Bartaman Patrika
 

দেবতা না‌ই ঘরে... 

আচ্ছা দেবতার বাস কোথায়? মন্দিরে কি? যেখানে ফুল, ফল, দুধ, ভোগ্য সামগ্রী দিয়ে মহা সমারোহে, আড়ম্বরে পুজোর নাম দিয়ে প্রচুর অর্থব্যয়ে রাজসূয় যজ্ঞ হয় প্রতিদিন, সেইখানে? নাকি সেই বাচ্চাটা, যার দুটো হাত নেই, মন্দিরে আসে ভোগ-প্রসাদের আশায়, তার মধ্যে? ভগবান তো সবার। ঈশ্বর কখনও কারও তাবেদারিতে থাকেন কি? মন্দিরের পুরোহিত, পাণ্ডারা যেভাবে দেবতাকে ছাতা করে নিজেদের স্বার্থপরতা, স্বেচ্ছাচারিতাকে সামনে রেখে মন্দিরে মৌরসিপাট্টা কায়েম করে, তারপরেও কি ঠাকুর মন্দিরে থাকতে পারেন? নাকি তিনি ওই অনাথ মেয়েদুটির হৃদয়ে বিরাজমান, যারা অনেক পূণ্যার্থীদের কাছে পয়সা না নিয়েও ফুল, পুজোর ডালা দিয়ে থাকে। নাকি ঈশ্বর সেই ছিঁচকে চোর দুটির মধ্যে রয়েছেন, যারা সততার পরাকাষ্ঠে একশোভাগ উর্ত্তীণ। বিশেষত পাণ্ডাদের নীচতার নিরিখে। প্রকৃত ভগবানের সন্ধান তো আছে সেই মহিলার কাছে, যার নাম মনোমায়া সোরেন। যিনি দর্শনার্থীদের জুতো রাখেন বিনা পারিশ্রমিকে। তাদের হাতে ধুইয়ে দেন। মন্দিরে গিয়েও যাতে জুতোতেই না মন আবদ্ধ থাকে, সেই দায়টা তিনি নিয়ে থাকেন।
অস্থির এই সময়, যেখানে ধর্মের নামে, জাতের নামে, ঈশ্বরকে সামনে রেখে চলছে নোংরা রাজনীতি। ঠিক এই সময়ের প্রেক্ষিতে ‘কালিন্দী নাট্যসৃজন’ নিয়ে আসছে প্রাসঙ্গিকতার মোড়কে তাদের নতুন প্রযোজনা ‘মন সারানি’।
উত্তর কলকাতার কাশী বিশ্বনাথ মঞ্চে চলছে দলের রুদ্ধদ্বার মহড়া। শীতের সন্ধে যখন শহরের বুকে জাঁকিয়ে বসতে চলেছে, তখনই মনের টানে, মন সারিয়ে দেওয়ার মানুষটিকে দেখার, জানার জন্য সরাসরি হাজির হলাম মহড়া কক্ষে। সামনেই পাওয়া গেল নির্দেশক বিল্বদল চট্টোপাধ্যায়কে। ‘মন সারানি’কে জানতে এসেছি, বললাম। স্মিতহাস্যে জানালেন, ‘মনোমায়া সোরেন এক সময় শ্মশানে কাজ করত। মৃত্যু, বেদনা, মানুষের দুঃখ দেখতে দেখতে ক্লান্ত মহিলা, একদিন ছেড়ে দিল তার কাজ। চলে এল এক মন্দির চত্বরে। এখানে কিছু পাওয়ার আশায় ভগবানের কাছে মানুষ আসে। আশার আলোয় তাদের হাসিভরা মুখ দেখতে পায় মনোমায়া। আবার মনোস্কামনা পূর্ণ হয়েছে, তাই আনন্দে ভক্তরা আসে দেবতাকে কৃতজ্ঞতা জানাতে। এই হাসিমুখগুলো মনোমায়াকে প্রেরণা দেয়। সে বলে, আমার কাজই হল মনকে ঝালাই করা, মনকে সারানো। আর তাই এই নাটকের নাম ‘মন সারানি’। রমাপ্রসাদ বণিকের অসাধারণ এক রচনা।’
