Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

মূল্যবৃদ্ধি: দুশ্চিন্তা বাড়াচ্ছে 

দুবেলা দু’মুঠো অন্ন জোগাতে না পেরে মাত্র চার হাজার টাকার বিনিময়ে কন্যাসন্তানকে বিক্রি করে দিতে বাধ্য হলেন বাবা-মা। এই ঘটনাটি কোনও গল্পকথা নয়, বাস্তব সত্য। ঘরে ঘরে এমন ঘটনা না ঘটলেও অপরিকল্পিত লকডাউন আর করোনা ক্লিস্ট অর্থনীতির ধাক্কায় বিপর্যয় নেমে এসেছে বহু পরিবারে। করোনা গোটা পৃথিবীতেই আর্থ সামাজিক পরিস্থিতি বদলে দিয়েছে। ভারতের অর্থনীতি ক্রমশই ডুবছে বলে আগাম আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন অর্থনীতির অনেক বিশেষজ্ঞই। এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাঙ্কের (এডিবি) পূর্বাভাস ছিল চার দশকের সবচেয়ে বড় অর্থসঙ্কট আসতে চলেছে ভারতে। কখনও বিশ্বব্যাঙ্ক, কখনও বিশ্বজুড়ে থাকা আর্থিক রেটিং সংস্থা বলেছে, আর্থিক মন্দার কারণে ২০২০-২১ সালে ভারতে জিডিপি বৃদ্ধির হার হবে মাইনাস ৯ থেকে ১২ শতাংশের মধ্যে। কারও বক্তব্যকেই ধর্তব্যের মধ্যে নেয়নি কেন্দ্রের মোদি সরকার। কিন্তু পূর্বাভাসগুলি যে ভুল নয় তার সরকারি স্বীকৃতি মিলল এবার রিজার্ভ ব্যাঙ্কের বক্তব্যে। তারাও জানিয়ে দিল, চলতি আর্থিক বছরের শেষে ভারতের জিডিপি বৃদ্ধির হার হতে চলেছে মাইনাস ৯.৫ শতাংশ। বারবার এই আসল সত্যটিকে আড়াল করার চেষ্টা চালিয়েছে দেশের শাসক। কিন্তু রিজার্ভ ব্যাঙ্কের যে বক্তব্যটি সাধারণ মানুষের উদ্বেগকে আরও বাড়িয়ে তুলেছে তা হল মূল্যবৃদ্ধির প্রসঙ্গ। এমনিতেই নিত্যপণ্যের প্রায় সব কিছুর দামই আকাশছোঁয়া। বাজারে গিয়ে তা হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছেন সাধারণ মানুষ। সামান্য শাকসব্জি কিনতে গেলেও হাতে ছ্যাঁকা লাগার জোগাড়। আগামী কয়েকমাসেও মূল্যবৃদ্ধি কমার কোনও সম্ভাবনা নেই বলে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক জানিয়ে দেওয়ায় দুশ্চিন্তা আরও বাড়ল। এই সমস্যা থেকে মুক্তির উপায় বের করতে হবে সরকারকেই। নিতে হবে উপযুক্ত পদক্ষেপ। করোনার কারণে বিপর্যস্ত অর্থনীতির ধাক্কা সামলানোর জন্য কী করণীয় সে বিষয়ে বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ থেকে শুরু করে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং, প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী পি চিদম্বরম তাঁদের গুরুত্বপূর্ণ মতামত রেখেছেন আগেই। কিন্তু তা গ্রাহ্য করেনি সরকার। অনেকেই বলেছিলেন, মানুষের হাতে নগদ টাকার জোগান বাড়াতে। যে পথে হাঁটেনি তারা। উল্টে ঋণ নেওয়ার পথ দেখিয়েছে। সরকারের ভ্রান্ত নীতির ফলে ভারত বর্তমানে অর্থনীতির চরম সঙ্কটে। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে মূল্যবৃদ্ধি এখন সবচেয়ে মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
