Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

দিবাস্বপ্নের কারবারি

জাতীয় শিক্ষা নীতি (এনইপি) ২০২০ রূপায়ণ নিয়ে মোদি সরকার অনেক ঢাক ঢোল পিছিয়েছিল। কিন্তু এনইপি রূপায়ণের জন্য যে পরিমাণ অর্থ জরুরি, তার সংস্থান কেন্দ্র এখনও করেনি। এনইপি সুপারিশ করেছিল যে, প্রতিবছর জিডিপির অন্তত ৬ শতাংশ অর্থ শিক্ষাখাতে বরাদ্দ করতে হবে। কিন্তু ভারতে শিক্ষাখাতে ব্যয় বাজেটের ৩ শতাংশ এবং জিডিপি ৪ শতাংশের ভিতরেই ঘোরাফেরা করে। অর্থাৎ লক্ষ্যমাত্রার ধারেকাছেও পৌঁছতে পারেনি সরকারের পদক্ষেপ। 
তবে সেই প্রশ্ন মুলতুবি রেখে হাততালি কুড়নোর অসুখ যে সারবার নয়, তা ফের বোঝা গেল স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কারবারে। শ্রোতার আসনে সারা দেশের পড়ুয়ারা। পরীক্ষা প্রস্তুতির নানা বিষয়ে অনুষ্ঠিত হয় হাল্কা চালের কয়েক ঘণ্টার অনুষ্ঠান। পোশাকি নাম ‘পরীক্ষা পে চর্চা’। পূর্বনির্দিষ্ট কিছু পড়ুয়ার প্রশ্নের জবাবও দেন প্রধানমন্ত্রী। একটিমাত্র বাৎসরিক অনুষ্ঠান। গত তিনবছরে এমন অনুষ্ঠান আয়োজনে মোদি সরকার খরচ করেছে ৬২ কোটি টাকা! আর এমন অনুষ্ঠানে  অফলাইন বা অনলাইনে যে পড়ুয়ারা হাজির থাকে তাদের কাছে পৌঁছয় মোদির মুখাবয়ব সংবলিত একটি শংসাপত্র। সেটি মুদ্রণের বার্ষিক ব্যয় কত? কোটি টাকা! দিল্লির বুকে এই অনুষ্ঠান প্রথমবার হয় ২০১৮ সালে। পরবর্তী ছ’বছরে সব মিলিয়ে খরচ হয়েছে ৭৮ কোটি ৮৩ লক্ষ টাকা। তার মধ্যে গত তিন বছরে খরচের পরিমাণ ৬২ কোটি ২০ লক্ষ টাকা। তথ্যের অধিকার আইনে এমন তথ্য ফাঁস হতেই উঠেছে সমালোচনার ঝড়। লোক দেখানো অনুষ্ঠানের নামে এহেন খয়রাতি কেন? সকলের প্রশ্ন এটাই। স্কুল থেকে গবেষণা স্তর পর্যন্ত স্কলারশিপ প্রদান বন্ধ রেখে এর কী মানে? শিক্ষাক্ষেত্রে পর্যাপ্ত বাজেট বরাদ্দ বৃদ্ধির আগ্রহ চোখেই পড়ে না। অথচ শিক্ষাকে নাকি এই পোড়ার দেশে আইনি অধিকার মেনে নেওয়া হয়েছে। অথচ বহু স্কুলে ন্যূনতম পরিকাঠামোই নেই। বুনিয়াদি শিক্ষার পরিকাঠামো কী সাংঘাতিক খারাপ তা টের পাওয়া গিয়েছিল করোনাকালের দু’বছরে। শিক্ষাবিদদের একাংশের মতে, সরকারের অবহেলায় সেইসময় শিক্ষাক্ষেত্রের যে অবনমন ঘটেছে তা এক দশকেও পূরণ হওয়া কঠিন। এই পরিস্থিতিতে ‘পরীক্ষা পে চর্চা’র