Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

কোভিড নিয়ে রাজনীতি নয় 

তৃণমূল সরকারকে বেকায়দায় ফেলার মতো কোনও জুতসই ইস্যু বোধহয় এখন খুঁজে পাচ্ছে না বিরোধীরা। বিশেষত বিজেপি। সেভাবে তুলতে পারছে না অনুন্নয়নের অভিযোগ। রাজ্যে আইনশৃঙ্খলার অবনতির অভিযোগে যে সরব হবে সে উপায়ও প্রায় নেই। কারণ এই অভিযোগ করলেই এসে পড়বে বিজেপি শাসিত রাজ্য উত্তরপ্রদেশের প্রসঙ্গ। যেখানে নারী নির্যাতন, দলিতদের উপর নৃশংস অত্যাচার প্রায় নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা। যে সিন্ডিকেটরাজ, তোলাবাজি, দুর্নীতির অভিযোগ বিজেপি নেতৃত্ব তুলতে পারত সেখানেও রাশ টেনে ধরেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাই শেষ পর্যন্ত অগতির গতি কোভিড পরিস্থিতিকেই রাজনীতির আঙিনায় টেনে আনা হচ্ছে। করোনা মোকাবিলায় সরকারের গাফিলতি ও ব্যর্থতার অভিযোগ তোলার চেষ্টা করছে তারা। বলাবাহুল্য, বাংলার বিধানসভা ভোটের আগে উৎসব মরশুম, বিশেষত দুর্গাপুজোকে কেন্দ্র করে বিজেপি যে ভোট প্রচার শুরু করতে চলেছে তার আগাম ইঙ্গিত পাওয়া গেছে ইতিমধ্যেই। বাংলার পুজোয় আমজনতা বেলাগাম হলে সংক্রমণ বাড়বে—এমন আশঙ্কা থেকেই নাকি কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক তার প্রতিনিধিদলকে এই রাজ্যে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তাঁরা করোনা নিয়ন্ত্রণে রাজ্য সরকার কী পদক্ষেপ নিয়েছে সে বিষয়ে নজরদারি করবেন, সংক্রমণ রুখতে চিকিৎসাক্ষেত্রে কী কী পদ্ধতি ও প্রোটোকল মানা হচ্ছে তা খতিয়ে দেখবেন। সর্বোপরি রাজ্য সরকারকে সহযোগিতা করবেন। আপাতদৃষ্টিতে উদ্দেশ্য মহৎ। যে কোনও সময়েই কেন্দ্র থেকে পরিদর্শক দল আসতেই পারে। প্রশ্ন হল, বেছে বেছে দুর্গাপুজোর সময়টাকে কেন বেছে নেওয়া হল? এর পিছনে কি কোনও রাজনৈতিক অভিসন্ধি কাজ করছে? প্রশ্নটা উঠছে এই কারণে, যখন বাংলার সবচেয়ে বড় উৎসব দুর্গাপুজোয় ভিড় আটকে করোনা সংক্রমণরোধের চেষ্টায় প্রশাসনকে চূড়ান্ত ব্যস্ত থাকতে হবে তখনই কেন্দ্রীয় প্রতিনিধিদলের সঙ্গে সহযোগিতা করতে হবে রাজ্যকে। এটাই কি উপযুক্ত সময়? সত্যিই যদি কোভিড মোকাবিলায় কেন্দ্র সরকার রাজ্যকে সহযোগিতা করতে চায় তাহলে এই মুহূর্তে যেটা সবচেয়ে জরুরি ছিল তা হল আর্থিক সহায়তা। সে ক্ষেত্রে সাহায্যের হাত না বাড়িয়ে করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে কেন্দ্র কতটা আগ্রহী বা সংবেদনশীল তা দেখানোর চেষ্টা হচ্ছে।
