গয়নায় হলমার্কিং ব্যবস্থাকে আরও জোরদার করতে নয়া নিয়ম চালু করল কেন্দ্রীয় ক্রেতাসুরক্ষা মন্ত্রক। ক্রেতারা যাতে গয়নার সোনার বিশুদ্ধতা নিয়ে আরও নিশ্চিত হতে পারেন, তার জন্যই আনা হয়েছে নতুন নিয়ম।
হাওড়ার শালিমারে নতুন আবাসন প্রকল্প আনছে ইডেন রিয়েলটি ভেঞ্চার্স। তাদের দাবি, ‘সোলারিজ’ শালিমারের ওই স্কাই গার্ডেন প্রকল্প ‘জলসা’ হাওড়ার উচ্চতম আবাসন প্রকল্প। এর উচ্চতা ১৯৮ ফুট।
এবার শীত পড়েছে দেরিতে। কতদিন থাকবে তা নিয়েও অনিয়শ্চতা রয়েছে। এই পরিস্থিতিতে খেজুর গুড় কত পরিমাণ মিলবে, তার গুণমান বজায় থাকবে কিনা, ইত্যাদি বিষয় নিয়েও রয়েছে সংশয়।
সোনার গয়নায় হলমার্কিং বাধ্যতামূলক হয়েছে আগেই। গ্রাহক স্বার্থে সেই সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় ক্রেতাসুরক্ষা মন্ত্রক। সোনার বিশুদ্ধতায় খামতি না রাখতে এবার ‘বুলিয়ান’ সোনার হলমার্কিং বাধ্যতামূলক করার দিকে এগচ্ছে তারা।
মোদি সরকারের বিকশিত ভারত প্রচারের সবথেকে উচ্চকিত স্লোগান ডিজিটাল ইন্ডিয়া। অনলাইন আর্থিক লেনদেনে ভারত কত এগিয়ে তা প্রতিটি সভা সমাবেশ ও বক্তৃতায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র উল্লেখ করে থাকেন।
চলতি আর্থিক বছরে রেকর্ড পরিমাণ বিক্রি হল সরস মেলায়। এবার ২৩ কোটি টাকার বেশি কেনাবেচা হয়েছে বাংলার সরস মেলায়। এর আগে কখনও বিক্রিবাটা ২০ কোটি টাকার গণ্ডি টপকায়নি। বিক্রির নিরিখে দেশের মধ্যে শীর্ষস্থান দখল করেছে পশ্চিমবঙ্গ।
নিউ দিল্লির আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় প্রথমবার জায়গা করে নিল সুন্দরবনের শুঁটকি মাছ। ৩ জানুয়ারি নিউ দিল্লির প্রগতি ময়দানে আইটিপিও (ইন্ডিয়া ট্রেড প্রোমোশন অর্গানাইজেশন)-এর উদ্যোগে এই মেলা শুরু হয়েছে। উদ্বোধন করেছেন কেন্দ্রের বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল।
বছরের শেষভাগে এসে ফের নয়া রেকর্ড গড়ল সোনার দর। ওয়েস্ট বেঙ্গল বুলিয়ান মার্চেন্টস অ্যান্ড জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের তথ্য অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার শহরে ‘৯৯৯’ বিশুদ্ধতার সোনার ১০ গ্রামের খুচরো দর গিয়েছে ৬৪ হাজার ৩৫০ টাকা।
গত কয়েকদিন ধরেই চাঙ্গা শেয়ার বাজার। তবে বুধবারের উত্থান আগের সব রেকর্ড ভেঙে দিল। এদিন মুম্বই শেয়ার বাজারের সূচক সেনসেক্স ৭২ হাজার পার করে যায়। দিনের শেষে সেনসেক্স ৭২ হাজার ৩৮ পয়েন্টে স্থির হয়।
মুঠোয় স্মার্টফোন। তাতে হরেক কিসিমের অ্যাপ। সেগুলির মধ্যে ই-কমার্স জাতীয় অ্যাপের সংখ্যা কম নয়। এখন অনলাইন কেনাকাটার ধুম লেগেছে দেশে। এবছর কেনাকাটায় সবথেকে বেশি নজর কাড়ল কোন পণ্য?
বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
নয়াদিল্লি, ৯ সেপ্টেম্বর: দেশের অটোমোবাইল শিল্পের খারাপ হালের ইঙ্গিত আগেই মিলেছে। এবার তলানিতে ঠেকল গাড়ি বিক্রির হার। দু’চাকাই হোক বা যাত্রীবাহী গাড়ি, আগস্টে গাড়ি বিক্রির পরিমাণ সবথেকে কমেছে। যা গত ২২ বছরে সর্বনিম্ন। সোমবার এমনই এক পরিসংখ্যান প্রকাশ করেছে সোস্যাইটি অব ইন্ডিয়ান অটোমোবাইল ম্যানুফ্যাকচারার (এসআইএএম)।
১৯৯৭-৯৮ সাল থেকে গাড়ি বিক্রির পাইকারি পরিসংখ্যান নিয়ে রিপোর্ট প্রকাশ করে আসছে এসআইএএম। এদিন তাদের রিপোর্টে বলা হয়েছে, গত আগস্টে যাত্রীবাহী গাড়ি, দু’চাকা এবং বাণিজ্যিক গাড়ির বিক্রি হয়েছে ১৮ লক্ষ ২১ হাজার ৪৯০টি। যেখানে গত বছর এই সময় বিক্রি হয়েছিল ২৩ লক্ষ ৮২ হাজার ৪৩৬টি। অর্থাৎ, ২৩.৫৫ শতাংশ কম বিক্রি হয়েছে গাড়ি। পাশাপাশি, গত বছরের আগস্টে যেখানে ২ লক্ষ ৮৭ হাজার ১৯৮টি যাত্রীবাহী গাড়ি বিক্রি হয়েছিল, সেখানে এ বছরের আগস্টে বিক্রি হয়েছে ১ লক্ষ ৯৬ হাজার ৫২৪টি। অর্থাৎ, পতন হয়েছে ৩১.৫৭ শতাংশ।
একইভাবে গত জুলাইয়েও সার্বিকভাবে গাড়ি বিক্রি ১৮.৭১ শতাংশ কমে হয়েছে ১৮ লক্ষ ২৫ হাজার ১৪৮টি। যেখানে ২০১৮ সালের জুলাইয়ে সেই পরিমাণ ছিল ২২ লক্ষ ৪৫ হাজার ২২৩টি। যা কিনা গত ১৯ বছরের সবথেকে কম বলে জানিয়েছিল এসআইএএম। সেখান থেকে পতন বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২২ বছরের সর্বোচ্চ। এবং সবথেকে বেশি পড়েছে যাত্রীবাহী গাড়ি বিক্রি। সেই নিরিখে সবথেকে খারাপ হাল মারুতি সুজুকির। ৩৬.১৪ শতাংশ কমেছে তাদের যাত্রীবাহী গাড়ি বিক্রি। এরপরে রয়েছে মাহিন্দ্রা অ্যান্ড মাহিন্দ্রা (৩১.৫৮ শতাংশ), হুন্ডাই মোটর ইন্ডিয়া লিমিটেড (১৬.৫৮ শতাংশ)।
ঠিক তেমনই ইউটিলিটি ভেহিকলের বিক্রি গত বছরের আগস্টের তুলনায় ২২.২৪ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৫ লক্ষ ১৪ হাজার ১৯৬টি। যেখানে গত বছরের আগস্টে বিক্রি হয়েছিল ১৯ লক্ষ ৪৭ হাজার ৩০৪টি গাড়ি। স্কুটার ও মোটর সাইকেল বিক্রি কমেছে ২২ শতাংশ। মপেডের বিক্রি কমেছে ২১ শতাংশ। এদিকে, গাড়ি শিল্পের এই দুর্দিনের মধ্যে তাদের পাঁচটি প্ল্যান্ট সেপ্টেম্বরে বিভিন্ন দিন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাণিজ্যিক গাড়ি নির্মাতা সংস্থা অশোক লেল্যান্ড। চাহিদা কমের কথা তুলে ধরে এদিন তারা জানিয়েছে, ‘বিভিন্ন জায়গার প্ল্যান্টগুলিতে সেপ্টেম্বরের বিভিন্ন দিনে কোনওরকম কাজ হবে না। পণ্যের চাহিদায় ভাটার জন্যই এই সিদ্ধান্ত।’
অশোক লেল্যান্ডের এন্নোর প্ল্যান্টে ১৬ দিন, হোসুর ১, ২ এবং সিপিপিএ প্ল্যান্ট পাঁচ দিন, আলোয়ার ও ভান্দারায় ১০ দিন এবং পন্থনগরের প্ল্যান্টে ১৮ দিন কর্মবিরতি পালন করা হবে। অন্যদিকে, বিশ্বজুড়ে আর্থিক মন্দার প্রভাব আটকাতে মোদি সরকার যথাযথ পদক্ষেপ নিয়েছে বলে জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াত। তিনি বলেন, ‘আর্থিক মন্দার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে গোটা বিশ্ব। অথচ, ভালো পারফর্ম করা দেশের তালিকার শীর্ষে রয়েছি আমরা। আর্থিক মন্দা কাটাতে ব্যাঙ্ক সংযুক্তিকরণ, উৎপাদন ও অটোমোবাইল শিল্পকে স্বস্তি দেওয়ার মতো সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে।’
