Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

আজও তারা জ্বলে
পর্ব ৩২

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী।
আজ তুলসী চক্রবর্তী। অষ্টম কিস্তি।

তুলসী চক্রবর্তীর এহেন আচরণে অপরেশ মুখোপাধ্যায় হতচকিত হয়ে গেলেন। খানিকটা বিব্রতও হলেন, বলে উঠলেন, ‘আহা কর কী! কর কী! পা ছাড়ো। ঠিক আছে, তুমি ওকে নিয়ে গিয়ে বসাও। রিহার্সালের পর আমি ওর সঙ্গে কথাবার্তা বলব। পা ছাড়ো।’ জহর গঙ্গোপাধ্যায় মুক্ত কণ্ঠে বলতেন, ‘চক্কোত্তি না থাকলে আমার হয়তো কোন দিন অভিনেতা হওয়াই হতো না।’ অথচ ভাগ্যের কী পরিহাস! যার জন্য তুলসী চক্রবর্তী সে দিন অপরেশবাবুর পায়ে ধরেছিলেন, পরবর্তীকালে সেই ছেলেটাই হয়ে গেল বাংলা ছবির হিরো। আর তুলসী নিজে সারা জীবন হিরো বা হিরোইনের বাড়ির চাকরের চরিত্রেই অভিনয় করে গেলেন।
কিন্তু এই যে জহর গাঙ্গুলি হিরো হতেন, আর তুলসী চক্রবর্তী সাজতেন তাঁর বাড়ির চাকর, এই ব্যাপারটা অন্য কারওর ক্ষেত্রে হলে হয়তো দু’জনের বন্ধুত্বের মধ্যে চিড় ধরাতে পারত। কিন্তু এই দু’জনের ক্ষেত্রে তা কোনওদিনও হয়নি। আর সেই কৃতিত্বও জহর দিয়েছেন তুলসীকেই।
জহর গাঙ্গুলির কথায়, ‘চক্কোত্তি এমন একজন বড় মাপের মানুষ, বড় মনের মানুষ ছিল, এমনি তার হৃদয়ের উদারতা, যে ওসব ছোটখাট ব্যাপার তার কাছে পাত্তাই পেত না। যদিও আমার মধ্যে ওর সম্পর্কে একটা আড়ষ্টতা বরাবরই ছিল। দেখা হলে ওর সঙ্গে ওর চোখের দিকে তাকিয়ে যে ভালো করে কথা বলব, সেটাও পারতাম না। অথচ চক্কোত্তি ছিল অন্য ধাতুতে গড়া মানুষ। উল্টে বরং ও মাঝেমাঝেই আমাকে ঠাট্টা করে বলত, ‘কি হে সুলালবাবু (জহর গাঙ্গুলিকে এই নামে ডাকতেন সতীর্থরা), আজকাল তুমি তো বড়ই ব্যস্ত, দিনরাত কাজ করছ, ভালোই রোজগারপাতি হচ্ছে। দেখো ভাই, আমাদের মতো অভাজনদের যেন একেবারে ভুলেটুলে যেও না।’
বুঝতে পারতাম এমন রসিকতা চক্কোত্তিই করতে পারে। এইসব কথা বলতে বলতে ওর মুখ হাসিতে ভরে উঠত। বুঝতে পারতাম আমার সাফল্যটাকে ও নিজের সাফল্যই মনে করে। এমনই সিংহ হৃদয়ের মানুষ ছিল ও।’
মধ্য হাওড়ার সংকীর্ণ গলি ২ নং কৈলাস বসু থার্ড লেন। সেখানে দু’কামরার বাড়িতে থাকতেন তুলসী চক্রবর্তী আর তার স্ত্রী ঊষারানি দেবী। দু’ধারে সারি সারি ঘর, সঙ্গে লাগোয়া রান্নার জায়গা। মাঝখান দিয়ে যাতায়াতের রাস্তা। সেই পথটুকু পেরিয়েই তাঁর ঘরে পৌঁছতে হতো। সুযোগ পেলেই সেই ঘরে বসাতেন গানের আসর। একটি গান বিশেষ প্রিয় ছিল তাঁর—
