Bartaman Patrika
অমৃতকথা
 

শুদ্ধ ভক্ত

শুদ্ধ ভক্তের সংসর্গে কৃষ্ণভাবনার প্রতি এই রকম আকর্ষণ পরম সৌভাগ্যসূচক। শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু বলে গেছেন, ‘গুরু-কৃষ্ণ-প্রসাদে পায় ভক্তিলতা-বীজ। অর্থাৎ কোন মহা ভাগ্যবান জীবই কেবল সদ্‌গুরু ও শ্রীকৃষ্ণের কৃপায় ভক্তিরূপ লতার বীজ প্রাপ্ত হন। এই সম্পর্কে শ্রীকৃষ্ণ শ্রীমদ্ভাগবতে উদ্ধবকে বলছেন, “হে উদ্ধব, দুর্লভ সৌভাগ্যের প্রভাবেই শুধু মানুষ আমার প্রতি আকৃষ্ট হয়। যদি সে সকাম কর্ম থেকে পূর্ণরূপে বিরক্ত না হয়, অথবা ভক্তির প্রতি পূর্ণরূপে আসক্ত না হয়, তা হলেও আমার এই সেবার প্রভাবে সে অচিরেই সুফল লাভ করে।”
ভগবদ্ভক্তদের তিনটি শ্রেণিতে বিভক্ত করা যায়। প্রথম বা উত্তম ভক্তের বর্ণনা করে বলা হয়েছে—তিনি শাস্ত্রে পারঙ্গত এবং তদনুকূল তর্কে নিপুণ এবং যুক্তির দ্বারা প্রতিপাদন করতে অত্যন্ত দক্ষ। তিনি পূর্ণরূপে উপলব্ধি করেছেন যে, জীবনের পরম উদ্দেশ্য হচ্ছে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের প্রতি প্রেমভক্তি লাভ করা, এবং তিনি জানেন যে, শ্রীকৃষ্ণই হচ্ছেন পরম প্রেমাস্পদ এবং পরম আরাধ্য। উত্তম ভক্ত তিনিই হতে পারেন, যিনি সদ্‌গুরুর তত্ত্বাবধানে ঐকান্তিক দৃঢ়তার সঙ্গে বিধি-নিষেধের অনুশীলন করেছেন এবং শাস্ত্রের নির্দেশ অনুসারে তাঁর সমস্ত আদেশ যথাযথভাবে পালন করেছেন। এইভাবে ভগবানের বাণী প্রচার করে গুরু হওয়ার শিক্ষা লাভ করে, তিনি উত্তম ভক্ত বলে গণ্য হন। উত্তম ভক্ত কখনও পূর্বতন আচার্যদের সিদ্ধান্ত থেকে বিচলিত হন না এবং সম্পূর্ণ যুক্তি ও তর্কের মাধ্যমে শাস্ত্রীয় সিদ্ধান্ত উপলব্ধি করে দৃঢ় শ্রদ্ধা অর্জন করেন। এখানে যে যুক্তি-তর্কের উল্লেখ করা হয়েছে, তা বৈদিক শাস্ত্রের উপর প্রতিষ্ঠিত যুক্তি-তর্ক। উত্তম ভক্ত কখনই সময়ের অপব্যয়কারী শুষ্ক মনোধর্মের প্রতি আকৃষ্ট হন না। পক্ষান্তরে বলা