মতো বিলাসবহুল আয়োজনের একটাই অর্থ দাঁড়ায়, সুসজ্জিত প্যান্ডেলের ভিতরে নিমন্ত্রণ করে ডেকে এনে অভ্যাগতদের খালি মুখে বিদায় করে দেওয়া। মোদির ‘গতে বাঁধা আত্মপ্রচারমূলক’ এই অনুষ্ঠানের পিছনে টাকা না ঢেলে, শিক্ষার প্রকৃত উন্নতি নিয়েই সরকারের আন্তরিভাবে ভাবা উচিত। প্রাথমিক, মাধ্যমিক থেকে উচ্চশিক্ষা সর্বত্র পরিকাঠামোর সময়োপযোগী পুনর্নির্মাণ জরুরি। বিশেষ করে জোর দিতে হবে মেধাভিত্তিক স্কলারশিপ প্রদানের উপর। তার মধ্যে আর্থ-সামাজিকভাবে পিছিয়ে পড়া পরিবারের ছেলেমেয়েদেরই অগ্রাধিকার প্রাপ্য। 
সারা দুনিয়া জানে, অগ্রগতি বা উন্নয়নের সবচেয়ে বড় হাতিয়ারের নাম শিক্ষা। শিক্ষার চেতনাই বাঁচার বাকি রাস্তাগুলি খুলে দেয়। বেঁচে থাকার জন্য ন্যূনতম প্রয়োজন অন্ন, বস্ত্র ও বাসস্থান। এই প্রয়োজনগুলিও মেটাতে সুশিক্ষা জরুরি। আমরা সমাজবদ্ধ জীব এবং পরিবার-এ বিশ্বাস রাখি। পরিবারের প্রয়োজন মেটাবার জন্য দরকার নিয়মিত আয়-উপার্জন। পরিবার প্রতিপালনের জন্য পর্যাপ্ত উপার্জন তার পক্ষেই করা সম্ভব যে সুস্থ সবল। নিজে সুস্থ সবল থেকে পরিবারের সদস্যদেরও তেমন রাখতে দরকার ন্যূনতম শিক্ষা। প্রকৃত শিক্ষা মানুষকে সুস্থভাবে বাঁচার ব্যবস্থা করে। সুশিক্ষা পেলেই জানা সম্ভব, কোন ধরনের খাদ্য স্বাস্থ্যকর এবং পুষ্টিকর। অপুষ্টির অভিশাপ থেকে মুক্ত থাকতে এই শিক্ষা দরকার। এটি কুশিক্ষা এবং কুসংস্কার থেকেও দূরে রাখার প্রেরণা জোগায়। সুশিক্ষাই বোঝায়, একা একা সুস্থভাবে বাঁচা যায় না, তার জন্য পরিবেশকেও সুস্থ রাখার দায়িত্ব নিতে হয় প্রতিটি মানুষকে। বুনিয়াদি শিক্ষা উদ্ধুব্ধ করে উচ্চশিক্ষা এবং সময়োপযোগী প্রশিক্ষণ গ্রহণে। শিক্ষার একমাত্র উদ্দেশ্য ভালো চাকরি জোগাড় বা গবেষণা করা নয়। কৃষি, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প-ব্যবসা থেকে পরিকাঠামো উন্নয়ন, বৃহৎ শিল্প, এমনকী ক্রীড়া ক্ষেত্রে উৎকর্ষ অর্জনেও শিক্ষার বিকল্প নেই। সব মিলিয়ে এটাই দাঁড়ায় যে, শিক্ষাই হল অর্থনীতির চালিকা শক্তি। ৭৭ বছরের স্বাধীন দেশ গোড়ার গলদ দূর না করে ‘উন্নত’ দেশের পংক্তিতে বসার স্বপ্ন দেখছে। এই স্বপ্নকে আপনি দিবাস্বপ্নের অধিক কী মূল্য দিতে পারেন?
10th  February, 2025
অসম বন্ধুত্ব

