রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
ডাক্তাররা বলেন, অ্যান্টিবায়োটিকের নির্দিষ্ট মাত্রায় ওষুধ খাওয়া জরুরি। প্রশ্ন হল, সেই নির্দিষ্ট মাত্রাটি ঠিক কী? সংগঠন বলছে, একই অ্যান্টিবায়োটিকের ডোজ তো ডাক্তার ভেদে বদলে যায়। দাঁতের ডাক্তার যে ওষুধটি দিনে দুটো করে তিনদিন খেতে বলেন, সাধারণ ডাক্তার অন্য অসুখে সেটাই খেতে দেন পাঁচদিন। তাহলে কোন নিদানটি গ্রহণযোগ্য? বহু ক্ষেত্রে ছ’টি ওষুধ খেতে বলা হলেও স্ট্রিপে থাকে ১০টি ওষুধ। এর সুরাহা কই?
সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক জয়দীপ সরকার বলেন, তামাদি প্রেসক্রিপশন দেখিয়ে ওষুধ কেনা বন্ধ হয়নি। ই-ফার্মেসি পোর্টালে এই প্রবণতা বেশি। এখানে নিয়ন্ত্রণ দরকার। ওষুধ সংস্থাগুলি বিক্রির টার্গেট বেঁধে দিচ্ছে। সেই ওষুধ অবিক্রীত থাকলে ফেলে দেওয়া হচ্ছে যত্রতত্র। সেসব অ্যান্টিবায়োটিক পরিবেশে মিশছে এবং ঘুরপথে ঢুকছে মানবদেহেই। অ্যান্টিবায়োটিকে নিয়ন্ত্রণ আনতে হলে উপর্যুক্ত ক্ষেত্রগুলিতেও নিয়ন্ত্রণ আনা জরুরি। ম্যালেরিয়া ও অন্য কিছু ক্ষেত্রেও যেখানে কঠোরভাবে ডাক্তারের পরামর্শ মেনে চলা জরুরি, সেখানেও বিক্রির লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দিচ্ছে ওষুধ সংস্থা! সব মিলিয়ে নিয়ন্ত্রণ কই? যেটুকু দায়, তা শুধু ওষুধ ব্যবসায়ীদের। এগুলি নিয়ন্ত্রণ করতে না-পারলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসা সত্যিই কঠিন। মত ওষুধ বিক্রেতাদের।