শিবরাত্রির পরের দিন
শিবের হল সর্দি-কাশি,
ঘটি ঘটি জল ঢেলেছে
জেঠি, কাকি, মামি, মাসি
তাই শিবের হল সর্দি-কাশি।
আদা দিয়ে চা করে
দুগ্গা এসে সামনে ধরে
‘সিদ্দি আনলে খেও না, বাপু’
বললে শিবে মুচকি হাসি
শিবের হল সর্দি-কাশি।
পর্দায় তুলসী চক্রবর্তীর একটি গানের দৃশ্য দেখার স্মৃতি উঠে এল সাহিত্যিক ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়ের স্মৃতিচারণায়। ছবির নামটা আর এখন মনে নেই অশীতিপর এই পাণ্ডব গোয়েন্দার স্রষ্টার। তবে, দৃশ্যটি এখনও মনে, গেঁথে আছে তাঁর। বলছিলেন, ‘সম্ভবত ছবিটার নাম কাঞ্চনমূল্য। ছবিটায় তুলসী চক্রবর্তীকে বাঈজি সাজানো হয়েছিল। মেয়েদের মতো বিনুনি করা চুল, কী সুন্দর যে মানিয়েছিল। ঘাগরা দুলিয়ে চোখ টিপে টিপে যখন গাইছেন,
আমি কারে দেখিয়া দেব ঘোমটা
আহা নাতজামাই আমার ন্যাংটা
হলসুদ্ধু লোকের সেই দৃশ্য দেখে সে কী হাসি। আমি তখন বেশ ছোট। পরবর্তীকালে যখন কর্মজীবনে প্রবেশ করি, মনে আছে, তখন একদিন টিভিতে এই ছবিটা দেখাচ্ছিল। সেদিন ছবিটা দেখার জন্য অফিস পর্যন্ত কামাই করেছিলাম।’ সাহিত্যিক ষষ্ঠীপদও হাওড়ার মানুষ। জন্মেছেন ষষ্ঠীতলার রামকৃষ্ণপুরে। ওঁর চার-পাঁচটি বাড়ির পরেই থাকতেন তুলসী চক্রবর্তী। কিন্তু শিশু বয়সে তুলসীকে যমের মতো ভয় পেতেন তিনি। সে কথাই বলছিলেন হাসতে হাসতে।
‘তখন আমার দু’-তিন বছর বয়স। দিদি হয়তো কোলে করে নিয়ে যাচ্ছে কোথাও হঠাৎ রাস্তায় দেখা তুলসী চক্রবর্তীর সঙ্গে। পরনে ধুতি, ঊর্ধ্বাঙ্গ অনাবৃত। আমি তো দিদিকে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে লাগতাম। ওই রকম চেহারা, যাকে বলে একেবারে শাঁসে-জলে। বড় বড় গোল গোল চোখ নিয়ে যখন আয় আয় বলে হাত বাড়াতেন, তখন আর আমার মধ্যে সেন্স বলে কিছু থাকত না। প্রায় অজ্ঞান হয়ে যেতাম। কোনওক্রমে বাড়ির লোকজন আমাকে নিয়ে ফিরে আসত। অথচ ওর গিন্নিরও বেশ ভালো চেহারা ছিল। উনি যখন ডাকতেন আমি কিন্তু তখন তাঁর কোলে উঠে গলা জড়িয়ে ধরতাম। আর একটা ঘটনার কথাও খুব মনে পড়ে। তখন আমার সাত-আট বছর বয়স। তুলসী চক্রবর্তীকে তখনও আমি বেশ ভয় পাই। পারতপক্ষে ওঁদের পাড়াটা এড়িয়ে চলি। একদিন সকালে হল কি! হঠাৎ একটা প্রকাণ্ড ষাঁড় আমাকে তাড়া করল। আর আমিও দিগ্বিদিক জ্ঞানশূন্য হয়ে ঢুকে পড়লাম তুলসী চক্রবর্তীর বাড়ি।
(ক্রমশ)
 বিভিন্ন চরিত্রে তুলসী চক্রবর্তী।
অলঙ্করণ: চন্দন পাল 
19th  July, 2020
মেট্রোর দুপুর

