Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

ছায়া আছে, কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়  

২৯

বিয়ের বারো বছর বাদে কন্যা সন্তানসম্ভবা হয়েছে জেনে কবি যথেষ্ট আনন্দিত হয়েছিলেন। তিনি তখন আমেরিকায়। তিনি মেজ বৌঠান জ্ঞানদানন্দিনীকে টেলিগ্রাম করে বেলার সাধভক্ষণের ব্যবস্থা করার অনুরোধ জানিয়েছিলেন। শুধু তাই নয় তিনি বাড়ির খাজাঞ্চি যদু চট্টোপাধ্যায়কে পাঁচশো টাকা এই কারণে মেজ বৌঠানের কাছে পৌঁছে দেওয়ার নির্দেশও দেন।
তিনি আমাদের অশান্ত জীবনে বারে বারে শান্তির বারি সিঞ্চন করেছেন। অসংখ্য সুখ, দুঃখের দিনে তাঁর লেখা পাঠ করে আমরা পেয়েছি অপার শান্তি। অথচ সেই মানুষটির জীবন পথ ছিল কণ্টকময়। বারে বারে পেয়েছেন আঘাত, অসংখ্য মৃত্যু -শোক তাঁকে সহ্য করতে হয়েছে, অপমানিত হয়েছেন প্রিয়জনদের কাছ থেকে।
পিতৃগৃহ পরিত্যাগ করার কিছুদিনের মধ্যেই কোনও অজ্ঞাত কারণে মাধুরীলতার সন্তানটি মারা যায়। এই ভয়াবহ খবরটি তখনও জানতেন না কবি। তিনি তখন আরবানায়। সেখান থেকে জোড়াসাঁকোর ঠিকানায় কন্যা বেলাকে একটি চিঠি লিখেছিলেন। কিন্তু কবির প্রিয় ‘বেল’ তখন চলে গিয়েছেন অন্য ঠিকানায়— ডিহি শ্রীরামপুরে। ফলে এই ঠিকানা কেটে সেই ঠিকানায় আবার চিঠিটি পুনরায় পাঠান হয়। কিন্তু সেই চিঠির কোনও উত্তর পাননি কবি।
ওদিকে মাধুরীলতা— অসংখ্য বেদনায় বিপর্যস্ত হয়ে তিনিও ক্রমশ হয়ে উঠছেন অর্ন্তমুখী। তিনিও বোধহয় তাই তাঁর পিতাকে এতবড় শোকের খবরটি জানাতে চাননি, কিংবা পিতার ওপর প্রবল অভিমানে তিনিও হয়তো ক্রমশ দূরে সরে যাচ্ছিলেন কবির কাছ থেকে। পার্থসারথী চট্টোপাধ্যায় লিখছেন, ‘বেলার দুঃখের দিনে— প্রবাসী পিতার নীরবতা তাঁর কাছে প্রতিভাত বিস্ময়কর উদাসীনতা। কবির সুদীর্ঘদিন ইংল্যান্ড -আমেরিকা ভ্রমণের ব্যস্ততায় বেড়ে যায় বেলা-শরৎকুমারের সঙ্গে তাঁর সম্পর্কের দূরত্ব। অভিমানহত কন্যার সঙ্গে পিতার সম্পর্ক আর কখনও স্বাভাবিক হয়নি— রবীন্দ্রনাথের আপ্রাণ চেষ্টা সত্ত্বেও। বিস্ময়ের বিস্ময়— ভুবনবিখ্যাত রবীন্দ্রনাথকে করজোড়ে ক্ষমা চেয়ে চিঠি লিখতে হয় জামাতা শরৎকুমারকে। আর কবি সে চিঠি লিখছেন এমন নত হয়ে যেন সব অপরাধ তাঁরই— যেন তাঁর আচরণই, তাঁর দুর্ব্যবহারই সব অশান্তির মূলে। অথচ কী গভীর বেদনা ও দুর্ভাগ্য কবির— জামাই তো দূরের কথা তাঁর অতি আদরের বেলাও যতদিন বেঁচে ছিলেন দুঃখের তাপস পিতাকে ভুল বুঝেই থাকলেন।’
আবার মৃত্যুর আক্রমণ! আবার পরাস্ত হবেন কবি। অভিমানিনী বেলা হঠাৎই অসুস্থ হয়ে পড়লেন। ঘুসঘুসে জ্বর ও কাশি দিয়ে শুরু হল উপসর্গ। সেই সমস্যার হাত ধরেই কবির আদরিনী বেলার শরীরে প্রবেশ করল ক্ষয়রোগ।