এই মন্দির এবং মন্দির চত্বরকে কেন্দ্র করে বেঁচে থাকে জীবন যুদ্ধে সামিল মাধবী, মালতী, সন্ধ্যা, খাওয়া, ধুলিয়া, চাদু, বাদুরা। দারিদ্র এদের এক সূত্রে বেঁধে রেখেছে। অন্যদিকে এই মন্দিরকে কেন্দ্র করে রঘুবীর পাণ্ডা, ঘনশ্যাম, গুণধরদের নীচতা, হিংস্রতা আর লোক ঠকানোর ব্যবসা। এদের মাঝে এসে পড়ে মনোমায়া সোরেন। মানুষকে সুখী দেখাই তার একমাত্র লক্ষ্য। যে জোর গলায় বলে, ‘ঈশ্বর তো বাইরে, এইসব মানুষদের মধ্যে। মন্দিরে বসে পুজো করলে তাকে পাওয়া যায় না।’ সিস্টেমের বিরুদ্ধে গিয়ে কথা বলা মানেই ঘোরতর বিপদ। ইতিহাস তো তার সাক্ষী। কাজেই মনোমায়ার সৎ চিন্তা, সুস্থ ভাবনার সঙ্গে সংঘাত ঘটে স্বার্থপর, ক্ষমতালোভী পাণ্ডাদের। কী পরিণতি হবে মনোমায়ার? মেয়েকে নিয়ে পুজো দিতে আসা সৎ, কর্তব্যপরায়ণ ডিএসপি শ্রাবণী কি পারবে সিস্টেমের মধ্যে থেকেও মনোরমার পক্ষ নিতে? নাকি মন্দিরের চত্বরে থাকা অনাথ, দরিদ্র অথচ সৎ মানুষগুলোর একত্রিত প্রতিবাদের আঁচে দগ্ধ হবে অসৎ পূজারী? দেবতা কি চুপ করে বসে থাকবেন? নাকি মন সারানি মনোমায়াকে সঙ্গ দেবেন? এই সব প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যাবে আগামী ১৭ জানুয়ারি, শুক্রবার, তপন থিয়েটারে, ঠিক সন্ধে ৬-৩০। ওইদিনই প্রথম মঞ্চস্থ হতে চলেছে কালিন্দী নাট্যসৃজন প্রযোজিত, বিল্বদল চট্টোপাধ্যায় নির্দেশিত, রমাপ্রসাদ বণিকের নাটক ‘মন সারানি’।
পরিচালক জানালেন, ‘মনোমায়া সোরেন জাতিতে সাঁওতাল। তাই চরিত্রটিতে বাস্তবতা আনার জন্য আমরা বোলপুরের সাঁওতাল গ্রামে দু’দিনের ওয়ার্কশপ করেছি। এ বিষয়ে আমাদের সাহায্য করেছেন বিশ্বভারতীর সংগীত ভবনের নাট্যবিভাগের প্রাক্তন অধ্যাপক তারক সেনগুপ্ত।’
ছোট-বড় মিলিয়ে নাটকে রয়েছে মোট ২৮টি চরিত্র। দেখলাম, কত সহজে, চমৎকার নিষ্ঠায় এবং একাগ্রতায় ‘আমি’ থেকে চরিত্র হচ্ছেন আবার চরিত্রর খোলস ছেড়ে বেরিয়ে আসছেন অরূপ দত্ত, শ্রেয়া দত্ত, সুতপা চট্টোপাধ্যায়, অরিন্দম বন্দোপাধ্যায়, শুভরাজ মল্লিক, সায়ন্তি দাস, দেবলীনা রায়চৌধুরী, প্রভাত, কাজল, শম্ভু, অনসূয়া মুখোপাধ্যায়, প্রতাপ মণ্ডল, অরিন্দম হালদার, সায়ন হালদার, অচিন্ত্য মজুমদার, বৈশাখী চক্রবর্তী, শর্মিষ্ঠা বসু, সুমিতা, রনদীপ, বিল্বদল চট্টোপাধ্যায়, মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়রা। চারমাসের দীর্ঘ মহড়ার পর একেবারে তৈরি কুশীলবরা। এমন এক ভাবনা, এমন এক পরিস্থিতিকে নির্দেশক বিল্বদল মঞ্চায়ন করতে চলেছেন, যা দর্শদের ভাবাবে, সমূলে নাড়া দেবে। সরল ছন্দে, গভীর অনুভবের সহজতম প্রকাশের মধ্যে দিয়ে।
মঞ্চ ভাবনায় রনদীপ নন্দী এবং মঞ্চ নির্মাণে মদন হালদার। আলো বাবলু সরকার, সাজসজ্জা শেখ ইব্রাহিম এবং সংগীত মুরারি রায়চৌধুরী।
অজয় মুখোপাধ্যায় 
11th  January, 2020
গল্পই মূল চালিকাশক্তি
প্রস্তর যুগ

