Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

বোর্ডের পরীক্ষা: উচিত সিদ্ধান্ত

লড়াই এখনও অব্যাহত। যে চ্যালেঞ্জ করোনা ভাইরাস ছুঁড়ে দিয়েছে তার মোকাবিলা সমানতালে চলছে। ভারতে আটমাস পেরিয়ে গিয়েছে। তবু বিশেষজ্ঞরা, সরকার, সাধারণ মানুষ কেউই নিশ্চিত নয় এই সংগ্রাম কবে শেষ হবে। এ এমন এক যুদ্ধ যাতে জয়লাভের বিকল্প নেই। অতএব অনেক ভেবেচিন্তেই পদক্ষেপ করতে হচ্ছে। সবচেয়ে সতর্ক হয়ে এগতে হচ্ছে সরকারকে। কারণ সরকারই দিশা দেখানোর অধিকারী। ভারতের লোকসংখ্যা ১৩৫ কোটির বেশি। জনসংখ্যার বিচারে তার মধ্যে পশ্চিমবঙ্গ হল চতুর্থ বৃহৎ রাজ্য। ভারতের মধ্যে সবচেয়ে বেশি জনঘনত্ব যেসব অঞ্চলে সেগুলির মধ্যে একেবারে প্রথম সারিতে রয়েছে কলকাতা মহানগরী এবং পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য। তাই ভারতের অনেক জাগয়ার তুলনায় আমাদের সমস্যা কিছুটা হলেও বেশি। এই ভয়ানক সমস্যার কথা মনে রেখেই গণপরিবহণ ব্যবস্থা স্বাভাবিক করে তোলার উদ্যোগ নিতে হচ্ছে সরকারকে। কারণ গণপরিবহণ স্বাভাবিক না-হওয়া অবধি অর্থনীতিকে পুরনো ছন্দে ফেরানো সম্ভব নয়। সেইদিক থেকে কলকাতা এবং পশ্চিমবঙ্গের সাম্প্রতিক অগ্রগতি উল্লেখযোগ্য। 
অর্থনীতির পরেই যে-ক্ষেত্রটি ভীষণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সেটি হল শিক্ষাক্ষেত্র। লকডাউনের দিন থেকেই রাজ্যের সমস্ত স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় গবেষণা সংস্থা লাইব্রেরি প্রভৃতি পুরো বন্ধ। নামী কিছু বেসরকারি স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় প্রভৃতি অনলাইন ব্যবস্থায় পঠনপাঠন ও গবেষণা চালু রাখার লড়াই জারি রেখেছে। সরকারি শিক্ষাক্ষেত্রও চেষ্টা করছে তা অনুসরণ করার। কিন্তু নির্মম বাস্তব এই যে সরকারি ক্ষেত্র সেইভাবে পেরে উঠছে না। বিশেষ করে স্কুলগুলি। এর কারণ অনেক: সরকারি ক্ষেত্রের পরিধি সুবিশাল। কিন্তু তার পরিকাঠামো মজবুত নয়, বরং অনেকাংশেই দুর্বল।  সরকারকে বাংলার সবচেয়ে প্রত্যন্ত অঞ্চলের ছেলেটি বা মেয়েটির শিক্ষার দায়িত্ব বহন করতে হয়। তার মধ্যে দার্জিলিংয়ের দুর্গম পাহাড়ি কোনও গ্রাম যেমন আছে, তেমনি সুন্দরবনের যে অঞ্চলে এখনও দিনেরাতে বাঘের হালুম কানে আসে, আছে সেই জায়গাটিও। বলা বাহুল্য, সরকারি শিক্ষাক্ষেত্রের উপর নির্ভরশীল মানুষের বেশিরভাগই গরিব। অনেকেই প্রথম প্রজন্মের পড়ুয়া। তারা যেসব দূরবর্তী অঞ্চলে বাস করে সেখানে বিদ্যুৎ পরিষেবা ভালো নয়। তারা কী ধরনের ইন্টারনেট