যে কোনও পিতার কাছে কন্যার স্থান সবার ওপরে। কন্যারা হলেন পিতার জীবনের অ্যাঞ্জেল। কন্যার প্রবল অসুস্থতার খবর পেলেন পিতা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। তাঁর আবার মনে পড়ল কন্যা রেণুকার কথা। বিদায়ের আগে সেই মেয়েও তো হাত বাড়িয়ে দিয়েছিল তাঁর দিকে— ক্ষীণ, অতি ক্ষীণ স্বরে বলেছিল— বাবা, সব অন্ধকার হয়ে আসছে। কিছুই আর দেখতে পাচ্ছি না। তুমি পিতা নোহসি মন্ত্র পড়ে শোনাও আমাকে। আর আজ! আদরের বেলি মিশে যাচ্ছে রোগশয্যায়, আর দেরি নেই । বেলাও হয়তো শুনতে পাচ্ছে তাঁর পদশব্দ। শীতল পদশব্দ! তাই ছোটবেলার মতো বাবার হাত ধরে আবদার করছে, বাবা, আমাকে গল্প শোনাও। কঠিন কঠোর কবির হৃদয়ে তখনই শুরু হচ্ছে অঝোরে রক্তক্ষরণ। অদৃশ্য সেই রক্তক্ষরণে বারে বারে কবি-জীবন পিচ্ছিল হয়েছে। তবু তিনি থেকেছেন শান্ত, সৃষ্টির উল্লাসে ডুবেছেন বারে বারে।
রবীন্দ্রনাথ আদরের কন্যাকে গল্প শোনাতেন। কারণ তিনি প্রায় প্রতিদিনই দেখতে আসতেন কন্যাকে। লক্ষণ বুঝে হোমিওপ্যাথি ওষুধও দিতেন, আর শোনাতেন গল্প।
সাল ১৯১৮। মাত্র বত্রিশ বছর বয়সে ঝরে গেলেন অভিমানিনী মাধুরীলতা। প্রতিদিনের মতো সেদিনও কবি কন্যাকে দেখার জন্য যাত্রা শুরু করেছিলেন, পৌঁছে খবর পেলেন বেলি আর নেই। তিনি আর গাড়ি থেকে নামলেন না। ফিরে এলেন কলকাতায়।
পুত্র রথীন্দ্রনাথ তাঁর পিতৃস্মৃতি গ্রন্থে লিখছেন,‘... শেষদিন পর্যন্ত রোজ দুপুরে দিদির কাছে যেতে লাগলেন। সেদিন ২রা জ্যৈষ্ঠ— যখন ডিহি-শ্রীরামপুর রোডের বাড়ি পৌঁছলেন, তিনি বুঝতে পারলেন, যা হবার তা হয়ে গেছে, গাড়ি ঘুরিয়ে বাড়ি ফিরে এলেন।
সেদিন সন্ধেবেলায় ‘বিচিত্রা’র বৈঠক ছিল। বাবা সকলের সঙ্গে হাসিমুখে গল্পসল্প যেমন করেন, সেদিনও তাই করলেন। তাঁর কথাবার্তা থেকে একজনও কেউ ঘুণাক্ষরে জানতে পারল না যে, মর্মান্তিক দুর্ঘটনা হয়ে গেছে, মনের কী অবস্থা নিয়ে বাবা তাঁদের সঙ্গে সদালাপ করেছেন।’
মাধুরীলতার মৃত্যুর এগারো বছর পর, কবি সেদিনও বসেছেন পরলোকচর্চায়। পিতা আহ্বান করলেন তাঁর প্রাণাধিক প্রিয়া কন্যা মাধুরীলতাকে। কিছুক্ষণ অপেক্ষা। কেমন যেন অস্থির হয়ে উঠলেন মিডিয়াম। রবীন্দ্রনাথ বুঝতে পারলেন ঘরে কোনও অতিথি এসেছেন। তিনি মৃদু স্বরে জানতে চাইলেন ‘ কে তুমি?
—বেল।
বেলা? ভালো আছিস?
—হ্যাঁ, বেশ আছি।
পৃথিবীর সব কথা মনে আছে? এখানের সঙ্গে তোর যোগ আছে?
—আছে বৈকি।
শমীর (শমীন্দ্রনাথ) সঙ্গে দেখা হয়? তাকে পাস কাছে?
—হ্যাঁ, এই তো কাছেই ছিল। এখনও আমার কাছেই রয়েছে।
সে ভারী চঞ্চল, না? শমী?
—হ্যাঁ, ভারী চঞ্চল।
এখনও সে কি বড় হয়নি? তার চঞ্চলতা কি ঘুচল না?
—না, এখনও কেউ ওকে সামলাতে পারে না। সবারই প্রিয় ও।
আগে মনে আছে তো, কবিতা শুনতে ভালোবাসত— পঞ্চনদীর তীরে— এখনও সেই ভাব আছে ওর?
—কবিতা যখনই পড়, ও ছুটে যায়, আমাদেরও টেনে আনে।
ভালো লাগে? আমার কবিতা শুনিস?
—বেশ সুন্দর।
সেদিন যে অভিনয় হয়েছিল তপতী, শুনেছিলি?
—বাঃ, ছিলুম যে সেইদিন।
ভালো লেগেছিল?
—বড়ো সুন্দর। শুধু দেখা নয়, পাওয়া জানা অনুভব করা।
আমি যুবা সেজেছিলুম। আমাকে দেখেছিলি?
—মানিয়েছিল সুন্দর।
অমিতাকে কেমন লাগল?
—ভালো।
শান্তিনিকেতনকে মনে পড়ে?
—পড়ে বৈকি।
এই যে এখন এখানে আছি— সব জানতে পারছিস, বুঝতে পারছিস?
—জানি সব, আর এত বেশি জানি। যখন বিদেশে থাকতুম, তখন এত কি সম্ভব হতো?
শমী তোর কাছেই আছে এখন?
—হ্যাঁ।
বিদায় নিলেন মাধুরীলতা। তিনি তাঁর প্রিয় পিতার কাছে এসেছিলেন একবার, দিনটি ছিল ২৮ নভেম্বর।
(ক্রমশ)
অলংকরণ: চন্দন পাল 
22nd  September, 2019
জীবন যখন অনলাইন
অনিন্দিতা বসু সান্যাল