বিপর্যয় সামলে ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য দরকার সঠিক পরিকল্পনার। অর্থনীতির চাকা ঘোরাতে আবশ্যক ছিল গরিব মধ্যবিত্তের হাতে অর্থ জোগান। তাহলেই নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের চাহিদা বাড়ত। সে পরামর্শ গ্রহণ করেনি সরকার। দেশের অর্থনীতির পুনরুদ্ধারের চেষ্টার পথে আরও একটি বাধা হল রাজকোষ থেকে যথেষ্ট খরচের অভাব। তাছাড়া এই সরকার মানুষের আয়ের বৈষম্য দূর করতে কোনও ইতিবাচক পদক্ষেপও নেয়নি। এব্যাপারে তাদের রাজনৈতিক সদিচ্ছার অভাবে বৈষম্য বেড়েছে এবং চরম আর্থিক সঙ্কটের মুখে পড়েছে আমজনতা। দেশের দরিদ্র মানুষ এবং অসংগঠিত ক্ষেত্রে কর্মরতরাই সবচেয়ে অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছে। করোনা সংক্রমণের গতিবিধির উপরেও এখন অনেক কিছুই নির্ভর করছে। দেশে করোনা সংক্রমণের দ্বিতীয় ধাক্কা না লাগলে অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের কাজটি সহজ হবে, নচেৎ নয়। তাই অর্থনীতির চাকা ঘোরাতে হলে এখন সরকারের উচিত করোনা মোকাবিলার কাজে আরও বেশি করে নজর দেওয়া। পাশাপাশি রাজকোষ থেকে টাকা ঢেলে আর্থিক দাওয়াই দেওয়ার ব্যবস্থা করা গেলে হয়তো পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে। প্রশ্ন হল, সে পথে কি হাঁটবে মোদি সরকার? এমন কোনও সদিচ্ছা আপাতত দেখা যায়নি।
দেশে অ্যাকটিভ করোনা কেসের সংখ্যা যত কমবে গ্রামীণ অর্থনীতি ততই ঘুরে দাঁড়াবে। এটুকুই আশার আলো। এখন দরকার রাজকোষ থেকে অর্থ ঢেলে আর্থিক দাওয়াই। তা না দিলে দেশের অর্থনীতি প্রাক কোভিড পরিস্থিতিতে কবে ফিরবে বলা শক্ত। এদিকে আবার পণ্য পরিষেবা করের ক্ষেত্রে রাজ্যগুলির প্রাপ্য না মিটিয়ে দেশের সরকার রাজ্যকেও সমস্যার দিকে ঠেলে দিচ্ছে। প্রকৃত অর্থনৈতিক পরিস্থিতি আড়াল করতে নানা কৌশল নিচ্ছে। মূল্যবৃদ্ধিতে লাগাম টানারও কোনও চেষ্টাই করছে না। যদিও দেশের অর্থনীতির বৃদ্ধিকে টেনে তোলাই এখন রিজার্ভ ব্যাঙ্কের ঋণনীতি কমিটির মূল লক্ষ্য। তাই মূল্যবৃদ্ধি তাদের মাথাব্যথার অন্যতম কারণ। এই কারণেই গৃহঋণের ক্ষেত্রে সম্পত্তির মূল্যের উপর ঋণপ্রাপ্তির নিয়ম কিছুটা শিথিল করেছে তারা। যাতে রিয়েল এস্টেট সেক্টর কিছুটা লাভের মুখ দেখে। আশার কথা যে, গ্রাম ও শহরের বহু মানুষ এখন নিজেদের জীবিকায় ফিরছেন। আর্থিক লেনদেন ও কেনাকাটার প্রবণতাও বাড়ছে। এই সুযোগকে কাজে লাগাতে হবে। নগদের জোগান বাড়িয়ে পুরোদমে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের পথ প্রশস্ত করতে হবে সরকারকে। সেই সঙ্গে মূল্যবৃদ্ধি রোধে ব্যবস্থা গ্রহণ করাটা এই মুহূর্তে সবচেয়ে জরুরি কাজ। 
11th  October, 2020
আপাতত দুর্ভোগের গ্যারান্টি