মফসস্‌লের স্কুলের ভূগোলের শিক্ষক রবিকান্ত চৌধুরী তাঁর শিক্ষক রথীনবাবুর প্রেরণায় শিক্ষকতাকে নিজের পেশা হিসেবে বেছে নেন। রথীনবাবুর একটি কথা তার মনকে আষ্টেপৃষ্ঠে ঘিরে থাকে, ‘একটি প্রদীপ শত প্রদীপকে প্রজ্বলিত করে।’
বিশদ

18th  January, 2020
কথায় গানে সময়ের প্রতিচ্ছবি 

বাদল সরকারের ‘ভুল রাস্তা’ নাটকটি পুনর্নির্মাণ করে ‘রাজ কাহানী’ নাম দিয়ে মঞ্চস্থ করল আসানসোলের চর্যাপদ। রুদ্রপ্রসাদ চক্রবর্তী নির্দেশিত এই নাটকটি সম্প্রতি মিনার্ভা থিয়েটারে পরিবেশিত হল। ১৯৮৮ সালে বাদল সরকার এই নাটকটি লিখেছিলেন।  বিশদ

11th  January, 2020
উদীয়মান নারীর মঞ্চ ২০১৯ 

সম্প্রতি গোবরডাঙায় হয়ে গেল মানিকতলা দলছুট আয়োজিত নাট্যোৎসব ‘উদীয়মান নারীর মঞ্চ’। ‘দলছুট’, এই শব্দটির মধ্যে লেগে রয়েছে অদ্ভুত এক প্রতিষ্ঠান বিরোধী গন্ধ। আর দলের তরফেও লেখা হয়, ‘...থিয়েটারকে অভিজাত শ্রেণীর দখলদারি থেকে মুক্ত করে সর্বজনীন করার লক্ষ্যে মানিকতলা দলছুটের জন্ম...।’  বিশদ

11th  January, 2020
থিয়েটার পাড়ার গপ্পো
সাংবাদিক সম্মেলন করে অবসর
নিয়েছিলেন অভিনয় জীবন থেকে

বড়পর্দা জুড়ে দাপটের সঙ্গে অভিনয় করলেও, পেশাদারি রঙ্গমঞ্চে তাঁর আবির্ভাব হয়েছিল দেরিতে। অভিনেতা বিকাশ রায়ের মঞ্চাভিনয় সম্পর্কে লিখেছেন ড. শঙ্কর ঘোষ। বিশদ