পরিষেবা পাচ্ছে সেটাও অনুমান করা যায়। অতএব অর্থনীতির হাল ফেরানোর মতোই সুকঠিন এক চ্যালেঞ্জ হল শিক্ষাক্ষেত্রে স্বাভাবিক পরিবেশ ফিরিয়ে আনা। এই মুহূর্তের স্বাভাবিকতাকে লকডাউনের আগের পরিস্থিতির সঙ্গে মেলালে চলবে না। আজকের স্বাভাবিকতা অবশ্যই ভিন্নরকম। ইংরেজিতে যাকে ‘নিউ নর্মাল’ বলা হচ্ছে। অর্থাৎ যখন যেমন সম্ভব। শিক্ষাক্ষেত্রের কাছেও তার বাড়তি এই মুহূর্তে আশা করা যাবে না। 
মাধ্যমিক হল প্রথম বোর্ডের পরীক্ষা। তার পরবর্তী ধাপের নাম উচ্চ মাধ্যমিক। এই দু’টি পরীক্ষায় পাশ একটি দরিদ্রতম পরিবারের কাছেও আজকের ন্যূনতম চাহিদা। কিন্তু এই কোর্স দু’টির সিলেবাস এবং পরীক্ষা ব্যবস্থা যথেষ্ট ভারী। ভালো রেজাল্ট করার জন্য ক্লাস নাইন থেকেই নিরবচ্ছিন্ন প্রস্তুতি নেওয়া জরুরি। এই ব্যাপারে স্কুলগুলির ভূমিকা বিরাট। কিন্তু এ এমন এক দুঃসময়, টানা আটমাস ছেলেমেয়েরা তাদের প্রিয় স্কুলের মুখ দেখেনি। তাহলে তাদের পক্ষে কাঙ্ক্ষিত প্রস্তুতি গ্রহণ কি বাস্তব? সরকারও এটি বুঝেছে। তাই বিষয়টির দায়িত্ব শুধুমাত্র মাধ্যমিক শিক্ষা পর্ষদ এবং উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের উপর ফেলে রাখেনি।  শিক্ষাদপ্তর যথাসময়ে বিশেষজ্ঞ কমিটির মতামত নিয়েছে। কমিটি দু’টি পরীক্ষারই সিলেবাস সংক্ষেপ করার পরামর্শ দিয়েছে। সরকার সেটি মেনে নিয়ে সুবিবেচকেরই পরিচয় দিয়েছে। সিলেবাস কমানো হচ্ছে প্রায় ৩৫ শতাংশ। গত বছরের হিসেব ধরলে মাধ্যমিকে দশ-এগারো লক্ষ পরীক্ষার্থী উপকৃত হবে। উচ্চ মাধ্যমিকে উপকৃত হবে প্রায় আট লক্ষ কিশোর-কিশোরী। গতবার মাধ্যমিক পরীক্ষা নেওয়া হয়েছিল ফেব্রুয়ারিতে।  উচ্চ মাধ্যমিক মার্চে। বস্তুত উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা শেষ করাটাই এক চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছিল। বলা বাহুল্য, আরও কঠিন হয়েছিল রেজাল্ট বার করা। কবে স্কুল খুলবে এবং ২০২১-এ এই পরীক্ষা দু’টি কবে নেওয়া সম্ভব হবে সরকার এখনও সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি। সরকারকে মাথায় রাখতে হচ্ছে, একাধিক রাজ্য ইউরোপের কোনও কোনও দেশের দৃষ্টান্ত অনুসরণ করে স্কুল খুলেও অল্পদিনেই পিছিয়ে আসতে বাধ্য হয়েছে। একদিকে ছেলেমেয়ের কেরিয়ার এবং অন্যদিকে তাদের স্বাস্থ্যরক্ষার বাধ্যবাধকতা। অতএব যাবতীয় পদক্ষেপ করতে হবে দু’কুল সামলে। এই বিষয়ে অভিভাবকদেরও সহযোগিতা এবং সহানুভূতি কাম্য।
27th  November, 2020
আপাতত দুর্ভোগের গ্যারান্টি