১৯৯৭-৯৮ সাল থেকে গাড়ি বিক্রির পাইকারি পরিসংখ্যান নিয়ে রিপোর্ট প্রকাশ করে আসছে এসআইএএম। এদিন তাদের রিপোর্টে বলা হয়েছে, গত আগস্টে যাত্রীবাহী গাড়ি, দু’চাকা এবং বাণিজ্যিক গাড়ির বিক্রি হয়েছে ১৮ লক্ষ ২১ হাজার ৪৯০টি। যেখানে গত বছর এই সময় বিক্রি হয়েছিল ২৩ লক্ষ ৮২ হাজার ৪৩৬টি। অর্থাৎ, ২৩.৫৫ শতাংশ কম বিক্রি হয়েছে গাড়ি। পাশাপাশি, গত বছরের আগস্টে যেখানে ২ লক্ষ ৮৭ হাজার ১৯৮টি যাত্রীবাহী গাড়ি বিক্রি হয়েছিল, সেখানে এ বছরের আগস্টে বিক্রি হয়েছে ১ লক্ষ ৯৬ হাজার ৫২৪টি। অর্থাৎ, পতন হয়েছে ৩১.৫৭ শতাংশ।
একইভাবে গত জুলাইয়েও সার্বিকভাবে গাড়ি বিক্রি ১৮.৭১ শতাংশ কমে হয়েছে ১৮ লক্ষ ২৫ হাজার ১৪৮টি। যেখানে ২০১৮ সালের জুলাইয়ে সেই পরিমাণ ছিল ২২ লক্ষ ৪৫ হাজার ২২৩টি। যা কিনা গত ১৯ বছরের সবথেকে কম বলে জানিয়েছিল এসআইএএম। সেখান থেকে পতন বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২২ বছরের সর্বোচ্চ। এবং সবথেকে বেশি পড়েছে যাত্রীবাহী গাড়ি বিক্রি। সেই নিরিখে সবথেকে খারাপ হাল মারুতি সুজুকির। ৩৬.১৪ শতাংশ কমেছে তাদের যাত্রীবাহী গাড়ি বিক্রি। এরপরে রয়েছে মাহিন্দ্রা অ্যান্ড মাহিন্দ্রা (৩১.৫৮ শতাংশ), হুন্ডাই মোটর ইন্ডিয়া লিমিটেড (১৬.৫৮ শতাংশ)।
ঠিক তেমনই ইউটিলিটি ভেহিকলের বিক্রি গত বছরের আগস্টের তুলনায় ২২.২৪ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৫ লক্ষ ১৪ হাজার ১৯৬টি। যেখানে গত বছরের আগস্টে বিক্রি হয়েছিল ১৯ লক্ষ ৪৭ হাজার ৩০৪টি গাড়ি। স্কুটার ও মোটর সাইকেল বিক্রি কমেছে ২২ শতাংশ। মপেডের বিক্রি কমেছে ২১ শতাংশ। এদিকে, গাড়ি শিল্পের এই দুর্দিনের মধ্যে তাদের পাঁচটি প্ল্যান্ট সেপ্টেম্বরে বিভিন্ন দিন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাণিজ্যিক গাড়ি নির্মাতা সংস্থা অশোক লেল্যান্ড। চাহিদা কমের কথা তুলে ধরে এদিন তারা জানিয়েছে, ‘বিভিন্ন জায়গার প্ল্যান্টগুলিতে সেপ্টেম্বরের বিভিন্ন দিনে কোনওরকম কাজ হবে না। পণ্যের চাহিদায় ভাটার জন্যই এই সিদ্ধান্ত।’
অশোক লেল্যান্ডের এন্নোর প্ল্যান্টে ১৬ দিন, হোসুর ১, ২ এবং সিপিপিএ প্ল্যান্ট পাঁচ দিন, আলোয়ার ও ভান্দারায় ১০ দিন এবং পন্থনগরের প্ল্যান্টে ১৮ দিন কর্মবিরতি পালন করা হবে। অন্যদিকে, বিশ্বজুড়ে আর্থিক মন্দার প্রভাব আটকাতে মোদি সরকার যথাযথ পদক্ষেপ নিয়েছে বলে জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াত। তিনি বলেন, ‘আর্থিক মন্দার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে গোটা বিশ্ব। অথচ, ভালো পারফর্ম করা দেশের তালিকার শীর্ষে রয়েছি আমরা। আর্থিক মন্দা কাটাতে ব্যাঙ্ক সংযুক্তিকরণ, উৎপাদন ও অটোমোবাইল শিল্পকে স্বস্তি দেওয়ার মতো সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে।’