সারা পৃথিবী জানে, ডোনাল্ড ট্রাম্প হলেন একজন ‘মার্কেন্টিলিস্ট’। আর তিনিই এখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সর্বেসর্বা। ‘মার্কেন্টিলিজম’ কাকে বলে? এটা হল সেই বিশেষ অর্থনৈতিক তত্ত্ব, যেটা শুধু নিজ দেশের উদ্বৃত্ত বাণিজ্যেই মোক্ষলাভের শিক্ষা দেয়।
বিশদ

সাত খুন মাফ

সাত-আট মাস আগে, শেখ হাসিনার ‘বিতাড়ন পর্বে’ বাংলাদেশের জেল ভেঙে শতাধিক কট্টর জঙ্গিকে মুক্ত করে দেওয়া হয়। পরে অন্তর্বর্তী সরকারও বেকসুর মুক্তি দিয়েছে একগুচ্ছ শীর্ষ জঙ্গি নেতাকে—তারা জেএমবি, এবিটি এবং হাট সংগঠনভুক্ত—এবং মৃত্যুদণ্ড কিংবা আমৃত্যু কারাদণ্ডপ্রাপ্ত।
বিশদ

20th  February, 2025
ফের বৈধতা প্রদানের খেলা!

নির্বাচনী বন্ডকে ঢাল করে চলেছিল হাজার হাজার কোটি টাকার ‘তোলাবাজি’! আর এমনই এক ভয়াবহ ‘ফৌজদারি ষড়যন্ত্রে’ ব্যবহৃত হয়েছিল ইডির মতো কেন্দ্রীয় এজেন্সি!
বিশদ

19th  February, 2025
বঞ্চনার তালিকা দীর্ঘ

এতদিন জানা ছিল ১০০ দিনের কাজ, আবাস যোজনার কথা। এবার সেই তালিকায় যোগ হল উজ্জ্বলা যোজনার নাম। প্রকল্পের অর্থ ‘নয়ছয়ের’ সাফাই দিয়ে গত দু’তিন বছর ধরে ১০০ দিনের কাজ ও আবাস যোজনায় বসতবাড়ি তৈরিতে বাংলাকে টাকা দিচ্ছে না মোদি সরকার।
বিশদ

18th  February, 2025
মহাবিপর্যয়ের পুনরাবৃত্তি 

পুনরাবৃত্তি! নিছক ভুলের নয়, একযোগে গাফিলতি, অদক্ষতা, ব্যর্থতা এবং অপদার্থতার। ২৯ জানুয়ারি, বুধবার মৌনী অমাবস্যায় ‘মহাকুম্ভ’ দেখেছে ‘মহাবিপর্যয়’। সেদিন পদপিষ্ট হয়ে সেখানে প্রাণ হারিয়েছিলেন অন্তত ৩০ জন পুণ্যার্থী এবং গুরুতর জখম হন তার দ্বিগুণ নরনারী।
বিশদ

17th  February, 2025
মোদির ভারতে বাড়ছে দুর্নীতি!

বিষয়: দুর্নীতি। এটি নরেন্দ্র মোদির খুবই পছন্দের সাবজেক্ট বলে দাবি করে বিজেপি। এর কারণ অবশ্য প্রধানমন্ত্রী নিজেই। নিজেকে স্ফটিকের মতো ‘স্বচ্ছ’ বোঝাতে ২০১৪ সালে প্রথমবার ‘দুর্নীতি মুক্ত’ ভারত গঠনের স্বপ্ন ফেরি করেছিলেন।
বিশদ

16th  February, 2025
আপাতত মুখরক্ষা

শেষরক্ষা হল না! ৬০ আসনের মণিপুর বিধানসভায় বিজেপির বিধায়ক ৩৭ জন। তবু এন বীরেন সিংয়ের উত্তরসূরি হিসেবে গ্রহণযোগ্য একজনকেও খুঁজে পেল না কেন্দ্রের শাসকদল!
বিশদ

15th  February, 2025
নারীশক্তি বিকাশের বাজেট

দেশের জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেক মহিলা। ভারতের মেয়েরা যথেষ্ট বুদ্ধিমতী। গৃহকর্ম থেকে সব ধরনের কাজ এবং পেশায় তাঁরা যে পুরুষের সমান দক্ষ, এমনকী কিছু ক্ষেত্রে তাঁরাই শ্রেষ্ঠতর, এই সত্য ইতিমধ্যেই প্রমাণিত। তবু ‘অধিকার’ প্রদানের প্রশ্নে এই ২০২৫ সালে দাঁড়িয়েও নারী বহুলাংশে ‘বঞ্চনা’র শিকার।
বিশদ