২০১৪ সালে মোদি দিল্লির কুর্সি দখল করেন মনমোহন সিংয়ের অর্থনীতিকে দুয়ো দিয়ে। তিনি একইসঙ্গে মুণ্ডপাত করেন নেহরু-গান্ধী পরিবারতন্ত্রের। তাঁর মূল বক্তব্য ছিল, স্বাধীনতার সাড়ে ছয় দশক পরেও সবদিক থেকে দেশের দীনহীন অবস্থার এক ও একমাত্র কারণ ওই পরিবার নিয়ন্ত্রিত কংগ্রেস দলের নীতি।
বিশদ

কমিশনের নজরদারি জরুরি

‘দেশ কে গদ্দারোঁ কো গোলি মারো সালো কো।’—এই হিন্দি স্লোগানের বাংলা মানে, ‘দেশদ্রোহীদের গুলি করে মেরে দাও।’ ২০২০ সালে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুরের বিরুদ্ধে এই স্লোগান দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। নালিশ যায় নির্বাচন কমিশনে। সে-বছর ১ মার্চ নয়াদিল্লিতে এক সাংবাদিক বৈঠকে এই হেট স্পিচ নিয়ে মন্ত্রী মহোদয় একাধিক মিডিয়ার প্রশ্নের মুখে পড়েন।
বিশদ

25th  April, 2024
অবিশ্বাস্য, উদ্বেগজনক

সাধারণ নির্বাচনে, ১৯ এপ্রিল প্রথম দফার ভোট নেওয়া হল—২১টি রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে অবস্থিত লোকসভার ১০২টি আসনে এবং অরুণাচল প্রদেশ ও সিকিম রাজ্য বিধানসভার জন্য। বিশদ

24th  April, 2024
অবাস্তব দাবি

লক্ষ্যে পৌঁছতে হলে স্বপ্ন দেখতে হয়। প্রায় প্রত্যেকের জীবনে ছোটবেলায় শোনা এই কথাটাকে শিরোধার্য করে অনেকে স্বপ্ন সত্যি করে দেখায়। আবার অনেকেই তা পারে না। কিন্তু স্বপ্নকে সাকার করার চেষ্টা আর গল্পের গোরু গাছে তোলা এক কথা নয়। বিশদ

23rd  April, 2024
আগাম অবাঞ্ছিত ভাবনা

নির্বাচনে লড়তে রাজনৈতিক দলগুলিকে বিপুল অর্থ খরচ করতে হয়। কিন্তু তারা টাকা পাবে কোত্থেকে? ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান বা রোজগেরে ব্যক্তির মতো তো তার কোনও আয়ের উৎস নেই।
বিশদ

22nd  April, 2024
রং নিয়ে রং-বাজি!

রাষ্ট্রযন্ত্রের মাথায় বসে রং-বাজি শুরু করেছেন গেরুয়া শাসক! যে রং ত্যাগের প্রতীক হয়ে দেশের ত্রিবর্ণ রঞ্জিত পতাকায় জ্বলজ্বল করছে, যে রঙের বসন সাধু-সন্ন্যাসীদের আলাদা করে চিনিয়ে দেয়, সেই গেরুয়া রঙের যেন ঠিকাদারি নিয়েছে আরএসএস-বিজেপি। বিশদ

21st  April, 2024
বিরোধী দমনে এজেন্সি ‘অস্ত্র’!

বহু প্রতীক্ষিত চর্চিত লোকসভা ভোট শুরু হয়েছে শুক্রবার। এই ভোট শেষ হতে মে মাস গড়িয়ে যাবে। একদিকে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে এনডিএ-র তৃতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় ফেরার চেষ্টা, অন্যদিকে বিরোধীদের জোট ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের শাসন ক্ষমতা কেড়ে নেওয়ার লড়াইয়ের উত্তাপ যেন প্রবল দাবদাহকেও হার মানাচ্ছে।
বিশদ

20th  April, 2024
মানবসম্পদ সৃষ্টির ব্যর্থতা

জনসংখ্যা নিয়ে মত দু’রকম। একদল মানুষ একটি দেশে জনসংখ্যা কম রাখার পক্ষে। তাঁরা মনে করেন, স্বল্প সংখ্যক মানুষকে সহজেই পর্যাপ্ত ও উপযুক্ত মানের পরিষেবা ও স্বাচ্ছন্দ্য দেওয়া সম্ভব। অন্য পক্ষের বক্তব্য, বেশি জনসংখ্যা কোনোভাবেই অগ‍্রগতির অন্তরায় নয়, বরং অনেকাংশে সহায়ক। বিশদ

19th  April, 2024
অবশেষে আশার আলো

রাজ্য ও রাজ্যপালের সংঘাত স্বাধীন ভারতের আদি সমস্যা। মোদিযুগে সেটা ভয়ংকর খারাপ জায়গায় পৌঁছেছে। সংঘাতের কেন্দ্রে একাধিক বিষয়।
বিশদ

18th  April, 2024
স্বখাত-সলিলে বিজেপি

শাসন ব্যবস্থার যে সংসদীয় গণতান্ত্রিক মডেল ভারত গ্রহণ করেছে, সেখানে বিভিন্ন স্বীকৃত রাজনৈতিক দল অংশ নিতে পারে। দলবহির্ভূত নাগরিকও প্রতিযোগিতায় যোগ দিতে পারেন ‘নিদল’ প্রার্থী হিসেবে। বিশদ

17th  April, 2024
ব্যক্তিপুজো!