যায়, ভগবদ্ভক্তিতে যাঁর দৃঢ় নিষ্ঠা জন্মেছে, তিনিই উত্তম ভক্ত। দ্বিতীয় শ্রেণীর ভক্ত বা মধ্যম অধিকারী ভক্তের বর্ণনা করে বলা হয়েছে—তিনি শাস্ত্র-সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে তর্ক করতে ততটা নিপুণ নন, কিন্তু ভগবদ্ভক্তিতে দৃঢ় শ্রদ্ধা রয়েছে। অর্থাৎ, মধ্যম অধিকারী ভক্তের কৃষ্ণভক্তিই যে জীবনের পরম লক্ষ্য, সেই সম্বন্ধে সুদৃঢ় বিশ্বাস রয়েছে। তিনি কখনও কখনও শাস্ত্রের যুক্ত ও সিদ্ধান্তের মাধ্যমে বিরোধী পক্ষকে পরাজিত করতে অসমর্থ হতে পারেন, কিন্তু তা হলেও পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণকে সেবা করাই যে জীবনের পরম লক্ষ্য, সেই সম্বন্ধে তাঁর মনে কোন সংশয়ের উদয় হয় না।
তৃতীয় শ্রেণী বা কনিষ্ঠ অধিকারী ভক্ত হচ্ছেন তিনি, যাঁর বিশ্বাস দৃঢ় হয়নি, এবং সেই সঙ্গে শাস্ত্র-সিদ্ধান্তের প্রতিও যথার্থ শ্রদ্ধা নেই। কনিষ্ঠ অধিকারী ভক্ত শ্রদ্ধা-বিরুদ্ধ সিদ্ধান্ত সমন্বিত দৃঢ় যুক্তির প্রভাবে বিচলিত হতে পারেন। মধ্যম ভক্তের মতো তিনিও শাস্ত্রীয় সিদ্ধান্ত প্রতিষ্ঠা করার জন্য তর্ক করতে এবং প্রমাণ করতে পারেন না, কিন্তু মধ্যম অধিকারী ভক্তের মতো অবিচলিত শ্রদ্ধা তাঁর নেই। তাই তাঁকে কনিষ্ঠ অধিকারী ভক্ত বলা হয়।
কনিষ্ঠ অধিকারী ভক্ত সম্বন্ধে আরও বিশদ বিবরণ ভগবদ্‌গীতায় রয়েছে। সেখানে বর্ণনা করা হয়েছে যে, আর্ত, অর্থার্থী, জিজ্ঞাসু এবং জ্ঞানী—এই চার ধরনের মানুষ তাঁদের ইন্দ্রিয় তৃপ্তির জন্য ভগবদ্ভক্তি আচরণ করতে শুরু করেন এবং ভগবৎ-মুখী হন। তিনি কোন মন্দিরে গিয়ে ভগবানের কাছে কষ্ট নিবারণ, অর্থপ্রাপ্তি অথবা জিজ্ঞাসা নিবৃত্তির জন্য প্রার্থনা করেন। শুধুমাত্র ভগবানের মহিমা সম্বন্ধে অবগত জ্ঞানও কনিষ্ঠ শ্রেণীর অন্তর্ভুক্ত। কিন্তু শুদ্ধ ভক্তের সঙ্গ করার ফলে তাঁরা মধ্যম অথবা উত্তম ভক্তে পরিণত হতে পারেন।
শ্রীল রূপ গোস্বামী বিরচিত ‘ভক্তিরসামৃতসিন্ধু’ থেকে
 
