্যিক নারায়ণ সান্যালের জন্ম 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮১.৫০ টাকা ৮৪.৯৩ টাকা
পাউন্ড ১০১.৪৭ টাকা ১০৫.৯২ টাকা
ইউরো ৮৭.১৪ টাকা ৯১.১৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৭০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,০৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৪৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮১,৪৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮১,৫৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৩ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪। দ্বিতীয়া ৬/১৩ দিবা ৭/৪৭। অনুরাধা নক্ষত্র ৫৮/৪০ রাত্রি ৩/৪০। সূর্যোদয় ৫/১১/৩০, সূর্যাস্ত ৫/৫৭/২৪। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৪ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৪ গতে ১০/১৮ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৪/১৫ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/২৮ গতে ৮/৫৭ মধ্যে পুনঃ ২/৫৭ গতে ৩/৪১ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ৩/৪১ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২৪ গতে ১১/৩৪ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৫ গতে ১০/১০ মধ্যে। 
১৩ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪। দ্বিতীয়া দিবা ৬/২৮। অনুরাধা নক্ষত্র রাত্রি ২/২৬। সূর্যোদয় ৫/১২, সূর্যাস্ত ৫/৫৯। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ৭/৩৮ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/১৫ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৪/২০ গতে ৫/৫৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩২ গতে ৯/০ মধ্যে ও ২/৫০ গতে ৩/৩৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ৩/৩৪ গতে ৫/১১ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৪ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৭ গতে ১০/১১ মধ্যে। 
১৬ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: কেকেআরকে ৮ উইকেটে হারাল পাঞ্জাব

11:31:28 PM

আইপিএল: ২৩ বলে হাফসেঞ্চুরি শশাঙ্ক সিংয়ের, পাঞ্জাব ২৪৬/২ (১৭.৪ ওভার) টার্গেট ২৬২

11:26:31 PM

আইপিএল: ৪৫ বলে সেঞ্চুরি জনি বেয়ারস্টোর, পাঞ্জাব ২১০/২ (১৬.১ ওভার) টার্গেট ২৬২

11:13:32 PM

আইপিএল: ২৬ রানে আউট রাইলি রুশো, পাঞ্জাব ১৭৯/২ (১৩ ওভার) টার্গেট ২৬২

10:56:50 PM

আইপিএল: ২৪ বলে হাফসেঞ্চুরি জনি বেয়ারস্টোর, পাঞ্জাব ১২০/১ (৯.১ ওভার) টার্গেট ২৬২

10:36:30 PM

আইপিএল: ৫৪ রানে আউট প্রভসিমরন, পাঞ্জাব ১০৭/১ (৭.৫ ওভার) টার্গেট ২৬২

10:29:44 PM