বেণী-সমেত লম্বা চুলের ডগাটা কাটতে কাটতেই ফোনটা এল। সকাল সাতটা। খবরের কাগজ অনেকক্ষণ আগেই ফেলে গিয়েছে চারতলার ফ্ল্যাটের বারান্দার সামনে। ভোরেই ওঠার অভ্যেস মন্দিরার। বিশদ

28th  April, 2024
মেট্রোর দুপুর

সিঁড়ির শেষ ধাপে পৌঁছে দাঁড়িয়ে পড়ল দীপন। কারণ দুটো— এক, এতগুলো সিঁড়ি লাফিয়ে লাফিয়ে উঠে একটু না দাঁড়ালে আর পারা যাচ্ছিল না। দুই, সামনে মধ্য দুপুরের কলকাতা বৈশাখের রোদে ঝলসাচ্ছে। পা রাখার আগে এটাই শেষ সুযোগ। পকেট থেকে সেলফোনটা বের করল। বসে পড়ল মেট্রোর সিঁড়িতে। চোখ রাখল স্ক্রিনে। 
বিশদ

21st  April, 2024
অথ দাম্পত্যচরিতম
সোমজা দাস

যে লোকটা ফুলকুল্লি স্টেশনের লাগোয়া বিন্তিমাসির চায়ের দোকানে প্রতি সপ্তাহের মঙ্গল আর শুক্কুরবার বেলা এগারোটা থেকে সাড়ে বারোটা অবধি বসে থাকে, ওই যে যার মাথায় খড়খড়ে মরচে রঙের চুল, গালে চটামটা লালচে দাড়ি, উদাস চোখ, তার কথা বলছি। সে-ই দশানন দাস।    বিশদ

07th  April, 2024
ছোট গল্প: বন্ধনহীন গ্রন্থি
বিতস্তা ঘোষাল

—অনেকদিন তোমার পোস্ট আমার অ্যাকাউন্টে দেখাচ্ছে না। আজ একজন বললেন, তোমার হ্যাজব্যান্ড চলে গেলেন। তিনি তোমার পেজ শেয়ারও করলেন। আমি জানতাম না অনিকেত তোমার স্বামী। ওঁর সঙ্গে বহুদিন আগে আমার দেখা হয়েছিল। বিশদ