বিক্রির নিশ্চয়তা নেই। কিন্তু গেরুয়া শিবিরের সবচেয়ে মূল্যবান ‘ম্যাজিক পণ্য’ যে নরেন্দ্র মোদি, আর একবার যেন তা বুঝিয়ে দিল বিজেপি। কেন একথা উঠছে? নির্বাচন এলে জাতীয়, আঞ্চলিক প্রায় সব দলই ইস্তাহার প্রকাশ করে। সেটাই দস্তুর। বাংলা নববর্ষের দিন, সংবিধানপ্রণেতা আম্বেদকরের জন্মদিনকে স্মরণে রেখে রবিবার সেই ইস্তাহার প্রকাশ করেছে দেশের শাসকগোষ্ঠী।
বিশদ

16th  April, 2024
শুরুর মুহূর্তেই অশুভ ইঙ্গিত

সাধারণ নির্বাচনের জন্য দেশজুড়ে ভোট নেওয়া হবে মোট সাত দফায়। প্রথম দফার ভোট গ্রহণের বাকি আর মাত্র তিনদিন। তামিলনাড়ু-সহ ১৭টি রাজ্য এবং জম্মু ও কাশ্মীরসহ চারটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মোট ১০২টি লোকসভা আসনের জন্য ভোট নেওয়া হবে ১৯ এপ্রিল। উল্লেখ্য, এদিন পশ্চিমবঙ্গ-সহ ১৬টি রাজ্যের কিয়দংশ আসনেই ভোট নেওয়া হবে।
বিশদ

15th  April, 2024
কণ্ঠস্বরে কীসের ইঙ্গিত?

ভোটের দিন যত এগিয়ে আসছে, হিন্দু ভাবাবেগ উস্কে দিতে তত বেলাগাম হয়ে উঠছেন নরেন্দ্র মোদি! এতদিন তবু দেখা গিয়েছে, হিন্দুধর্ম, তার সনাতনী ঐতিহ্য, রামমন্দিরের মতো বিষয়গুলিকে নিয়ে ভোটের প্রচার চালাচ্ছেন মোদি। বিশদ

14th  April, 2024
চোরাস্রোত

ভোট মানে জনমত যাচাই। আর সপ্তাহ খানেকের মধ্যে সেই জনমত যাচাই শুরু হয়ে যাবে গোটা দেশে। দেড় মাস ধরে এই যাচাইয়ের কাজ শেষ হলেই জানা যাবে, দিল্লির মসনদ এবার কার দখলে থাকবে। বিজেপির নেতৃত্বে এনডিএ জোট, নাকি বিরোধীদের ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের হাতে। বিশদ

13th  April, 2024
আদালতের দায়িত্ব বৃদ্ধি

প্রতিষ্ঠার তিনবছরের মধ্যে একটি কোম্পানি কোনও রাজনৈতিক দলকে আর্থিক অনুদান বা চাঁদা দিতে পারবে না। ভারতে এই নিষেধাজ্ঞা বহাল রয়েছে প্রায় চার দশক যাবৎ। কোম্পানির তরফে রাজনৈতিক দলগুলিকে চাঁদা প্রদানের নিষেধাজ্ঞা কিছু শর্তসাপেক্ষে তুলে দিতে ১৯৮৫ সালে সংসদে ধারা ২৯৩এ সংশোধন করা হয়। বিশদ

12th  April, 2024
দুর্নীতির শিকার রাজকোষ

সারা দেশে একটি আধুনিক কর ব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তার কথা শিল্প-বাণিজ্য মহল এবং অর্থনীতির পণ্ডিতরা কখনও অস্বীকার করেননি। তবে তাঁদের দাবি ছিল, এই সিস্টেম চালু করতে হবে অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে।
বিশদ

11th  April, 2024
একনজরে
কথা ছিল বাড়ি ফিরে পাকা বাড়ি দেওয়ার। সেই স্বপ্ন নিয়ে আর ফেরা হল না। কফিনবন্দি হয়ে ফিরছে পরিযায়ী কিশোর শ্রমিক। কর্মরত অবস্থায় বহুতল ...