একই সঙ্গে জোড়া ধাক্কা সামলাতে হচ্ছে বাংলাকে। বিধ্বংসী উমপুনে মারাত্মক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বাংলার। সেসময়েও কেন্দ্রীয় প্রতিনিধিদল এমনকী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নিজেও ক্ষয়ক্ষতি সরেজমিনে দেখে গেছেন। প্রতিনিধিদল দিল্লিতে রিপোর্টও করেছে। অবশ্যই কেন্দ্রের তরফে কিছু আর্থিক সাহায্য পেয়েছে রাজ্য। কিন্তু ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণের তুলনায় তা যৎসামান্যই। করোনা পরিস্থিতি দেখতে এর আগেও কেন্দ্রের পাঠানো টিম দু’দুবার রাজ্যে ঘুরে গেছে। কাজের কাজ তেমন কিছুই হয়নি। জুন মাসে তাঁরা হাসপাতাল ঘুরে এবং চিকিৎসা পরিষেবা দেখে প্রশংসা করে গেছেন। এখন যে পাঁচটি রাজ্যে কেন্দ্রের প্রতিনিধিদল যাচ্ছে তার মধ্যে সুস্থতার হারে পশ্চিমবঙ্গই এগিয়ে। প্রতি ১০ লক্ষ জনসংখ্যায় করোনায় মৃত্যুর নিরিখে প্রথম দশে পশ্চিমবঙ্গের নামও নেই। তাই দুর্গাপুজোর সময়ে প্রতিনিধিদল পাঠানোর বিষয়টি যথেষ্ট অর্থবহ। কেরলের ওনাম উৎসবের পর সেখানে সংক্রমণের যে বিভীষিকা দেখা দিয়েছে তার থেকে শিক্ষা নিয়ে দুর্গাপুজোয় ভিড় নিয়ন্ত্রণের চ্যালেঞ্জ নেওয়ার কথা তো সকলেই বলছেন। অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নেওয়ার প্রয়োজনকে কেউই অস্বীকার করতে পারে না। তাছাড়া দুর্গাপুজোর সময়ে বা তারপরে সংক্রমণের বৃদ্ধি ঘটতে পারে আশঙ্কা করেই রাজ্য প্রশাসন ইতিমধ্যেই হাসপাতালে বেডের সংখ্যা বাড়ানোর পাশাপাশি সুরক্ষাবিধি রক্ষার প্রশ্নে আরও বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সত্যিই যদি সংক্রমণ ছড়ানো আটকানোর কাজে রাজ্য সরকারকে সহযোগিতা করার উদ্দেশ্য থাকে তাহলে আরও আগে প্রতিনিধিদল পাঠানো উচিত ছিল। যাতে তাঁদের দেওয়া সুপরামর্শগুলি পুজোর আগেই কার্যকর করার সুযোগ পেত রাজ্য। তাই প্রশ্ন উঠছে, এত দেরি কেন? তবু, ব্যস্ততার মধ্যেই ওই প্রতিনিধিদলকে সহযোগিতা করার কথা বলেছে রাজ্য। যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোয় এমনটাই হওয়া উচিত। অন্য ইস্যুতে রাজনৈতিক বিরোধ থাকলেও অতিমারী নিয়ে কোনওরকম রাজনীতি করা বাঞ্ছনীয় নয়। তাই পুজোর সময়ে প্রতিনিধিদল পাঠানোর ক্ষেত্রে যদি কেন্দ্রের কোনও রাজনৈতিক উদ্দেশ্য থেকে থাকে তাহলেও যেন তাঁদের ভূমিকা হয় ইতিবাচক।
করোনা রাজনীতির বাছবিচার করে না। তার মোকাবিলায় দরকার সম্মিলিত প্রয়াস। উমপুন বিপর্যয় ও করোনা সঙ্কটে কিন্তু বাংলা ভেঙে পড়েনি। ঘুরে দাঁড়িয়েছে। পুজোর মুখেই চুক্তি ভিত্তিক তথ্যপ্রযুক্তি কর্মীদের জন্য সুখবর দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এবার থেকে রাজ্য সরকারি দপ্তরে কর্মরত ওই কর্মীরা হবেন নবান্নের অধীন। যখন দেশে বহু মানুষ কাজ হারাচ্ছেন তখন রাজ্যে কিন্তু নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গেছে। কর্মসাথী প্রকল্পের কাজও চলছে। এসময়ে কোভিড নিয়ে রাজনীতি বড়ই বেমানান। এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। বিরোধীদের বিষয়টি মনে রাখা উচিত। 
18th  October, 2020
আপাতত দুর্ভোগের গ্যারান্টি