31st  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: দারা শিকোহের গ্রন্থাগার
সমৃদ্ধ দত্ত

রামায়ণকে বুঝতে হলে, হিন্দু শাস্ত্রের অন্তর্নিহিত দর্শনকে আত্মস্থ করতে হলে, যোগ বশিষ্ট পাঠ করা দরকার। আর শুধু পাঠ করা নয়, প্রজাদের মধ্যেও ছড়িয়ে দেওয়া হবে। সম্রাট শাহজাহানের জ্যেষ্ঠ পুত্র দারা শিকোহকে একথা বলেছিলেন দরবারের অন্যতম হিন্দু পণ্ডিত চন্দ্রভান ব্রাহ্মণ। বিশদ

31st  March, 2024
অতীতের আয়না: হারিয়ে যাওয়া হাড়গিলে পাখি
অমিতাভ পুরকায়স্থ

নিউ মার্কেটের পূর্ব ও পশ্চিম গেটের একটু উপরের দিকে সবুজ বৃত্তাকার জায়গাটার দিকে কখনও নজর করেছেন? খেয়াল করলে দেখবেন একটি এমব্লেম বা প্রতীক। কলকাতা পৌরসংস্থার এই মোহরচিহ্ন শহরের প্রতীক হিসেবেও ব্যবহৃত হতো। বিশদ

31st  March, 2024
সম্পর্ক
অর্পিতা সরকার

 

ওদের তিনতলা বাড়ি, বাবা সরকারি চাকুরে। সুস্মিতা ওর বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান। তারপরেও বাবার সাধারণ জীবনযাত্রার কারণেই স্কুল-কলেজে কখনও সেভাবে গর্ব করতে পারেনি সুস্মিতা। ওর বাবার মুখে একটাই কথা, ‘নিজে ইনকাম করো, তারপর বুঝবে রোজগার করতে কত কষ্ট করতে হয়। বিশদ

24th  March, 2024
তবু যেতে হয়

—কাজটা তালে ছেড়েই দিলি সুবি!
সুবি উত্তর দেয় না। মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকে সে। লাঙলপোতা গ্রামের ছোট্ট বাড়ির মাটির বারান্দার এক কোণে দাঁড়িয়ে পায়ের উপর পা ঘষে সুবিনয়। এ তার দীর্ঘ দিনের অভ্যেস। ঘরের ভিতরে তার শয্যাশায়ী মা অলকা। শুয়ে শুয়েই সান্ত্বনা দেন।
বিশদ

17th  March, 2024
গুরুদ্বার সিস গঞ্জ

দিল্লি দেখতে এসে চাঁদনী চক যাওয়া হবে না? তা কীভাবে হয়? অতএব দেশ ও বিদেশের পর্যটকদের অত্যন্ত প্রিয় ভ্রমণস্থল চাঁদনী চক।
বিশদ

17th  March, 2024
দেখা যায় না, শোনা যায় পুতুল বাড়ি
 

আকর্ষণ, বিতর্ক, কৌতূহলের চিরন্তন কেন্দ্রবিন্দু অলৌকিক দুনিয়া। বিশ্বাসী-অবিশ্বাসী দুই শিবিরেরই এব্যাপারে আগ্রহ ষোলোআনা। তাই ভৌতিক সাহিত্য হোক বা সিনেমা, বাজারে কাটতি বরাবরই বেশি।
বিশদ

17th  March, 2024
প্রস্থান
দীপারুণ ভট্টাচার্য

শববাহী গাড়িটা গেটের ভিতর ঢুকতেই অরুণবাবু চারপাশটা দেখলেন। বেঞ্চে পাশাপাশি বসে আছে তার ছেলে নীলাঞ্জন আর বউমা সুতপা। নীলাঞ্জন বড় চাকরি করে। সে ফোন পেয়েছিল অফিসে যাওয়ার পর। সুতপাকে বলেছিল, ‘বেরতে একটু সময় লাগবে। বিশদ

10th  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: জাহান আরার সমাধি
সমৃদ্ধ দত্ত