সিঁড়ির শেষ ধাপে পৌঁছে দাঁড়িয়ে পড়ল দীপন। কারণ দুটো— এক, এতগুলো সিঁড়ি লাফিয়ে লাফিয়ে উঠে একটু না দাঁড়ালে আর পারা যাচ্ছিল না। দুই, সামনে মধ্য দুপুরের কলকাতা বৈশাখের রোদে ঝলসাচ্ছে। পা রাখার আগে এটাই শেষ সুযোগ। পকেট থেকে সেলফোনটা বের করল। বসে পড়ল মেট্রোর সিঁড়িতে। চোখ রাখল স্ক্রিনে। 
বিশদ

21st  April, 2024
অথ দাম্পত্যচরিতম
সোমজা দাস

যে লোকটা ফুলকুল্লি স্টেশনের লাগোয়া বিন্তিমাসির চায়ের দোকানে প্রতি সপ্তাহের মঙ্গল আর শুক্কুরবার বেলা এগারোটা থেকে সাড়ে বারোটা অবধি বসে থাকে, ওই যে যার মাথায় খড়খড়ে মরচে রঙের চুল, গালে চটামটা লালচে দাড়ি, উদাস চোখ, তার কথা বলছি। সে-ই দশানন দাস।    বিশদ

07th  April, 2024
ছোট গল্প: বন্ধনহীন গ্রন্থি
বিতস্তা ঘোষাল

—অনেকদিন তোমার পোস্ট আমার অ্যাকাউন্টে দেখাচ্ছে না। আজ একজন বললেন, তোমার হ্যাজব্যান্ড চলে গেলেন। তিনি তোমার পেজ শেয়ারও করলেন। আমি জানতাম না অনিকেত তোমার স্বামী। ওঁর সঙ্গে বহুদিন আগে আমার দেখা হয়েছিল। বিশদ

31st  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: দারা শিকোহের গ্রন্থাগার
সমৃদ্ধ দত্ত

রামায়ণকে বুঝতে হলে, হিন্দু শাস্ত্রের অন্তর্নিহিত দর্শনকে আত্মস্থ করতে হলে, যোগ বশিষ্ট পাঠ করা দরকার। আর শুধু পাঠ করা নয়, প্রজাদের মধ্যেও ছড়িয়ে দেওয়া হবে। সম্রাট শাহজাহানের জ্যেষ্ঠ পুত্র দারা শিকোহকে একথা বলেছিলেন দরবারের অন্যতম হিন্দু পণ্ডিত চন্দ্রভান ব্রাহ্মণ। বিশদ

31st  March, 2024
অতীতের আয়না: হারিয়ে যাওয়া হাড়গিলে পাখি
অমিতাভ পুরকায়স্থ

নিউ মার্কেটের পূর্ব ও পশ্চিম গেটের একটু উপরের দিকে সবুজ বৃত্তাকার জায়গাটার দিকে কখনও নজর করেছেন? খেয়াল করলে দেখবেন একটি এমব্লেম বা প্রতীক। কলকাতা পৌরসংস্থার এই মোহরচিহ্ন শহরের প্রতীক হিসেবেও ব্যবহৃত হতো। বিশদ

31st  March, 2024
সম্পর্ক
অর্পিতা সরকার

 

ওদের তিনতলা বাড়ি, বাবা সরকারি চাকুরে। সুস্মিতা ওর বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান। তারপরেও বাবার সাধারণ জীবনযাত্রার কারণেই স্কুল-কলেজে কখনও সেভাবে গর্ব করতে পারেনি সুস্মিতা। ওর বাবার মুখে একটাই কথা, ‘নিজে ইনকাম করো, তারপর বুঝবে রোজগার করতে কত কষ্ট করতে হয়। বিশদ

24th  March, 2024
তবু যেতে হয়

—কাজটা তালে ছেড়েই দিলি সুবি!
সুবি উত্তর দেয় না। মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকে সে। লাঙলপোতা গ্রামের ছোট্ট বাড়ির মাটির বারান্দার এক কোণে দাঁড়িয়ে পায়ের উপর পা ঘষে সুবিনয়। এ তার দীর্ঘ দিনের অভ্যেস। ঘরের ভিতরে তার শয্যাশায়ী মা অলকা। শুয়ে শুয়েই সান্ত্বনা দেন।
বিশদ