বুধবার রাতে নদীয়ার কালীগঞ্জের বল্লভপাড়ায় দু’টি বাইকের মুখোমুখি সংঘর্ষে তিন যুবকের মর্মান্তিক মৃত্যু হল। বাইকের গতি এতটাই বেশি ছিল যে এক যুবক ছিটকে একটি টোটোর কাচ ভেঙে ঢুকে যান। ...

মতুয়া ঠাকুরবাড়ির মন্দিরের তালাভাঙা এবং মারধর সংক্রান্ত মামলায় শান্তনু ঠাকুর ও তাঁর পরিবারকে রক্ষাকবচ দিল হাইকোর্ট। উচ্চ আদালতে নির্দেশ, তাঁদের বিরুদ্ধে আপাতত কোনও কঠোর পদক্ষেপ করতে পারবে না পুলিস। ...

রক্তক্ষরণ আটকাতে পারবে কি সিপিএম? আটকানো যাবে কি বামের ভোট রামে যাওয়া? —মূলত এই দু’টি প্রশ্নই এখন আলোচনার কেন্দ্রে। ব্রিগেড ভরাতে পারলেও ভোটবাক্স ভরাতে পারবেন কি না, তা নিয়েই এখন চিন্তিত সিপিএমের বঙ্গ রাজনীতির কুশীলবরা। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৮৪- উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতশিল্পী, সেতার ও সুরবাহার বাদক ওস্তাদ আয়েত আলী খাঁর জন্ম
১৮৯৭- বাঙালি চলচ্চিত্র পরিচালক নীতীন বসুর জন্ম
১৯২০- ভারতীয় গণিতবিদ শ্রীনিবাস রামানুজনের মৃত্যু
১৯২৪- সাহিত্যিক নারায়ণ সান্যালের জন্ম 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮১.৫০ টাকা ৮৪.৯৩ টাকা
পাউন্ড ১০১.৪৭ টাকা ১০৫.৯২ টাকা
ইউরো ৮৭.১৪ টাকা ৯১.১৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৭০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,০৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৪৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮১,৪৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮১,৫৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৩ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪। দ্বিতীয়া ৬/১৩ দিবা ৭/৪৭। অনুরাধা নক্ষত্র ৫৮/৪০ রাত্রি ৩/৪০। সূর্যোদয় ৫/১১/৩০, সূর্যাস্ত ৫/৫৭/২৪। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৪ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৪ গতে ১০/১৮ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৪/১৫ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/২৮ গতে ৮/৫৭ মধ্যে পুনঃ ২/৫৭ গতে ৩/৪১ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ৩/৪১ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২৪ গতে ১১/৩৪ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৫ গতে ১০/১০ মধ্যে। 
১৩ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪। দ্বিতীয়া দিবা ৬/২৮। অনুরাধা নক্ষত্র রাত্রি ২/২৬। সূর্যোদয় ৫/১২, সূর্যাস্ত ৫/৫৯। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ৭/৩৮ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/১৫ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৪/২০ গতে ৫/৫৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩২ গতে ৯/০ মধ্যে ও ২/৫০ গতে ৩/৩৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ৩/৩৪ গতে ৫/১১ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৪ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৭ গতে ১০/১১ মধ্যে। 
১৬ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: কেকেআরকে ৮ উইকেটে হারাল পাঞ্জাব

11:31:28 PM

আইপিএল: ২৩ বলে হাফসেঞ্চুরি শশাঙ্ক সিংয়ের, পাঞ্জাব ২৪৬/২ (১৭.৪ ওভার) টার্গেট ২৬২

11:26:31 PM

আইপিএল: ৪৫ বলে সেঞ্চুরি জনি বেয়ারস্টোর, পাঞ্জাব ২১০/২ (১৬.১ ওভার) টার্গেট ২৬২

11:13:32 PM

আইপিএল: ২৬ রানে আউট রাইলি রুশো, পাঞ্জাব ১৭৯/২ (১৩ ওভার) টার্গেট ২৬২

10:56:50 PM

আইপিএল: ২৪ বলে হাফসেঞ্চুরি জনি বেয়ারস্টোর, পাঞ্জাব ১২০/১ (৯.১ ওভার) টার্গেট ২৬২

10:36:30 PM

আইপিএল: ৫৪ রানে আউট প্রভসিমরন, পাঞ্জাব ১০৭/১ (৭.৫ ওভার) টার্গেট ২৬২

10:29:44 PM