04th  January, 2020
কথায় গানে সময়ের প্রতিচ্ছবি
রাজকাহিনী

বাদল সরকারের ‘ভুল রাস্তা’ নাটকটি পুনর্নির্মাণ করে ‘রাজকাহিনী’ নাম দিয়ে মঞ্চস্থ করল আসানসোলের চর্যাপদ। রুদ্রপ্রসাদ চক্রবর্তী নির্দেশিত এই নাটকটি সম্প্রতি মিনার্ভা থিয়েটারে পরিবেশিত হল। ১৯৮৮ সালে বাদল সরকার এই নাটকটি লিখেছিলেন। তারপর অনেকগুলো বছর কেটে গিয়েছে, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সমাজ, রাজনীতি, অর্থনীতিরও অনেক পরিবর্তন হয়েছে।
বিশদ

04th  January, 2020
 অঙ্গন নাট্য সংস্থার পরিযায়ী

 সম্প্রতি অঙ্গন নাট্য সংস্থার নিবেদনে শিশিরমঞ্চে অনুষ্ঠিত হল এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠানের প্রথম পর্বে ছিল এক সুন্দর আলেখ্য ‘প্রাণের পরে’। সঙ্গীত ও ভাষ্যপাঠের মাধ্যমে সাত্যকি সরকারের ভাবনা ও পরিকল্পনায় এই আলেখ্যটিতে প্রাণসঞ্চার করেছেন শিল্পীরা।
বিশদ

04th  January, 2020
বিরহ বড় ভালো লাগে
প্রসঙ্গ: দেবদাস

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ‘দেবদাস’ উপন্যাস নিয়ে ঠিক ক’টা সিনেমা হয়েছে? একটা আনুমানিক হিসেবে দেখা যাচ্ছে কমপক্ষে ১৬টা। তারমধ্যে চারটি হয়েছে ভারতের বাইরে। দুটি পাকিস্তানে, দুটি বাংলাদেশে। সঠিক হিসেবে এর থেকে বেশি সংখ্যকও হতে পারে।  
বিশদ

28th  December, 2019
মতিলাল পাদরি 

কমলকুমার মজুমদারের সাহিত্য নিয়ে চলচিত্র হলেও বাংলা রঙ্গমঞ্চে কোনও কাজ হয়েছে কি? জানা যায় না। তবে এবার কলকাতার নাট্যপ্রেমীদের জন্য এই দুরূহ কাজটি করেছেন মাঙ্গলিক ও তার পরিচালক সমীর বিশ্বাস। 
বিশদ

28th  December, 2019
পদাবলির বর্ষপূর্তি 

যোগেশ মাইম অ্যাকাডেমির ৪১তম বর্ষপূর্তি এবং খালেদ চৌধুরীর জন্মশতবর্ষ উপলক্ষে পদাবলি তাদের নিজস্ব অডিটোরিয়ামে তিন দিনের এক উৎসবের আয়োজন করে। অত্যন্ত শৈল্পিক কায়দায় সাজানো অনুষ্ঠানের প্রতিদিনই ছিল আকর্ষণীয় কিছু উপস্থাপনা। প্রথমদিনে সুরজিত দাশগুপ্তের নির্মিত ‘আ সাইলেন্ট আর্ট’ তথ্যচিত্রটি দেখানো হয়। 
বিশদ

28th  December, 2019
রাঙামাটি উৎসব 

চন্দননগর রাঙামাটির আয়োজনে আগামী ৩১ ডিসেম্বর থেকে চন্দননগর রবীন্দ্রভবনে শুরু হচ্ছে রাঙামাটি উৎসব নামে একটি নাটকের মেলা। চলবে ১ জানুয়ারি পর্যন্ত। প্রতিদিন তিনটি নাটক মঞ্চস্থ হবে। 
বিশদ