17th  March, 2024
গুরুদ্বার সিস গঞ্জ

দিল্লি দেখতে এসে চাঁদনী চক যাওয়া হবে না? তা কীভাবে হয়? অতএব দেশ ও বিদেশের পর্যটকদের অত্যন্ত প্রিয় ভ্রমণস্থল চাঁদনী চক।
বিশদ

17th  March, 2024
দেখা যায় না, শোনা যায় পুতুল বাড়ি
 

আকর্ষণ, বিতর্ক, কৌতূহলের চিরন্তন কেন্দ্রবিন্দু অলৌকিক দুনিয়া। বিশ্বাসী-অবিশ্বাসী দুই শিবিরেরই এব্যাপারে আগ্রহ ষোলোআনা। তাই ভৌতিক সাহিত্য হোক বা সিনেমা, বাজারে কাটতি বরাবরই বেশি।
বিশদ

17th  March, 2024
প্রস্থান
দীপারুণ ভট্টাচার্য

শববাহী গাড়িটা গেটের ভিতর ঢুকতেই অরুণবাবু চারপাশটা দেখলেন। বেঞ্চে পাশাপাশি বসে আছে তার ছেলে নীলাঞ্জন আর বউমা সুতপা। নীলাঞ্জন বড় চাকরি করে। সে ফোন পেয়েছিল অফিসে যাওয়ার পর। সুতপাকে বলেছিল, ‘বেরতে একটু সময় লাগবে। বিশদ

10th  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: জাহান আরার সমাধি
সমৃদ্ধ দত্ত

নভরোজ পরব চলছে। আগ্রা জুড়ে উৎসবের উচ্ছ্বাস। এখন ১৬৪৪। বাদশাহ শাহজাহানের আগ্রা দুর্গে সবথেকে বেশি উজ্জ্বল আয়োজন। স্বাভাবিক। প্রতি বছর নভরোজের সময় আগ্রা দুর্গ এভাবেই সেজে ওঠে। সম্রাটের পুত্রকন্যারা এই সময়টায় পরস্পরের সঙ্গে মিলিত হন। বিশদ

10th  March, 2024
অতীতের আয়না: বাঙালির সার্কাস
অমিতাভ পুরকায়স্থ

১৯২০ সালের ২০ মে। নিজের ‘গ্রেট বেঙ্গল সার্কাস’ নিয়ে সিঙ্গাপুরে ট্যুরে গিয়ে জন্ডিস হয়ে মারা গেলেন প্রিয়নাথ বসু। শুধু উপমহাদেশের সার্কাসের জন্য আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ও উৎকর্ষের নতুন মানদণ্ড ছাড়াও, বিনোদন শিল্প হিসেবে সার্কাসকে দৃঢ় ভিত দিয়ে গেলেন তিনি। বিশদ

10th  March, 2024
ভোগ
শুচিস্মিতা  দেব

পুতুলকে সদ্যই নিমতিতা থেকে ‘রায়চৌধুরী ভিলা’তে এনেছে তার পিসি সবিতা। সবিতা এই পরিবারের বহু দিনের থাকা-খাওয়ার মাসি। টিভি সিরিয়ালের মতো প্রকাণ্ড বাড়িখানা দেখে পেরথমেই ভেবলেছে পুতুল। ফুটবল মাঠের মতো বৈঠকখানা। বিশদ

03rd  March, 2024
রুপোর চাকু

আলমারিটা খুলতেই দাদার চোখ চলে গিয়েছিল। উপরের তাকে জামা কাপড়ের পাশে খালি জায়গায় শোয়ানো ছিল। বাজপাখির চোখ দাদার।
বিশদ

25th  February, 2024
একনজরে
কথা ছিল বাড়ি ফিরে পাকা বাড়ি দেওয়ার। সেই স্বপ্ন নিয়ে আর ফেরা হল না। কফিনবন্দি হয়ে ফিরছে পরিযায়ী কিশোর শ্রমিক। কর্মরত অবস্থায় বহুতল ...