২০১৪ সালে মোদি দিল্লির কুর্সি দখল করেন মনমোহন সিংয়ের অর্থনীতিকে দুয়ো দিয়ে। তিনি একইসঙ্গে মুণ্ডপাত করেন নেহরু-গান্ধী পরিবারতন্ত্রের। তাঁর মূল বক্তব্য ছিল, স্বাধীনতার সাড়ে ছয় দশক পরেও সবদিক থেকে দেশের দীনহীন অবস্থার এক ও একমাত্র কারণ ওই পরিবার নিয়ন্ত্রিত কংগ্রেস দলের নীতি।
বিশদ

কমিশনের নজরদারি জরুরি

‘দেশ কে গদ্দারোঁ কো গোলি মারো সালো কো।’—এই হিন্দি স্লোগানের বাংলা মানে, ‘দেশদ্রোহীদের গুলি করে মেরে দাও।’ ২০২০ সালে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুরের বিরুদ্ধে এই স্লোগান দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। নালিশ যায় নির্বাচন কমিশনে। সে-বছর ১ মার্চ নয়াদিল্লিতে এক সাংবাদিক বৈঠকে এই হেট স্পিচ নিয়ে মন্ত্রী মহোদয় একাধিক মিডিয়ার প্রশ্নের মুখে পড়েন।
বিশদ

25th  April, 2024
অবিশ্বাস্য, উদ্বেগজনক

সাধারণ নির্বাচনে, ১৯ এপ্রিল প্রথম দফার ভোট নেওয়া হল—২১টি রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে অবস্থিত লোকসভার ১০২টি আসনে এবং অরুণাচল প্রদেশ ও সিকিম রাজ্য বিধানসভার জন্য। বিশদ

24th  April, 2024
অবাস্তব দাবি

লক্ষ্যে পৌঁছতে হলে স্বপ্ন দেখতে হয়। প্রায় প্রত্যেকের জীবনে ছোটবেলায় শোনা এই কথাটাকে শিরোধার্য করে অনেকে স্বপ্ন সত্যি করে দেখায়। আবার অনেকেই তা পারে না। কিন্তু স্বপ্নকে সাকার করার চেষ্টা আর গল্পের গোরু গাছে তোলা এক কথা নয়। বিশদ

23rd  April, 2024
আগাম অবাঞ্ছিত ভাবনা

নির্বাচনে লড়তে রাজনৈতিক দলগুলিকে বিপুল অর্থ খরচ করতে হয়। কিন্তু তারা টাকা পাবে কোত্থেকে? ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান বা রোজগেরে ব্যক্তির মতো তো তার কোনও আয়ের উৎস নেই।
বিশদ

22nd  April, 2024
রং নিয়ে রং-বাজি!

রাষ্ট্রযন্ত্রের মাথায় বসে রং-বাজি শুরু করেছেন গেরুয়া শাসক! যে রং ত্যাগের প্রতীক হয়ে দেশের ত্রিবর্ণ রঞ্জিত পতাকায় জ্বলজ্বল করছে, যে রঙের বসন সাধু-সন্ন্যাসীদের আলাদা করে চিনিয়ে দেয়, সেই গেরুয়া রঙের যেন ঠিকাদারি নিয়েছে আরএসএস-বিজেপি। বিশদ

21st  April, 2024
বিরোধী দমনে এজেন্সি ‘অস্ত্র’!

বহু প্রতীক্ষিত চর্চিত লোকসভা ভোট শুরু হয়েছে শুক্রবার। এই ভোট শেষ হতে মে মাস গড়িয়ে যাবে। একদিকে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে এনডিএ-র তৃতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় ফেরার চেষ্টা, অন্যদিকে বিরোধীদের জোট ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের শাসন ক্ষমতা কেড়ে নেওয়ার লড়াইয়ের উত্তাপ যেন প্রবল দাবদাহকেও হার মানাচ্ছে।
বিশদ

20th  April, 2024
মানবসম্পদ সৃষ্টির ব্যর্থতা

জনসংখ্যা নিয়ে মত দু’রকম। একদল মানুষ একটি দেশে জনসংখ্যা কম রাখার পক্ষে। তাঁরা মনে করেন, স্বল্প সংখ্যক মানুষকে সহজেই পর্যাপ্ত ও উপযুক্ত মানের পরিষেবা ও স্বাচ্ছন্দ্য দেওয়া সম্ভব। অন্য পক্ষের বক্তব্য, বেশি জনসংখ্যা কোনোভাবেই অগ‍্রগতির অন্তরায় নয়, বরং অনেকাংশে সহায়ক। বিশদ

19th  April, 2024
অবশেষে আশার আলো

রাজ্য ও রাজ্যপালের সংঘাত স্বাধীন ভারতের আদি সমস্যা। মোদিযুগে সেটা ভয়ংকর খারাপ জায়গায় পৌঁছেছে। সংঘাতের কেন্দ্রে একাধিক বিষয়।
বিশদ

18th  April, 2024
স্বখাত-সলিলে বিজেপি

শাসন ব্যবস্থার যে সংসদীয় গণতান্ত্রিক মডেল ভারত গ্রহণ করেছে, সেখানে বিভিন্ন স্বীকৃত রাজনৈতিক দল অংশ নিতে পারে। দলবহির্ভূত নাগরিকও প্রতিযোগিতায় যোগ দিতে পারেন ‘নিদল’ প্রার্থী হিসেবে। বিশদ

17th  April, 2024
ব্যক্তিপুজো!