২০১৪ সালে মোদি দিল্লির কুর্সি দখল করেন মনমোহন সিংয়ের অর্থনীতিকে দুয়ো দিয়ে। তিনি একইসঙ্গে মুণ্ডপাত করেন নেহরু-গান্ধী পরিবারতন্ত্রের। তাঁর মূল বক্তব্য ছিল, স্বাধীনতার সাড়ে ছয় দশক পরেও সবদিক থেকে দেশের দীনহীন অবস্থার এক ও একমাত্র কারণ ওই পরিবার নিয়ন্ত্রিত কংগ্রেস দলের নীতি।
বিশদ

কমিশনের নজরদারি জরুরি

‘দেশ কে গদ্দারোঁ কো গোলি মারো সালো কো।’—এই হিন্দি স্লোগানের বাংলা মানে, ‘দেশদ্রোহীদের গুলি করে মেরে দাও।’ ২০২০ সালে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুরের বিরুদ্ধে এই স্লোগান দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। নালিশ যায় নির্বাচন কমিশনে। সে-বছর ১ মার্চ নয়াদিল্লিতে এক সাংবাদিক বৈঠকে এই হেট স্পিচ নিয়ে মন্ত্রী মহোদয় একাধিক মিডিয়ার প্রশ্নের মুখে পড়েন।
বিশদ

25th  April, 2024
অবিশ্বাস্য, উদ্বেগজনক

সাধারণ নির্বাচনে, ১৯ এপ্রিল প্রথম দফার ভোট নেওয়া হল—২১টি রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে অবস্থিত লোকসভার ১০২টি আসনে এবং অরুণাচল প্রদেশ ও সিকিম রাজ্য বিধানসভার জন্য। বিশদ

24th  April, 2024
অবাস্তব দাবি

লক্ষ্যে পৌঁছতে হলে স্বপ্ন দেখতে হয়। প্রায় প্রত্যেকের জীবনে ছোটবেলায় শোনা এই কথাটাকে শিরোধার্য করে অনেকে স্বপ্ন সত্যি করে দেখায়। আবার অনেকেই তা পারে না। কিন্তু স্বপ্নকে সাকার করার চেষ্টা আর গল্পের গোরু গাছে তোলা এক কথা নয়। বিশদ

23rd  April, 2024
আগাম অবাঞ্ছিত ভাবনা

নির্বাচনে লড়তে রাজনৈতিক দলগুলিকে বিপুল অর্থ খরচ করতে হয়। কিন্তু তারা টাকা পাবে কোত্থেকে? ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান বা রোজগেরে ব্যক্তির মতো তো তার কোনও আয়ের উৎস নেই।
বিশদ

22nd  April, 2024
রং নিয়ে রং-বাজি!

রাষ্ট্রযন্ত্রের মাথায় বসে রং-বাজি শুরু করেছেন গেরুয়া শাসক! যে রং ত্যাগের প্রতীক হয়ে দেশের ত্রিবর্ণ রঞ্জিত পতাকায় জ্বলজ্বল করছে, যে রঙের বসন সাধু-সন্ন্যাসীদের আলাদা করে চিনিয়ে দেয়, সেই গেরুয়া রঙের যেন ঠিকাদারি নিয়েছে আরএসএস-বিজেপি। বিশদ

21st  April, 2024
বিরোধী দমনে এজেন্সি ‘অস্ত্র’!

বহু প্রতীক্ষিত চর্চিত লোকসভা ভোট শুরু হয়েছে শুক্রবার। এই ভোট শেষ হতে মে মাস গড়িয়ে যাবে। একদিকে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে এনডিএ-র তৃতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় ফেরার চেষ্টা, অন্যদিকে বিরোধীদের জোট ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের শাসন ক্ষমতা কেড়ে নেওয়ার লড়াইয়ের উত্তাপ যেন প্রবল দাবদাহকেও হার মানাচ্ছে।
বিশদ

20th  April, 2024
মানবসম্পদ সৃষ্টির ব্যর্থতা

জনসংখ্যা নিয়ে মত দু’রকম। একদল মানুষ একটি দেশে জনসংখ্যা কম রাখার পক্ষে। তাঁরা মনে করেন, স্বল্প সংখ্যক মানুষকে সহজেই পর্যাপ্ত ও উপযুক্ত মানের পরিষেবা ও স্বাচ্ছন্দ্য দেওয়া সম্ভব। অন্য পক্ষের বক্তব্য, বেশি জনসংখ্যা কোনোভাবেই অগ‍্রগতির অন্তরায় নয়, বরং অনেকাংশে সহায়ক। বিশদ

19th  April, 2024
অবশেষে আশার আলো

রাজ্য ও রাজ্যপালের সংঘাত স্বাধীন ভারতের আদি সমস্যা। মোদিযুগে সেটা ভয়ংকর খারাপ জায়গায় পৌঁছেছে। সংঘাতের কেন্দ্রে একাধিক বিষয়।
বিশদ

18th  April, 2024
স্বখাত-সলিলে বিজেপি

শাসন ব্যবস্থার যে সংসদীয় গণতান্ত্রিক মডেল ভারত গ্রহণ করেছে, সেখানে বিভিন্ন স্বীকৃত রাজনৈতিক দল অংশ নিতে পারে। দলবহির্ভূত নাগরিকও প্রতিযোগিতায় যোগ দিতে পারেন ‘নিদল’ প্রার্থী হিসেবে। বিশদ

17th  April, 2024
ব্যক্তিপুজো!