রক্তক্ষরণ আটকাতে পারবে কি সিপিএম? আটকানো যাবে কি বামের ভোট রামে যাওয়া? —মূলত এই দু’টি প্রশ্নই এখন আলোচনার কেন্দ্রে। ব্রিগেড ভরাতে পারলেও ভোটবাক্স ভরাতে পারবেন কি না, তা নিয়েই এখন চিন্তিত সিপিএমের বঙ্গ রাজনীতির কুশীলবরা। ...

লন্ডনের ভারতীয় দূতাবাসে হামলার ঘটনায় অবশেষে গ্রেপ্তার মূল অভিযুক্ত। ধৃতের নাম ইন্দরপাল সিং গাবা। তিনি ব্রিটেনের হাউন্সলোরের বাসিন্দা। দিল্লি থেকে ...

মতুয়া ঠাকুরবাড়ির মন্দিরের তালাভাঙা এবং মারধর সংক্রান্ত মামলায় শান্তনু ঠাকুর ও তাঁর পরিবারকে রক্ষাকবচ দিল হাইকোর্ট। উচ্চ আদালতে নির্দেশ, তাঁদের বিরুদ্ধে আপাতত কোনও কঠোর পদক্ষেপ করতে পারবে না পুলিস। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৮৪- উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতশিল্পী, সেতার ও সুরবাহার বাদক ওস্তাদ আয়েত আলী খাঁর জন্ম
১৮৯৭- বাঙালি চলচ্চিত্র পরিচালক নীতীন বসুর জন্ম
১৯২০- ভারতীয় গণিতবিদ শ্রীনিবাস রামানুজনের মৃত্যু
১৯২৪- সাহিত্যিক নারায়ণ সান্যালের জন্ম 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮১.৫০ টাকা ৮৪.৯৩ টাকা
পাউন্ড ১০১.৪৭ টাকা ১০৫.৯২ টাকা
ইউরো ৮৭.১৪ টাকা ৯১.১৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৭০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,০৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৪৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮১,৪৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮১,৫৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৩ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪। দ্বিতীয়া ৬/১৩ দিবা ৭/৪৭। অনুরাধা নক্ষত্র ৫৮/৪০ রাত্রি ৩/৪০। সূর্যোদয় ৫/১১/৩০, সূর্যাস্ত ৫/৫৭/২৪। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৪ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৪ গতে ১০/১৮ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৪/১৫ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/২৮ গতে ৮/৫৭ মধ্যে পুনঃ ২/৫৭ গতে ৩/৪১ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ৩/৪১ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২৪ গতে ১১/৩৪ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৫ গতে ১০/১০ মধ্যে। 
১৩ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪। দ্বিতীয়া দিবা ৬/২৮। অনুরাধা নক্ষত্র রাত্রি ২/২৬। সূর্যোদয় ৫/১২, সূর্যাস্ত ৫/৫৯। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ৭/৩৮ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/১৫ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৪/২০ গতে ৫/৫৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩২ গতে ৯/০ মধ্যে ও ২/৫০ গতে ৩/৩৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ৩/৩৪ গতে ৫/১১ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৪ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৭ গতে ১০/১১ মধ্যে। 
১৬ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: কেকেআরকে ৮ উইকেটে হারাল পাঞ্জাব

11:31:28 PM

আইপিএল: ২৩ বলে হাফসেঞ্চুরি শশাঙ্ক সিংয়ের, পাঞ্জাব ২৪৬/২ (১৭.৪ ওভার) টার্গেট ২৬২

11:26:31 PM

আইপিএল: ৪৫ বলে সেঞ্চুরি জনি বেয়ারস্টোর, পাঞ্জাব ২১০/২ (১৬.১ ওভার) টার্গেট ২৬২

11:13:32 PM

আইপিএল: ২৬ রানে আউট রাইলি রুশো, পাঞ্জাব ১৭৯/২ (১৩ ওভার) টার্গেট ২৬২

10:56:50 PM

আইপিএল: ২৪ বলে হাফসেঞ্চুরি জনি বেয়ারস্টোর, পাঞ্জাব ১২০/১ (৯.১ ওভার) টার্গেট ২৬২

10:36:30 PM

আইপিএল: ৫৪ রানে আউট প্রভসিমরন, পাঞ্জাব ১০৭/১ (৭.৫ ওভার) টার্গেট ২৬২

10:29:44 PM