বিক্রির নিশ্চয়তা নেই। কিন্তু গেরুয়া শিবিরের সবচেয়ে মূল্যবান ‘ম্যাজিক পণ্য’ যে নরেন্দ্র মোদি, আর একবার যেন তা বুঝিয়ে দিল বিজেপি। কেন একথা উঠছে? নির্বাচন এলে জাতীয়, আঞ্চলিক প্রায় সব দলই ইস্তাহার প্রকাশ করে। সেটাই দস্তুর। বাংলা নববর্ষের দিন, সংবিধানপ্রণেতা আম্বেদকরের জন্মদিনকে স্মরণে রেখে রবিবার সেই ইস্তাহার প্রকাশ করেছে দেশের শাসকগোষ্ঠী।
বিশদ

16th  April, 2024
শুরুর মুহূর্তেই অশুভ ইঙ্গিত

সাধারণ নির্বাচনের জন্য দেশজুড়ে ভোট নেওয়া হবে মোট সাত দফায়। প্রথম দফার ভোট গ্রহণের বাকি আর মাত্র তিনদিন। তামিলনাড়ু-সহ ১৭টি রাজ্য এবং জম্মু ও কাশ্মীরসহ চারটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মোট ১০২টি লোকসভা আসনের জন্য ভোট নেওয়া হবে ১৯ এপ্রিল। উল্লেখ্য, এদিন পশ্চিমবঙ্গ-সহ ১৬টি রাজ্যের কিয়দংশ আসনেই ভোট নেওয়া হবে।
বিশদ

15th  April, 2024
কণ্ঠস্বরে কীসের ইঙ্গিত?

ভোটের দিন যত এগিয়ে আসছে, হিন্দু ভাবাবেগ উস্কে দিতে তত বেলাগাম হয়ে উঠছেন নরেন্দ্র মোদি! এতদিন তবু দেখা গিয়েছে, হিন্দুধর্ম, তার সনাতনী ঐতিহ্য, রামমন্দিরের মতো বিষয়গুলিকে নিয়ে ভোটের প্রচার চালাচ্ছেন মোদি। বিশদ

14th  April, 2024
চোরাস্রোত

ভোট মানে জনমত যাচাই। আর সপ্তাহ খানেকের মধ্যে সেই জনমত যাচাই শুরু হয়ে যাবে গোটা দেশে। দেড় মাস ধরে এই যাচাইয়ের কাজ শেষ হলেই জানা যাবে, দিল্লির মসনদ এবার কার দখলে থাকবে। বিজেপির নেতৃত্বে এনডিএ জোট, নাকি বিরোধীদের ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের হাতে। বিশদ

13th  April, 2024
আদালতের দায়িত্ব বৃদ্ধি

প্রতিষ্ঠার তিনবছরের মধ্যে একটি কোম্পানি কোনও রাজনৈতিক দলকে আর্থিক অনুদান বা চাঁদা দিতে পারবে না। ভারতে এই নিষেধাজ্ঞা বহাল রয়েছে প্রায় চার দশক যাবৎ। কোম্পানির তরফে রাজনৈতিক দলগুলিকে চাঁদা প্রদানের নিষেধাজ্ঞা কিছু শর্তসাপেক্ষে তুলে দিতে ১৯৮৫ সালে সংসদে ধারা ২৯৩এ সংশোধন করা হয়। বিশদ

12th  April, 2024
দুর্নীতির শিকার রাজকোষ

সারা দেশে একটি আধুনিক কর ব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তার কথা শিল্প-বাণিজ্য মহল এবং অর্থনীতির পণ্ডিতরা কখনও অস্বীকার করেননি। তবে তাঁদের দাবি ছিল, এই সিস্টেম চালু করতে হবে অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে।
বিশদ

11th  April, 2024
একনজরে
বুধবার রাতে নদীয়ার কালীগঞ্জের বল্লভপাড়ায় দু’টি বাইকের মুখোমুখি সংঘর্ষে তিন যুবকের মর্মান্তিক মৃত্যু হল। বাইকের গতি এতটাই বেশি ছিল যে এক যুবক ছিটকে একটি টোটোর কাচ ভেঙে ঢুকে যান। ...