28th  December, 2019
এক বুক বিষ 

বৃদ্ধ অজিত সামন্ত। বুকে ক্যানসার। ভর্তি রয়েছেন ক্যানসার হাসপাতালের ১৪ নম্বর কেবিনে। যৌবনেই স্ত্রীকে হারিয়েছিলেন। দুই মাতৃহারা পুত্রকে বুক দিয়ে আগলে মানুষ করেছেন। পুত্ররা আজ বিদেশে সুপ্রতিষ্ঠিত। বাবার অসুস্থতার সংবাদ শুনে তারা ছুটে আসে বাবাকে আমেরিকা নিয়ে গিয়ে চিকিৎসা করানোর জন্য। আনন্দে আত্মহারা বৃদ্ধ। 
বিশদ

21st  December, 2019
যুব রঙ্গ উৎসব 

শীত শুরুর সঙ্গে সঙ্গে শহরের বিভিন্ন রঙ্গালয়ে শুরু হয়ে গেছে নাট্যোৎসব। গোটা সপ্তাহ জুড়ে, বা সাপ্তাহান্তিক। সম্প্রতি ‘মুক্তাঙ্গন’ রঙ্গালয়ে তিনদিন ব্যাপী নাট্যোৎসব ‘যুব রঙ্গ উৎসব -২০১৯’ পালিত হল। আয়োজনে ‘দমদম শব্দমুগ্ধ’ নাট্যকেন্দ্র। এই বছর (২০৯১) থেকে শুরু হল এই নাটকের উৎসব। এত উৎসবের মাঝে আবারও এক নাট্য উৎসব কেন?  
বিশদ

21st  December, 2019
পুরোপুরি না হলেও, প্রত্যাশা পূরণ হল 

গেমপ্ল্যান নিবেদিত, চন্দ্রা দস্তিদার লিখিত, খেয়ালী দস্তিদার পুনর্লিখিত ও পরিচালিত নাটক ‘প্রত্যাশা’ প্রথমবার মঞ্চস্থ হল জি ডি বিড়লা সভাঘরে, গত ২৩ নভেম্বরের সন্ধ্যায়। এই নাটকটি প্রয়াত চন্দ্রা দস্তিদার লিখেছিলেন ১৯৮৯ সালে, যে নাটক তাঁকে এনে দিয়েছিল পশ্চিমবঙ্গ নাট্য অ্যাকাডেমির শ্রেষ্ঠ নাটকের পুরস্কার।  
বিশদ

21st  December, 2019
তাঁর মতো মানুষ দুর্লভ 

নান্দীকারের সম্পাদক থাকাকালীন সুযোগ হয়েছিল ডাঃ শ্রীরাম লাগুর সঙ্গে পরিচিত হওয়ার। একবার নয়, বেশ কয়েকবার তাঁর সঙ্গে মোলাকাত হয়েছিল। সেই অভিজ্ঞতার ঝুলি থেকে দু’ একটি ঘটনা রঙ্গভূমির পাঠকদের জন্য লিখলেন প্রকাশ ভট্টাচার্য। 
বিশদ

21st  December, 2019

Pages: 12345

একনজরে
শুধু ভারত নয়, বিশ্বের দরবারে ধনেখালির পরিচিতি তাঁতের শাড়ির জন্য। তবে এখন আর ধনেখালিতে হাতে টানা তাঁতের মাকুর ঠক ঠক শব্দ সেভাবে শুনতে পাওয়া যায় ...

চোটের কারণে দলে ছিলেন না লায়োনেল মেসি। পাশাপাশি বিশ্রাম দেওয়া হয়েছিল গোলরক্ষক এমিলিয়ানো মার্তিনেজকে। তা সত্ত্বেও কোস্টারিকার বিরুদ্ধে সহজ জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ল আর্জেন্তিনা। মঙ্গলবার ...

লোকসভা ভোটের আগে যেনতেন প্রকারে এলাকায় সন্ত্রাসের বাতাবরণ তৈরি করাই বিজেপির কৌশল। সেই লক্ষ্যে  ভূপতিনগর থানার ইটাবেড়িয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের পাঁচবজরী গ্রামে সালিশি সভা বসিয়ে তৃণমূল কর্মীকে বেধড়ক পেটানোর অভিযোগ উঠল বিজেপির লোকজনের বিরুদ্ধে ...

