সন্তানের পছন্দ ও শখকে উদ্ভট অভ্যেস ভাবছেন? ভুল করছেন না তো কোথাও? লিখেছেন মনীষা মুখোপাধ্যায়।
চলছে নতুন বিভাগ ‘তর্ক বিতর্ক’। বয়স্ক মা-বাবার খেয়াল রাখে না এখনকার প্রজন্ম— এই মতের পক্ষে ও বিপক্ষে পাঠকদের লেখা বেছে নিয়েছি আমরা। পরের পর্বে আপনিও জানাতে পারেন আপনার মতামত।
১৯৬৪ সাল থেকে কাজ করছে স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ‘এসওএস চিলড্রেন্স ভিলেজেস ইন্ডিয়া’। এ বছর ৬০-এ পা সংস্থার। তার যাত্রাপথ নিয়ে সিইও সুমন্ত কর-এর সঙ্গে কথায় অন্বেষা দত্ত।
শাড়ি এমন এক পোশাক, যে কোনও বয়সের নারীই তাতে সুন্দর হয়ে ওঠে। শাড়ির সঙ্গে স্নিকার্সের মিশেল আধুনিক স্টাইল স্টেটমেন্টও তৈরি করে। কিন্তু শাড়ি এবং স্নিকার্সের সাজে যদি আপনি দৌড় প্রতিযোগিতায় অংশ নেন, তাহলে কেমন হয়?
ডেনমার্কের সামরিক বাহিনীতে পুরুষদের পাশাপাশি এবার মহিলাদেরও স্বাগত জানাতে চলেছে সে দেশের সরকার। ডেনমার্কের প্রধানমন্ত্রী মেটে ফ্রেডেরিকসন জানিয়েছেন, সামরিক বিভাগে তরুণ প্রজন্মের আরও বেশি করে যোগদানের জন্য এই সংশোধিত নীতিটি তৈরি করা হয়েছে।
‘আইনি সমাধান’-এ আজকের বিষয়- সাইবার অপরাধের আওতায় কী কী রয়েছে? তার সমাধানই বা কী? পরামর্শ দিলেন সাইবার আইন বিশেষজ্ঞ রাজর্ষি রায়চৌধুরী। লিখছেন স্বরলিপি ভট্টাচার্য।
ভারত গ্রীষ্মপ্রধান দেশ। দিনে দিনে বাড়তে থাকা দূষণ, পৃথিবীর উষ্ণায়নের কারণে ছ’টি ঋতু যে আলাদা ভাবে অনুভূত হয়, তা নয়। কিন্তু ঋতু পরিবর্তনের সময় বিশেষ সাবধানতা জরুরি। বসন্ত এমনিতেই রোগ-ব্যাধির সময়।
পরিবেশ দূষণ অনিয়ন্ত্রিত পর্যায়ে পৌঁছে যাচ্ছে ক্রমশ। তা রুখতে গিয়ে দেশে-বিদেশে মহিলাদের অবদান প্রচুর। জানালেন পরাগ রঞ্জন দত্ত।
নাসার মোটা মাইনের চাকরি ছেড়ে আইপিএসের চাকরিতে যোগদান! এমনও হয়? হ্যাঁ। এমন ব্যতিক্রমী সিদ্ধান্ত নিয়ে সকলকে চমকে দিয়েছেন অনুকৃতি শর্মা। রাজস্থানের জয়পুরের এই মেয়েটি ইউপিএসসি ২০২০ সালের ব্যাচের ছাত্রী।
ছবি তোলার নেশা তাঁকে ৭০ বছর বয়সে স্বশিক্ষিত ফোটোগ্রাফার বানিয়ে ফেলেছে। তিনি সৌমি মিত্র। অল্প বয়স থেকেই চারপাশের জগৎ তাঁকে টানত। দৈনন্দিন কেজো রাস্তা, বস্তির জীবনযাত্রা যেমন আকর্ষণ করেছে তাঁকে তেমনই আবার প্রকৃতির টানও তিনি অনুভব করেছেন সবসময়।
সাশা। এই স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাটি বহুদিন ধরেই গ্রামের মহিলাদের নিয়ে কাজ করছে। তাদের সমাজে উল্লেখযোগ্য করে তুলতেই ব্রতী এই সংস্থাটি। গতকাল নারীদিবস উপলক্ষ্যে মহিলাদের হস্তশিল্প নিয়ে একটি প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছে সাশার তরফে।
সৃষ্টিশীলতায় ওঁরা স্বাবলম্বী, স্বনির্ভরও। প্রশ্নহীন ভাবেই নারী আজ পার্থিব অনেক কিছুরই নিয়ন্ত্রক। বেশকিছু ক্ষেত্রে পুরুষের সমকক্ষও। তবুও একবিংশ শতাব্দীর নারীর একার লড়াই থামেনি। কমেনি অবজ্ঞা, অপমান, অবমূল্যায়নের অনাচার।
‘আমিই সেই মেয়ে বাসে ট্রেনে রাস্তায় আপনি যাকে রোজ দেখেন...’
গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
ট্রেনে সফরকালীন আপনি গলা ছেড়ে গান গাইতে পারেন। আবার গুনগুন করে সুরও ভাঁজতে পারেন। কিন্তু সেই গানের ভিডিও যদি রেল কর্তৃপক্ষ সমাজমাধ্যমে শেয়ার করেন, তাহলে তো আপনি শিরোনামে। এমনই ঘটনার সম্মুখীন হলেন একদল মহিলা। তাঁদের গাওয়া গান নিয়ে সমাজমাধ্যমের একাংশই আবার বিতর্ক তৈরি করেছেন। ঘটনার সূত্রপাত বন্দে ভারত এক্সপ্রেসে। চেন্নাই থেকে মাইসুরু যাচ্ছিল সেই ট্রেন। সফরকালে ১২ জন মহিলা তেলুগু ভাষায় দেশাত্মবোধক গান গাইছিলেন। সাদার্ন রেলওয়ের তরফে এক্স হ্যান্ডেলে সেই ভিডিও শেয়ার করা হয়। তা দেখে কেউ লিখেছেন, ‘এই ধরনের ঘটনা সাধারণ মানুষের বিরক্তির কারণ হতে পারে।’ আবার কারও বক্তব্য, ‘ট্রেনে তো কেউ ঘুমোতেও পারেন। এই আচরণে তাঁর সমস্যা হতে পারে। আর রেল কর্তৃপক্ষ এই ভিডিও শেয়ার করার অর্থ, তাঁরা কি এই ধরনের কার্যকলাপ সমর্থন করছেন?’ বেশিরভাগই মনে করছেন, নির্দিষ্ট অর্থের বিনিময়ে টিকিট কেটে সাধারণ মানুষ ট্রেনে সফর করেন। অন্য কারও উচ্চস্বরে গাওয়া গান অপরের বিরক্তির কারণ হতে পারে। রেল কর্তৃপক্ষ তা শেয়ার করায় এই ধরনের আচরণকে মদত দেওয়া হচ্ছে বলেই মনে করছেন সোশ্যাল মিডিয়ার বড় অংশ।