নভরোজ পরব চলছে। আগ্রা জুড়ে উৎসবের উচ্ছ্বাস। এখন ১৬৪৪। বাদশাহ শাহজাহানের আগ্রা দুর্গে সবথেকে বেশি উজ্জ্বল আয়োজন। স্বাভাবিক। প্রতি বছর নভরোজের সময় আগ্রা দুর্গ এভাবেই সেজে ওঠে। সম্রাটের পুত্রকন্যারা এই সময়টায় পরস্পরের সঙ্গে মিলিত হন। বিশদ

10th  March, 2024
অতীতের আয়না: বাঙালির সার্কাস
অমিতাভ পুরকায়স্থ

১৯২০ সালের ২০ মে। নিজের ‘গ্রেট বেঙ্গল সার্কাস’ নিয়ে সিঙ্গাপুরে ট্যুরে গিয়ে জন্ডিস হয়ে মারা গেলেন প্রিয়নাথ বসু। শুধু উপমহাদেশের সার্কাসের জন্য আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ও উৎকর্ষের নতুন মানদণ্ড ছাড়াও, বিনোদন শিল্প হিসেবে সার্কাসকে দৃঢ় ভিত দিয়ে গেলেন তিনি। বিশদ

10th  March, 2024
ভোগ
শুচিস্মিতা  দেব

পুতুলকে সদ্যই নিমতিতা থেকে ‘রায়চৌধুরী ভিলা’তে এনেছে তার পিসি সবিতা। সবিতা এই পরিবারের বহু দিনের থাকা-খাওয়ার মাসি। টিভি সিরিয়ালের মতো প্রকাণ্ড বাড়িখানা দেখে পেরথমেই ভেবলেছে পুতুল। ফুটবল মাঠের মতো বৈঠকখানা। বিশদ

03rd  March, 2024
একনজরে
পর্দার ‘মুন্নাভাই’ মুরলি প্রসাদকে পাশ করাতে গিয়ে পরীক্ষায় বসেছিলেন শিক্ষক রুস্তম পারভি। রিয়েল লাইফে তেমনই কাণ্ড ঘটাতে গিয়ে হাতেনাতে ধরা পড়লেন এক ন্যাশনাল এলিজিবিলিটি টেস্ট (নিট) পরীক্ষার্থীর দাদা। ঘটনাস্থল রাজস্থানের বারমার। ...

বনগাঁ মহকুমার বনগাঁ, বাগদা, গাইঘাটা কিংবা নদীয়ার কল্যাণী বা হরিণঘাটা, উত্তর ২৪ পরগনার স্বরূপনগর মূলত কৃষিপ্রধান এলাকা। এইসব এলাকায় উৎপাদিত ফসল দেশের বিভিন্ন প্রান্তে পৌঁছতে ...

জ্যাক অলিভল প্রোডাক্টস প্রাইভেট লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা এবং চেয়ারম্যান রসময় দাস মঙ্গলবার প্রয়াত হয়েছেন। তাঁর স্ত্রী তপতী দাস এবং দুই পুত্র রাজর্ষি দাস ও রীতেশ দাস ...

২ মে ২০১৮। উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ সেমি-ফাইনালের ফিরতি পর্বের লড়াই। মাদ্রিদের সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে দুরন্ত লড়াই মেলে ধরে বায়ার্ন মিউনিখ। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