দুই প্রার্থীকেই মানছি না। দু’জনকেই পরিবর্তন করতে হবে। এমনই দাবিতে বুধবার ভগবানগোলার বরবরিয়ায় রাস্তায় নেমে তুমুল বিক্ষোভ দেখালেন বিজেপি নেতা-কর্মীরা। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৬৮: রুশ সাহিত্যিক ম্যাক্সিম গোর্কির জন্ম
১৯২৬: ক্রিকেটার পলি উমরিগড়ের জন্ম
১৯৩০: কনস্টান্টিনোপলের নাম ইস্তাম্বুল ও অ্যাঙ্গোরার নাম আঙ্কারা করা হয়
১৯৩০: বিশিষ্ট ধ্রুপদী সঙ্গীতশিল্পী মীরা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯৪১: কলকাতা থেকে মহানিষ্ক্রমণের পর নেতাজি সুভাষচন্দ্র বার্লিন পৌঁছালেন
১৯৪২: রাসবিহারী বসু জাপানের টোকিওতে ভারত স্বাধীন করার আহ্বান জানিয়ে ভাষণ দেন
১৯৫৪: অভিনেত্রী মুনমুন সেনের জন্ম
১৯৭৫: অভিনেতা অক্ষয় খান্নার জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৮৬ টাকা ৮৩.৯৫ টাকা
পাউন্ড ১০৩.৯১ টাকা ১০৬.৫৪ টাকা
ইউরো ৮৯.০৮ টাকা ৯১.৫২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৬৬,৯৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৬৭,২৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৩,৯৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৭৪,২৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৭৪,৩৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৪ চৈত্র, ১৪৩০, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪। তৃতীয়া ৩৩/২১ রাত্রি ৬/৫৭। স্বাতী নক্ষত্র ৩২/৩৪ রাত্রি ৬/৩৮। সূর্যোদয় ৫/৩৬/৪৮, সূর্যাস্ত ৫/৪৬/৪৮। অমৃতযোগ রাত্রি ১২/৫২ গতে ৩/১৩ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৭/১৩ মধ্যে পুনঃ ১০/২৮ গতে ১২/৫৫ মধ্যে। বারবেলা ২/৪৪ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/৪১ গতে ১/১১ মধ্যে। 
১৪ চৈত্র, ১৪৩০, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪। তৃতীয়া অপরাহ্ন ৪/৩৬। স্বাতী নক্ষত্র অপরাহ্ন ৪/৪৩। সূর্যোদয় ৫/৩৯, সূর্যাস্ত ৫/৪৭। অমৃতযোগ রাত্রি ১২/৪৬ গতে ৩/৫ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৭/৩ মধ্যে ও ১০/২২ গতে ১২/৫২ মধ্যে। কালবেলা ২/৪৫ গতে ৫/৪৭ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/৪৩ গতে ১/১২ মধ্যে। 
১৭ রমজান।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: দিল্লিকে ১২ রানে হারিয়ে ম্যাচ জিতল রাজস্থান

11:38:34 PM

আইপিএল: ৯ রানে আউট অভিষেক, দিল্লি ১২২/৫ (১৫.৩ ওভার), টার্গেট ১৮৬

11:13:01 PM

আইপিএল: ২৮ রানে আউট পন্থ, দিল্লি ১০৫/৪ (১৩.১ ওভার), টার্গেট ১৮৬

11:02:01 PM

আইপিএল: ৪৯ রানে আউট ওয়ার্নার, দিল্লি ৯৭/৩ (১১.২ ওভার), টার্গেট ১৮৬

10:49:56 PM

আইপিএল: দিল্লি ৭৩/২ (৮ ওভার), টার্গেট ১৮৬

10:36:51 PM

আইপিএল: ০ রানে আউট রিকি, দিল্লি ৩০/২ (৩.৪ ওভার), টার্গেট ১৮৬

10:13:27 PM