কথা ছিল বাড়ি ফিরে পাকা বাড়ি দেওয়ার। সেই স্বপ্ন নিয়ে আর ফেরা হল না। কফিনবন্দি হয়ে ফিরছে পরিযায়ী কিশোর শ্রমিক। কর্মরত অবস্থায় বহুতল ...

মতুয়া ঠাকুরবাড়ির মন্দিরের তালাভাঙা এবং মারধর সংক্রান্ত মামলায় শান্তনু ঠাকুর ও তাঁর পরিবারকে রক্ষাকবচ দিল হাইকোর্ট। উচ্চ আদালতে নির্দেশ, তাঁদের বিরুদ্ধে আপাতত কোনও কঠোর পদক্ষেপ করতে পারবে না পুলিস। ...

লন্ডনের ভারতীয় দূতাবাসে হামলার ঘটনায় অবশেষে গ্রেপ্তার মূল অভিযুক্ত। ধৃতের নাম ইন্দরপাল সিং গাবা। তিনি ব্রিটেনের হাউন্সলোরের বাসিন্দা। দিল্লি থেকে ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৮৪- উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতশিল্পী, সেতার ও সুরবাহার বাদক ওস্তাদ আয়েত আলী খাঁর জন্ম
১৮৯৭- বাঙালি চলচ্চিত্র পরিচালক নীতীন বসুর জন্ম
১৯২০- ভারতীয় গণিতবিদ শ্রীনিবাস রামানুজনের মৃত্যু
১৯২৪- সাহিত্যিক নারায়ণ সান্যালের জন্ম 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮১.৫০ টাকা ৮৪.৯৩ টাকা
পাউন্ড ১০১.৪৭ টাকা ১০৫.৯২ টাকা
ইউরো ৮৭.১৪ টাকা ৯১.১৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৭০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,০৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৪৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮১,৪৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮১,৫৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৩ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪। দ্বিতীয়া ৬/১৩ দিবা ৭/৪৭। অনুরাধা নক্ষত্র ৫৮/৪০ রাত্রি ৩/৪০। সূর্যোদয় ৫/১১/৩০, সূর্যাস্ত ৫/৫৭/২৪। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৪ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৪ গতে ১০/১৮ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৪/১৫ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/২৮ গতে ৮/৫৭ মধ্যে পুনঃ ২/৫৭ গতে ৩/৪১ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ৩/৪১ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২৪ গতে ১১/৩৪ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৫ গতে ১০/১০ মধ্যে। 
১৩ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪। দ্বিতীয়া দিবা ৬/২৮। অনুরাধা নক্ষত্র রাত্রি ২/২৬। সূর্যোদয় ৫/১২, সূর্যাস্ত ৫/৫৯। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ৭/৩৮ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/১৫ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৪/২০ গতে ৫/৫৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩২ গতে ৯/০ মধ্যে ও ২/৫০ গতে ৩/৩৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ৩/৩৪ গতে ৫/১১ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৪ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৭ গতে ১০/১১ মধ্যে। 
১৬ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: কেকেআরকে ৮ উইকেটে হারাল পাঞ্জাব

11:31:28 PM

আইপিএল: ২৩ বলে হাফসেঞ্চুরি শশাঙ্ক সিংয়ের, পাঞ্জাব ২৪৬/২ (১৭.৪ ওভার) টার্গেট ২৬২

11:26:31 PM

আইপিএল: ৪৫ বলে সেঞ্চুরি জনি বেয়ারস্টোর, পাঞ্জাব ২১০/২ (১৬.১ ওভার) টার্গেট ২৬২

11:13:32 PM

আইপিএল: ২৬ রানে আউট রাইলি রুশো, পাঞ্জাব ১৭৯/২ (১৩ ওভার) টার্গেট ২৬২

10:56:50 PM

আইপিএল: ২৪ বলে হাফসেঞ্চুরি জনি বেয়ারস্টোর, পাঞ্জাব ১২০/১ (৯.১ ওভার) টার্গেট ২৬২

10:36:30 PM

আইপিএল: ৫৪ রানে আউট প্রভসিমরন, পাঞ্জাব ১০৭/১ (৭.৫ ওভার) টার্গেট ২৬২

10:29:44 PM