14th  February, 2025
উৎপাদনে রাজ্যের গুরুত্ব

কেন্দ্রের আর্থিক সমীক্ষা রিপোর্টের দাবি, ২০২৩-২৪ সালে দেশে বেকারত্বের হার ৩.২ শতাংশে নেমে এসেছে। তত্ত্বগতভাবে এটা বস্তুত ‘পূর্ণ কর্মসংস্থান’ বিবেচনারই শামিল! তবে একইসঙ্গে সতর্ক করা হয়েছে যে, ২০৩০ সাল পর্যন্ত প্রতিবছর কৃষি ক্ষেত্রের বাইরে সাড়ে ৭৮ লক্ষ কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে হবে। 
বিশদ

13th  February, 2025
রাজ্যগুলির দাবি ন্যায্য

ভারতের যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থায় কেন্দ্র কোনও ‘প্রভু’ নয় এবং রাজ্যগুলিও নয় তার ‘হুকুমবরদার’। কেন্দ্র ‘দাতা’ এবং রাজ্যগুলি ‘অনুগৃহীত’—এমনও নয় সম্পর্কটি। ভারত রাষ্ট্র গড়ে উঠেছে রাজ্যগুলির সমবায়ের নীতির ভিত্তিতে। সেখানে কেন্দ্র রয়েছে একটি সমন্বয়কারীর ভূমিকায়।
বিশদ

12th  February, 2025
ললাট লিখন

কপালের লিখন খণ্ডাবে কে? গত ২১ মাসে তাঁর মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে অপসারণ চেয়ে বারবার সরব হয়েছে বিরোধীরা। নিজের দলের বিক্ষুব্ধ একটা বড় অংশের বিধায়করাও একই দাবিতে সরব ছিলেন। রাজ্যের হিংসা পরিস্থিতিতে যখন কোনও লাগাম টানা যাচ্ছে না, পুলিস-প্রশাসন সম্পূর্ণ ব্যর্থ, রাজ্যের মানুষকে যে সরকার নিরাপত্তা দিতে পারেনি তারা কেন ক্ষমতায় থাকবে— সেই প্রশ্নও তুলেছিলেন সুপ্রিম কোর্টের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ।
বিশদ

11th  February, 2025
ইতিহাসের ‘লজ্জা’!

ঢাকার ৩২নং ধানমন্ডি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ির ঠিকানা। এই বাড়ি থেকেই বাংলাদেশের স্বাধীনতার ডাক দিয়েছিলেন তিনি। সেটা ১৯৭১ সাল। তার চার বছর পর, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট এই বাড়িতেই সপরিবার মুজিবকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছিল।
বিশদ

09th  February, 2025
সীমা লঙ্ঘন

দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় এসেই অসংখ্য অভিবাসীকে দেশছাড়া করার হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সেইমতো বুধবার মার্কিন দেশের একটি সামরিক বিমানে চাপিয়ে অমৃতসরে ফেরত পাঠানো হয়েছে ১০৪ জন ভারতীয়কে।
বিশদ

08th  February, 2025
অভূতপূর্ব, আশাপ্রদ

সিপিএম শাহির পতন যে সময়ের অপেক্ষামাত্র, তা আঁচ করতে পেরেছিল সকলেই। লাগাতার লালসন্ত্রাসে মানুষের জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছিল। ওইসঙ্গে রাজ্যকে গ্রাস করেছিল দুর্নীতি আর অনুন্নয়নের রকমারি। একদিকে আমরা পিছিয়ে যাচ্ছিলাম শিক্ষায়, অন্যদিকে বাংলাজুড়ে তীব্র হচ্ছিল বেকারত্বের জ্বালা।
বিশদ