27th  December, 2024
বেদান্ত

এই যে mass movement আজ ভারতের দেহে প্রাণে জেগে উঠেছে—এর অনুশীলন হয়েছিল বৌদ্ধ যুগে। স্বামীজীর শ্রীমুখাৎ আমরা পাই, বনের বেদান্তকে ঘরে নিয়ে আসতে হবে। বেদান্তে প্রতিপাদ্য ব্রহ্মজ্ঞান পেয়ে গহন বনে বা তুষারাবৃত পর্বতগুহায় বসে তা উপভোগ করলে চলবে না। বিশদ

অখণ্ডানন্দ

দুর্ভিক্ষের করালগ্রাসে মুর্শিদাবাদের কয়েকটি অঞ্চল তখন বিপর্যস্ত। বহরমপুর থেকে প্রায় ২০ মাইল দূরবর্তী দাদপুর গ্রামে উপস্থিত হয়ে স্বামী অখণ্ডানন্দ একটি মুসলমান গরিব বালিকাকে ক্রন্দনরতা অবস্থায় দেখতে পেলেন। বিশদ

07th  January, 2025
ভালোবাসা

অখণ্ডানন্দজী বলেন, “একদিন বড় দুঃখ হলো। লোকে নিজের পেটের ছেলেকে যা যত্ন করে তার চেয়ে বেশি যত্ন-আদর আশ্রমের ছেলেদের করি। তবুও ছেলেরা কেন পালায়?” শ্রীশ্রীঠাকুর দেখিয়ে দিলেন, তোরা আমার ভালোবাসা পেয়েছিস। তোরাই সকলকে ভালোবেসে যাবি—অন্যের ভালোবাসা পাবি কী করে? তোদের ভালোবাসার return তোরা যদি পেয়েই গেলি, তাহলে তো সাধারণ লোকের মতো হয়ে গেল।”
বিশদ

06th  January, 2025
প্রকৃতি

‘রোগে প্রেম ঝরে’—এই বোধ হয় তাঁর ভালবাসার শেষ পরিচয়। প্রথম শান্ত দৃষ্টিতে দেখা। ক্রমে তা-ই পরিণত হয় রসদৃষ্টিতে। তখন খেল্‌ছিও আবার খেলাও দেখ্‌ছিও। একেবারে ডবল মজা। মুশকিল হয়, খেলাটাকে যদি কাজ বলে ভুল করি। কর্তা আমি নয়, কে কর্তা তা জানিও না। বিশদ

05th  January, 2025
জ্ঞান

পার্বতীকে কহেন পরমেশ্বর—‘শোন দেবি, জীব উদ্ধারের জন্য তোমারে দিয়েছিলাম আত্মকর্মের কত উপদেশ। তুমি রজঃগুণে হয়ে প্রতিষ্ঠা বিশুদ্ধগুণ কেমনে ভুলিলে? তাইতো আজ অবোধ সন্তানদের দুরাবস্থা। শীঘ্র করি নিয়ে এসো আমার যতেক চাষের সরঞ্জাম।’ বিশদ

04th  January, 2025
সমাধি

চিত্তের ভূমি: ব্যাসভাষ্য মতে, সমাধি হল চিত্তের সার্বভৌম ধর্ম। সমাধি শব্দ লক্ষ্য আর সাধন দুই অর্থেই ব্যবহার করা হয়। অষ্টাঙ্গিক মার্গের অষ্টম অঙ্গরূপে যে সমাধির উল্লেখ করা হয়েছে, তা হল সাধনরূপ। কিন্তু যখন বলা হয় যে চিত্তবৃত্তির নিরোধই যোগ, তখন সমাধি লক্ষ্য হয়ে ওঠে। বিশদ

03rd  January, 2025
ভাব-সমন্বয়

রামকৃষ্ণ বলিতেন যে, ভাবের ঘরে চুরি না করিয়া অর্থাৎ যদ্যপি কেহ অকপটভাবে পরিহাসের নিমিত্ত ও ভগবানের নাম উল্লেখ করে, তাহারও ভগবান লাভ হয়। ভাব-সমন্বয় দ্বারা আমরা এই বুঝিলাম যে, সকলের ভাবই এক অদ্বিতীয় ভাবময়ের, তাহা কাহারও ব্যক্তিগত নহে। বিশদ

02nd  January, 2025
শব্দ

এই শোনো, শুনতে পাচ্ছ না? ভক্তগণ উদ্‌গ্রীব হয়ে শুনবার চেষ্টা করছেন। চারিদিকে বড় বড় শাল পাইনের গাছ। বাতাসে শনশন শব্দ। আবার বলে উঠলেন মা,—শোনো, কান পেতে শোনো, ওই যে আমি শুনতে পাচ্ছি—‘নিগমকল্পতরোর্গলিতং ফলম্‌।’ বিশদ

31st  December, 2024
ভক্তি

অহল্যা বলেছিলেন, “হে রাম, আমার যদি শূকর গর্ভে জন্ম হয়, তাতেও আমার আপত্তি নাই, কিন্তু তোমার পাদপদ্মে যেন শুদ্ধা ভক্তি থাকে। ধন, মান, দেহ, সুখ কিছুই চায় না, কেবল ঈশ্বরকে দেখতে চায়। এরই নাম শুদ্ধা ভক্তি। যখন নারদ রাবণ বধের কথা রামচন্দ্রকে স্মরণ করাবার জন্য অযোধ্যায় গিয়েছিলেন তখন সীতারাম দর্শন করে স্তব করতে লাগলেন।
বিশদ