বিক্রির নিশ্চয়তা নেই। কিন্তু গেরুয়া শিবিরের সবচেয়ে মূল্যবান ‘ম্যাজিক পণ্য’ যে নরেন্দ্র মোদি, আর একবার যেন তা বুঝিয়ে দিল বিজেপি। কেন একথা উঠছে? নির্বাচন এলে জাতীয়, আঞ্চলিক প্রায় সব দলই ইস্তাহার প্রকাশ করে। সেটাই দস্তুর। বাংলা নববর্ষের দিন, সংবিধানপ্রণেতা আম্বেদকরের জন্মদিনকে স্মরণে রেখে রবিবার সেই ইস্তাহার প্রকাশ করেছে দেশের শাসকগোষ্ঠী।
বিশদ

16th  April, 2024
শুরুর মুহূর্তেই অশুভ ইঙ্গিত

সাধারণ নির্বাচনের জন্য দেশজুড়ে ভোট নেওয়া হবে মোট সাত দফায়। প্রথম দফার ভোট গ্রহণের বাকি আর মাত্র তিনদিন। তামিলনাড়ু-সহ ১৭টি রাজ্য এবং জম্মু ও কাশ্মীরসহ চারটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মোট ১০২টি লোকসভা আসনের জন্য ভোট নেওয়া হবে ১৯ এপ্রিল। উল্লেখ্য, এদিন পশ্চিমবঙ্গ-সহ ১৬টি রাজ্যের কিয়দংশ আসনেই ভোট নেওয়া হবে।
বিশদ

15th  April, 2024
কণ্ঠস্বরে কীসের ইঙ্গিত?

ভোটের দিন যত এগিয়ে আসছে, হিন্দু ভাবাবেগ উস্কে দিতে তত বেলাগাম হয়ে উঠছেন নরেন্দ্র মোদি! এতদিন তবু দেখা গিয়েছে, হিন্দুধর্ম, তার সনাতনী ঐতিহ্য, রামমন্দিরের মতো বিষয়গুলিকে নিয়ে ভোটের প্রচার চালাচ্ছেন মোদি। বিশদ

14th  April, 2024
চোরাস্রোত

ভোট মানে জনমত যাচাই। আর সপ্তাহ খানেকের মধ্যে সেই জনমত যাচাই শুরু হয়ে যাবে গোটা দেশে। দেড় মাস ধরে এই যাচাইয়ের কাজ শেষ হলেই জানা যাবে, দিল্লির মসনদ এবার কার দখলে থাকবে। বিজেপির নেতৃত্বে এনডিএ জোট, নাকি বিরোধীদের ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের হাতে। বিশদ

13th  April, 2024
আদালতের দায়িত্ব বৃদ্ধি

প্রতিষ্ঠার তিনবছরের মধ্যে একটি কোম্পানি কোনও রাজনৈতিক দলকে আর্থিক অনুদান বা চাঁদা দিতে পারবে না। ভারতে এই নিষেধাজ্ঞা বহাল রয়েছে প্রায় চার দশক যাবৎ। কোম্পানির তরফে রাজনৈতিক দলগুলিকে চাঁদা প্রদানের নিষেধাজ্ঞা কিছু শর্তসাপেক্ষে তুলে দিতে ১৯৮৫ সালে সংসদে ধারা ২৯৩এ সংশোধন করা হয়। বিশদ

12th  April, 2024
দুর্নীতির শিকার রাজকোষ

সারা দেশে একটি আধুনিক কর ব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তার কথা শিল্প-বাণিজ্য মহল এবং অর্থনীতির পণ্ডিতরা কখনও অস্বীকার করেননি। তবে তাঁদের দাবি ছিল, এই সিস্টেম চালু করতে হবে অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে।
বিশদ

11th  April, 2024
একনজরে
রক্তক্ষরণ আটকাতে পারবে কি সিপিএম? আটকানো যাবে কি বামের ভোট রামে যাওয়া? —মূলত এই দু’টি প্রশ্নই এখন আলোচনার কেন্দ্রে। ব্রিগেড ভরাতে পারলেও ভোটবাক্স ভরাতে পারবেন কি না, তা নিয়েই এখন চিন্তিত সিপিএমের বঙ্গ রাজনীতির কুশীলবরা। ...