07th  February, 2025
রশ্মি

ব্রহ্ম আর শক্তি অভেদ। এক কে মানলেই আর একটীকে মানতে হয়। যিনিই ব্রহ্ম তিনিই শক্তি। তাঁকেই মা বলে ডাকি। কালীই ব্রহ্ম, ব্রহ্মই কালী। যেমন অগ্নি আর তার দাহিকাশক্তি,—অগ্নি মানলেই দাহিকাশক্তি মানতে হয়, একটাকে ছেড়ে আর একটাকে ভাবা যায় না।
বিশদ

06th  February, 2025
বেকাররা সেই তিমিরেই

রাজনীতিকে আপনি ‘রাজার নীতি’ কিংবা ‘নীতির রাজা’ যেদিকে থেকেই ব্যাখ্যা করুন না কেন, তার কেন্দ্রে হল মানুষ। এখন ভারতই বিশ্বের সর্বাধিক জনসংখ্যার দেশ। ভারতে সরকার তৈরি হয় প্রত্যক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে। 
বিশদ

06th  February, 2025
একনজরে
গত ২৪ মাস ধরে গ্রামীণ ভারতের ক্রয়-বিক্রয় তলানিতে। বিশেষ করে ভোগ্যপণ্য ক্রয়ে পিছিয়ে পড়ছে গ্রামীণ ভারত। এর অন্যতম প্রধান কারণ হাতে নগদ টাকা না থাকা। এবং কর্মসংস্থান কমে যাওয়া। ...

পশ্চিমবঙ্গের গ্রাহকদের জন্য ডাক ও পেনশন আদালত বসাতে চলেছে ডাকবিভাগ। এ রাজ্যের পাশাপাশি আন্দামান ও নিকোবর এবং সিকিমের গ্রাহকরাও এতে অংশ নিতে পারবেন, জানিয়েছে পশ্চিমবঙ্গ সার্কেল। ...

চিটফান্ড সংক্রান্ত ক্ষতিপূরণ কমিটি নিয়ে প্রশ্নের উত্তর দিতে নির্দেশ মতো বৃস্পতিবার হাইকোর্টে হাজিরা দিলেন রাজ্যের স্বরাষ্ট্র সচিব নন্দিনী চক্রবর্তী। এর আগে অভিযোগ ওঠে বিভন্ন চিটফান্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য হাইকোর্ট যে কমিটিগুলি গঠন করে দিয়েছে সেই কমিটিগুলিকে রাজ্য সরকার সাহায্য করছে না। ...

এক বধূকে ধর্ষণ করে মুখে কীটনাশক ঢেলে হত্যার চেষ্টার অভিযোগে গ্রেপ্তার ১ যুবক। ধৃতের নাম বিপুল বর্মন। বৃহস্পতিবার ধৃতকে আদালতে পেশ করা হয়। রায়গঞ্জ জেলা আদালতের সরকারি আইনজীবী নিলাদ্রী সরকার জানান, ধৃতের ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

শাস্ত্র অধ্যয়নে গতি বৃদ্ধি ও পরীক্ষায় শুভ ফল লাভের সম্ভাবনা। নতুন কর্মপ্রাপ্তি হতে পারে। দাম্পত্যে ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