30th  December, 2024
যোগের অনুশাসন

অথ যোগানুশাসনম্‌—এখন যোগের অনুশাসন শুরু হচ্ছে। যোগের মূল ধাতু হল যুজ্‌ (to unite, to join, to yoke) : ‘যুজ্‌ সমাধৌ’—চিত্তকে সমাহিত করা। পাতঞ্জল যোগের বিশেষ লক্ষ্য হল সমাধি। এটি হল অর্থসংকোচ। ‘যুক্ত করা’ অর্থে যুজ্‌ ধাতুর প্রয়োগ ঋদ্বেদেও পাওয়া যায়: ‘যুঞ্জতে মন উত যুঞ্জতে ধিয়ো’ এই মন্ত্রটি লক্ষণীয়।
বিশদ

29th  December, 2024
কীর্তন

কীর্তন করার গুরুত্ব বর্ণনা করে শুকদেব গোস্বামী পরীক্ষিৎ মহারাজকে বলেছিলেন, “হে রাজন! কেউ যদি স্বতঃস্ফূর্তভাবে ‘হরেকৃষ্ণ মহামন্ত্র’ কীর্তনের প্রতি আসক্ত হন, তা হলে বুঝতে হবে যে, তিনি পরম সিদ্ধিলাভ করেছেন।” বিশদ

28th  December, 2024
গুপ্তধন

এক শেঠ। মস্ত বড় ধনী। টাকা পয়সা, সোনা দানার অভাব নাই তার। ছেলে, মেয়ে, স্ত্রী সকলকে নিয়ে বেশ সুখেই কাটছিল তার দিন। সেই লোকটা হঠাৎ সামান্য একটু অসুস্থ হয়ে মরণাপন্ন হয়ে পড়ল। বৈদ্য, ডাক্তার, কবিরাজ সবাই যখন একে একে বিদায় নিয়ে চলে যেতে লাগল, তখন তার আর বুঝতে বাকী রইল না যে তার মৃত্যু ঘনিয়ে এসেছে।
বিশদ

23rd  December, 2024
শ্রীল শুকদেব

শ্রীমদ্ভাগবতে শ্রীল শুকদেব গোস্বামী যখন মুমূর্ষু মহারাজ পরীক্ষিৎকে তাঁর কর্তব্য সম্বন্ধে উপদেশ দিচ্ছিলেন, তখনও এই বৈধীভক্তির তত্ত্ব বর্ণিত হয়েছে। মহারাজ পরীক্ষিৎ তাঁর মৃত্যুর ঠিক এক সপ্তাহ পূর্বে শ্রীল শুকদেব গোস্বামীর দর্শন লাভ করেন। তখন মহারাজ পরীক্ষিৎ  মৃত্যুর পূর্বে কি করা কর্তব্য সেই বিষয়ে চিন্তিত ছিলেন।
বিশদ

22nd  December, 2024
বৈদিক স্তোত্র

বৈদিক স্তোত্র দিয়েই শুরু হল মূল অনুষ্ঠান। চারজন সন্ন্যাসী এবং কয়েকজন ভক্ত সমবেত কণ্ঠে বৈদিক স্তোত্র পরিবেশন করলেন। বৈদিক স্তোত্রের পর একখানি ভক্তিমূলক গান পরিবেশনে করলেন আসাম, আমিনগাঁও আশ্রম থেকে আগত নবীন সন্ন্যাসী স্বামী রামানন্দ এবং স্বামী গঙ্গানন্দ মহারাজ। বিশদ

21st  December, 2024
‘সখ্যসন্ধ’

‘সখ্যসন্ধ’ ঠিক আছে। সন্ধি, সন্ধা এবং সমাধি—সব এক গোত্রের। একটা প্রাচীন শব্দ ছিল ‘সন্ধাভাষিত’—নিশ্চয় জানেন। হরপ্রসাদ শাস্ত্রী বলেছিলেন, ওটা ‘সন্ধাভাষিত’ মানে আলো-আঁধারি ভাষা, কিছু বোঝা যায়, কিছু বোঝা যায় না।
বিশদ