বুধবার রাতে নদীয়ার কালীগঞ্জের বল্লভপাড়ায় দু’টি বাইকের মুখোমুখি সংঘর্ষে তিন যুবকের মর্মান্তিক মৃত্যু হল। বাইকের গতি এতটাই বেশি ছিল যে এক যুবক ছিটকে একটি টোটোর কাচ ভেঙে ঢুকে যান। ...

লন্ডনের ভারতীয় দূতাবাসে হামলার ঘটনায় অবশেষে গ্রেপ্তার মূল অভিযুক্ত। ধৃতের নাম ইন্দরপাল সিং গাবা। তিনি ব্রিটেনের হাউন্সলোরের বাসিন্দা। দিল্লি থেকে ...

আইপিএলে ইমপ্যাক্ট প্লেয়ারের নিয়ম নিয়ে আগেই মুখ খুলেছিলেন রোহিত শর্মা ও রিকি পন্টিং। এবার একই সুর শোনা গেল দিল্লি ক্যাপিটালসের অক্ষর প্যাটেলের ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৮৪- উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতশিল্পী, সেতার ও সুরবাহার বাদক ওস্তাদ আয়েত আলী খাঁর জন্ম
১৮৯৭- বাঙালি চলচ্চিত্র পরিচালক নীতীন বসুর জন্ম
১৯২০- ভারতীয় গণিতবিদ শ্রীনিবাস রামানুজনের মৃত্যু
১৯২৪- সাহিত্যিক নারায়ণ সান্যালের জন্ম 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮১.৫০ টাকা ৮৪.৯৩ টাকা
পাউন্ড ১০১.৪৭ টাকা ১০৫.৯২ টাকা
ইউরো ৮৭.১৪ টাকা ৯১.১৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৭০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,০৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৪৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮১,৪৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮১,৫৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৩ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪। দ্বিতীয়া ৬/১৩ দিবা ৭/৪৭। অনুরাধা নক্ষত্র ৫৮/৪০ রাত্রি ৩/৪০। সূর্যোদয় ৫/১১/৩০, সূর্যাস্ত ৫/৫৭/২৪। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৪ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৪ গতে ১০/১৮ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৪/১৫ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/২৮ গতে ৮/৫৭ মধ্যে পুনঃ ২/৫৭ গতে ৩/৪১ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ৩/৪১ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২৪ গতে ১১/৩৪ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৫ গতে ১০/১০ মধ্যে। 
১৩ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪। দ্বিতীয়া দিবা ৬/২৮। অনুরাধা নক্ষত্র রাত্রি ২/২৬। সূর্যোদয় ৫/১২, সূর্যাস্ত ৫/৫৯। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ৭/৩৮ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/১৫ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৪/২০ গতে ৫/৫৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩২ গতে ৯/০ মধ্যে ও ২/৫০ গতে ৩/৩৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ৩/৩৪ গতে ৫/১১ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৪ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৭ গতে ১০/১১ মধ্যে। 
১৬ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: কেকেআরকে ৮ উইকেটে হারাল পাঞ্জাব

11:31:28 PM

আইপিএল: ২৩ বলে হাফসেঞ্চুরি শশাঙ্ক সিংয়ের, পাঞ্জাব ২৪৬/২ (১৭.৪ ওভার) টার্গেট ২৬২

11:26:31 PM

আইপিএল: ৪৫ বলে সেঞ্চুরি জনি বেয়ারস্টোর, পাঞ্জাব ২১০/২ (১৬.১ ওভার) টার্গেট ২৬২

11:13:32 PM

আইপিএল: ২৬ রানে আউট রাইলি রুশো, পাঞ্জাব ১৭৯/২ (১৩ ওভার) টার্গেট ২৬২

10:56:50 PM

আইপিএল: ২৪ বলে হাফসেঞ্চুরি জনি বেয়ারস্টোর, পাঞ্জাব ১২০/১ (৯.১ ওভার) টার্গেট ২৬২

10:36:30 PM

আইপিএল: ৫৪ রানে আউট প্রভসিমরন, পাঞ্জাব ১০৭/১ (৭.৫ ওভার) টার্গেট ২৬২

10:29:44 PM