আন্তর্জাতিক ভাষা দিবস
১৮৪৮- কার্ল মার্ক্স প্রকাশ করেন কমিউনিস্ট ম্যানিফেস্টো
১৮৭৮- ঋষি অরবিন্দের শিষ্যা মিরা আলফাসা ওরফে ভারতের পুদুচেরী অরবিন্দ আশ্রমের শ্রীমার জন্ম
১৮৯৪- ডাঃ শান্তিস্বরূপ ভাটনগরের জন্ম
১৯৩৭- অভিনেত্রী সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯৫২- পূর্ব পাকিস্তানে (বর্তমান বাংলাদেশ) ভাষা আন্দোলনে প্রাণ দিলেন চারজন
১৯৬১- নোবেলজয়ী ভারতীয় বংশোদ্ভূত আমেরিকান বাঙালি অর্থনীতিবিদ অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯৭০- অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার মাইকেল স্লেটারের জন্ম
১৯৯১- অভিনেত্রী নূতনের মৃত্যু
১৯৯৩- বিশিষ্ট শিশু সাহিত্যিক ও কবি অখিল নিয়োগীর (যিনি স্বপনবুড়ো ছদ্মনামে পরিচিত) মৃত্যু
২০০০- বিশ্বে প্রথমবারের মতো ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’ পালিত হয়
২০১৩- হায়দরাবাদে জোড়া বোমা বিস্ফোরণে ১৭ জনের মৃত্যু
২০২২ – বিশিষ্ট গীতিকার ও সুরকার অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়ের মৃত্যু
 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৫.৮৩ টাকা ৮৭.৫৭ টাকা
পাউন্ড ১০৭.৩৭ টাকা ১১১.১৪ টাকা
ইউরো ৮৮.৭৮ টাকা ৯২.১৫ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৮৬,৮০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৮৭,২৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৮২,৯০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯৭,৮৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯৭,৯৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৯ ফাল্গুন, ১৪৩১, শুক্রবার, ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫। অষ্টমী ১৪/৩৫ দিবা ১১/৫০। অনুরাধা নক্ষত্র ২৪/২৫ দিবা ৩/৫৪। সূর্যোদয় ৬/৮/২০, সূর্যাস্ত ৫/৩২/২৮। অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৮ মধ্যে পুনঃ ৮/২৪ গতে ১০/৪২ মধ্যে পুনঃ ১২/৫৮ গতে ২/২৯ মধ্যে পুনঃ ৪/১ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/১৩ গতে ৮/৫৪ মধ্যে পুনঃ ৩/৩৬ গতে ৪/২৬ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/৩৪ গতে ১১/২৫ মধ্যে পুনঃ ৪/২৬ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/৫৯ গতে ১১/৫০ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪১ গতে ১০/১৫ মধ্যে।
৮ ফাল্গুন, ১৪৩১, শুক্রবার, ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫। অষ্টমী দিবা ৮/২৮। অনুরাধা নক্ষত্র দিবা ১/০। সূর্যোদয় ৬/১১, সূর্যাস্ত ৫/৩১। অমৃতযোগ দিবা ৭/২৯ মধ্যে ও ৮/১৬ গতে ১০/৩৭ মধ্যে ও ১২/৫৮ গতে ২/৩১ মধ্যে ও ৪/৫ গতে ৫/৩১ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/১৭ গতে ৮/৫৫ মধ্যে ও ৩/২৮ গতে ৪/১৭ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/৩৪ গতে ১১/২৩ মধ্যে ও ৪/১৭ গতে ৬/১০ মধ্যে। বারবেলা ৯/১ গতে ১১/৫১ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪১ গতে ১০/১৬ মধ্যে। 
 
২২ শাবান।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
ডব্লুপিএল: বেঙ্গালুরুর বিরুদ্ধে ৪ উইকেটে জয়ী মুম্বই

01:20:38 AM

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ২০২৫: আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ১০৭ রানে জয়ী দক্ষিণ আফ্রিকা

12:11:00 AM

ফের হাওড়ার প্রকাশ্য রাস্তায় চলল গুলি, এলাকায় স্থানীয় প্রোমোটারকে  লক্ষ্য করে তাঁর বাড়ির সামনেই গুলি চালায় দুই দুষ্কৃতী

11:59:00 PM

মাদারিহাটে শিলাবৃষ্টি
প্রায় ২০ মিনিটের ঝড়-সহ শিলাবৃষ্টির সাক্ষী থাকল আলিপুরদুয়ার জেলার মাদারিহাট ...বিশদ

11:17:30 PM

বীরভূমে কাঁকরতলা থানা এলাকায় তৃণমূল কংগ্রেস নেতার উপর হামলা, জখম, ভর্তি সিউড়ি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে

10:42:00 PM

মহম্মদবাজার থানার ওসি বদল
শুক্রবার রাতে মহম্মদবাজার থানার ওসির দায়িত্ব থেকে সরানো হল অরূপকুমার ...বিশদ

10:21:00 PM