20th  December, 2024
যোগ

যোগশ্চিত্তবৃত্তি নিরোধঃ—এই সূত্রে সর্ব শব্দের ব্যবহার করা হয়নি—অর্থাৎ, সমস্ত বৃত্তির নিরোধের কথা বলা হয়নি। যোগের দুটি প্রকার ভেদ আছে: এক—সম্প্রজ্ঞাত, দুই—অসম্প্রজ্ঞাত। সম্প্রজ্ঞাত যোগের চারটি ভূমি—১। বির্তক, ২। বিচার, ৩। আনন্দ, ৪। অস্মিতা। বিশদ

19th  December, 2024
একনজরে
বিভিন্ন মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ওয়েবসাইট ক্লোন করেছিল হুগলির খানাকুলের প্রতারক। সেই ওয়েবসাইট থেকেই সে জন্ম এবং মৃত্যুর শংসাপত্র তৈরি করত। মঙ্গলবার বর্ধমান থানার পুলিস খানাকুল থেকে ভাস্কর সামন্তকে গ্রেপ্তার করেছে। ...

লিবারেল পার্টির দলনেতা ও কানাডার প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দেওয়ার কথা জানিয়েছেন জাস্টিন ট্রুডো। শাসক দলের নেতা ও পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী পদের দৌড়ে উঠে এসেছে এক ভারতীয় বংশোদ্ভূতর নামও। তিনি পরিবহণ মন্ত্রী অনিতা আনন্দ। তামিল পরিবারে জন্ম অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের এই কৃতী প্রাক্তনীর। ...

ডাকাতদের বিরুদ্ধে বড়সড় সাফল্য পেল বিহার পুলিস। মঙ্গলবার ভোররাতে গুলির লড়াইয়ে মৃত্যু হয়েছে দুই ডাকাতের। পাটনা জেলার ফুলবাড়ি শরিফের হিন্দুনির ঘটনা। এক ডাকাতকে গ্রেপ্তারও করেছে পুলিস। গুলির লড়াইয়ে জখম হয়েছেন পুলিসের এক সাব-ইনসপেক্টর। ...