শেয়ার ও বিমা সূত্রে অর্থাগম হতে পারে। কাজের প্রসার ও নতুন কর্মলাভের সম্ভাবনা। বিদ্যা হবে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব রেডক্রস দিবস
বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবস
১৭৯৪ - ফ্রান্সের রসায়ন বিজ্ঞানের জনক এ্যান্থেনিও লেভিকে ফাঁসিতে ঝোলানো হয়েছিল
১৮২৮- রেড ক্রস এর প্রতিষ্ঠাতা জিন হেনরি ডুনন্টের জন্ম
১৮৬১ - বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্ম
১৮৬৩ - ভারতে প্রথম রেডক্রস দিবস উদযাপিত হয়
১৯০২ - দক্ষিণ ফ্রান্সে অবস্থিত একটি পাহাড় থেকে বিকট শব্দে হঠাৎ অগ্ন্যুৎপাত শুরু হওয়ায় সেন পিয়ারে নামের একটি শহর সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে যায়
১৯২৯- শাস্ত্রীয় সঙ্গীতশিল্পী গিরিজা দেবীর জন্ম
১৯৫৩- গায়ক রেমো ফার্নাডেজের জন্ম
১৯৬২- জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়িতে রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয় উদ্বোধন
১৯৭০ – প্রাক্তন অস্ট্রেলীয় ক্রিকেট তারকা মাইকেল বেভানের জন্ম
১৯৮১ - কলকাতা হাইকোর্টের প্রথম ভারতীয় স্থায়ী প্রধান বিচারপতি ফণিভূষণ চক্রবর্তীর মৃত্যু
১৯৯৩ - অস্ট্রেলীয় ক্রিকেট তারকা প্যাট কামিন্সের জন্ম
১৯৯৬ - দক্ষিণ আফ্রিকায় বর্ণবৈষম্য যুগের পরবর্তী নতুন সংবিধান চালু হয়
২০০৮ -  অভিনেতা,পরিচালক ও নাট্যব্যক্তিত্ব জ্ঞানেশ মুখোপাধ্যায়ের মৃত্যু
২০২৩ - সাহিত্যিক সমরেশ মজুমদারের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৬৬ টাকা ৮৪.৪০ টাকা
পাউন্ড ১০৩.১৭ টাকা ১০৬.৬২ টাকা
ইউরো ৮৮.৩৮ টাকা ৯১.৫১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,২০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭২,৫৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৮,৯৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮১,৬৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮১,৭৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৫ বৈশাখ, ১৪৩১, বুধবার, ৮ মে ২০২৪। অমাবস্যা ৯/৩০ দিবা ৮/৫২। ভরণী নক্ষত্র ২১/১৫ দিবা ১/৩৪। সূর্যোদয় ৫/৩/৪২, সূর্যাস্ত ৬/২/২৯। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৪৭ মধ্যে পুনঃ ৯/২৩ গতে ১১/৮ মধ্যে পুনঃ ৩/২৭ গতে ৫/১০ মধ্যে। রাত্রি ৬/৪৬ গতে ৮/৫৯ মধ্যে পুনঃ ১/২৪গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ১/৪৩ গতে ৩/২৭ মধ্যে। রাত্রি ৮/৫৯ গতে ১০/২৭ মধ্যে। বারবেলা ৮/১৮ গতে ৯/৫৫ মধ্যে পুনঃ ১১/৩৩ গতে ১/১১ মধ্যে। কালরাত্রি ২/১৮ গতে ৩/৪০ মধ্যে। 
২৫ বৈশাখ, ১৪৩১, বুধবার, ৮ মে ২০২৪। অমাবস্যা দিবা ৮/৪৮। ভরণী নক্ষত্র দিবা ১/৫৬। সূর্যোদয় ৫/৪, সূর্যাস্ত ৬/৪। অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৫ গতে ১১/৮ মধ্যে ও ১/৪৭ গতে ৫/২০ মধ্যে এবং রাত্রি ৯/৪৭ মধ্যে ও ১১/৫৬ গতে ১/২২ মধ্যে। কালবেলা ৮/১৯ গতে ৯/৫৭ মধ্যে ও ১১/৩৪ গতে ১/১১ মধ্যে। কালরাত্রি ২/১৯ গতে ৩/৪২ মধ্যে। 
২৮ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: লখনউকে ১০ উইকেটে হারাল হায়দরাবাদ

10:27:54 PM

আইপিএল: ১৯ বলে হাফসেঞ্চুরি অভিষেক শর্মার, হায়দরাবাদ ১২০/০ (৬.৩ ওভার) টার্গেট ১৬৬

10:15:03 PM

আইপিএল: ১৬ বলে হাফসেঞ্চুরি ট্রাভিস হেডের, হায়দরাবাদ ৭৯/০ (৪.৪ ওভার) টার্গেট ১৬৬

10:04:52 PM

আইপিএল: হায়দরাবাদকে ১৬৬ রানের টার্গেট দিল লখনউ

09:26:56 PM

আইপিএল: ২৮ বলে হাফসেঞ্চুরি আয়ূষ বাদোনির, লখনউ ১৪৬/৪ (১৯ ওভার), বিপক্ষ হায়দরাবাদ

09:19:23 PM

আইপিএল: ২৪ রানে আউট ক্রুণাল পান্ডিয়া, লখনউ ৬৬/৪ (১১.২ ওভার), বিপক্ষ হায়দরাবাদ

08:43:15 PM