ছাত্রছাত্রীদের ইংরেজিতে শান দিতে একদিনের কর্মশালা আয়োজন করল উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ। মঙ্গলবার এই কর্মশালায় ৬০টি স্কুলের মোট ৩০০ জন ছাত্রছাত্রী যোগ দেয়। এই কর্মশালায় পড়ুয়াদের ব্যাকরণ, শব্দভাণ্ডার এবং বাক্য গঠনের শুদ্ধতার উপরে জোর দেওয়া হয়েছে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কাজকর্মের ক্ষেত্রে ও ঘরে বাইরে বাধা থাকবে। কারও প্ররোচনায় যে কোনও সিদ্ধান্ত গ্রহণে সতর্ক হন।  ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১০২৫: সোমনাথ মন্দির ধ্বংস করলেন সুলতান মামুদ
১৩২৪:  ভেনিসিয় পর্যটক ও বনিক মার্কো পোলোর মৃত্যু
১৬৪২: বিজ্ঞানী গ্যালিলিওর মৃত্যু
১৮০৬: ব্রিটেন উত্তমাশা অন্তরীপ দখল করে নেয়
১৮৬৭: আফ্রিকান আমেরিকানরা ভোটাধিকার লাভ করে
১৮৮৪: সমাজ সংস্কারক ব্রহ্মানন্দ কেশবচন্দ্র সেনের মৃত্যু
১৯০৯: সাহিত্যিক আশাপূর্ণা দেবীর জন্ম
১৯২৬: বাদশা হোসেন বহিষ্কার। ইবনে সাউদ হেজাজের নতুন বাদশা। দেশের (হেজাজ) নাম পরিবর্তন করে সৌদি আরব করা হয়।
১৯২৬:  কিংবদন্তি ধ্রুপদী নৃত্যশিল্পী তথা ওড়িশি নৃত্যের জন্মদাতা কেলুচরণ মহাপাত্রের জন্ম 
১৯৩৫: প্রবাদপ্রতিম অভিনেত্রী সুপ্রিয়া দেবীর জন্ম
১৯৩৫: মার্কিন গায়ক এলভিস প্রেসলির জন্ম
১৯৩৯: অভিনেত্রী নন্দার জন্ম
১৯৪১: ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘের প্রতিষ্ঠাতা স্বামী প্রণবানন্দের প্রয়াণ
১৯৪২: ইংরেজ পদার্থবিদ স্টিফেন হকিংয়ের জন্ম
১৯৫৭: অভিনেত্রী নাফিসা আলির জন্ম
১৯৬৩: প্রথমবারের মতো লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চির বিখ্যাত পেইন্টিং ‘মোনালিসা’ আমেরিকার ন্যাশনাল গ্যালারী অব আর্টে প্রদর্শন
১৯৬৫: অভিনেতা দেবশঙ্কর হালদারের জন্ম
১৯৬৬: বিশিষ্ট চলচ্চিত্র প্রযোজক ও পরিচালক বিমল রায়ের মৃত্যু
১৯৮৪: প্রথম ভারতীয় মহিলা পাইলট সুষমা মুখোপাধ্যায়ের মৃত্যু
১৯৯০: অভিনেত্রী নুসরত জাহানের জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৪.৯৭ টাকা ৮৬.৭১ টাকা
পাউন্ড ১০৫.৭০ টাকা ১০৯.৪৩ টাকা
ইউরো ৮৭.৫৩ টাকা ৯০.৮৯ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৭,৪০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৭,৭৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭৩,৯০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৯,৮৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৯,৯৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৪ পৌষ, ১৪৩১, বুধবার, ৮ জানুয়ারি ২০২৫। নবমী ২০/৮ দিবা ২/২৬। অশ্বিনী নক্ষত্র ২৫/১৮ দিবা ৪/৩০। সূর্যোদয় ৬/২২/৩৩, সূর্যাস্ত ৫/৪/৫। অমৃতযোগ দিবা ৭/৬ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৯ গতে ৮/৩২ মধ্যে পুনঃ ১০/৪০ গতে ১২/৪৮ মধ্যে। রাত্রি ৫/৫৮ গতে ৬/৫১ মধ্যে পুনঃ ৮/৩৮ গতে ৩/৪৩ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৭/৬ গতে ৭/৪৯ মধ্যে পুনঃ ১/৩১ গতে ৩/৪০ মধ্যে। বারবেলা ৯/২ গতে ১০/২৩ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৩ গতে ১/৩ মধ্যে। কালরাত্রি ৩/২ গতে ৪/৪২ মধ্যে।
২৩ পৌষ, ১৪৩১, বুধবার, ৮ জানুয়ারি ২০২৫। নবমী দিবা ২/২। অশ্বিনী নক্ষত্র অপরাহ্ন ৪/৩৬। সূর্যোদয় ৬/২৫, সূর্যাস্ত ৫/৪। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৯ মধ্যে ও ১০/১ গতে ১১/২৮ মধ্যে ও ৩/৭ গতে ৪/৩০ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/১১ গতে ৮/৫৭ মধ্যে ও ২/১ গতে ৬/২৫ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ১/৪৩ গতে ৩/৭ মধ্যে এবং রাত্রি ৮/৫৭  গতে ১০/৩২ মধ্যে। কালবেলা ৯/৫ গতে ১০/২৪ মধ্যে ও ১১/৪৪ গতে ১/৪ মধ্যে। কালরাত্রি ৩/৫ গতে ৪/৪৫ মধ্যে। 
৭ রজব।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
তিরুপতি মন্দিরে পদপিষ্টের ঘটনায় শোকপ্রকাশ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি

11:52:00 PM

বিশিষ্ট কবি তথা সাংবাদিক প্রীতিশ নন্দী প্রয়াত

11:42:28 PM

তিরুপতি মন্দিরে পদপিষ্টের ঘটনায় শোকপ্রকাশ করলেন অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নাইডু

11:03:00 PM

ভুবনেশ্বর এয়ারপোর্টে পৌঁছলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি

10:57:00 PM

অন্ধ্রপ্রদেশের তিরুপতি মন্দিরে পদপিষ্টের ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৪

10:45:00 PM

দাবানলে বিধ্বস্ত লস এঞ্জেলস, হত ২

10:17:00 PM