আজ ব্যবসাদিক্ষেত্রে শুভ অগ্রগতি হতে পারে। কর্মস্থলে জটিলতা কমবে। অর্থাগম যোগ আছে। ... বিশদ
যুবভারতীতে দুই স্প্যানিশ কোচের ডুয়েল ঘিরে উন্মাদনা তুঙ্গে। পাড়ায় পাড়ায় মোহন বাগান সমর্থকরা বেশ চার্জড। টিকিটের প্রবল চাহিদা দেখে পুরনো কথা মনে পড়ছে। প্রদীপদা (পিকে ব্যানার্জি) তখন ভারতের কোচ । প্র্যাকটিসের পর ডিফেন্ডারদের আলাদা ক্লাস করাতেন অরুণ ঘোষ। ডিফেন্ডারদের পজিশনিং, কভারিং ছবির মতো বুঝিয়ে দিতেন। অরুণদা পাখিপড়ার মতো বলতেন, ‘ডোন্ট ওয়েট ফর বল। গো ফর দ্য বল।’ অর্থাৎ, বিলম্ব করলে প্রতিপক্ষ স্ট্রাইকার ফিনিশ করে দেবে। প্রথম লেগে ইউস্তের ভুল দেখে অরুণদার কথা মনে পড়ল। অনেক আগেই বল ক্লিয়ার করা উচিত ছিল ওর। রয় কৃষ্ণার সামনে এমন ভুল করা মানে গোলের দরজা খুলে দেওয়া। মেগা ম্যাচে এমন ঘটনা যে কোনও কোচের পরিকল্পনা বানচাল করার জন্য যথেষ্ট। শুভাশিসও তথৈবচ। ওভারল্যাপিং দারুণ। কিন্তু সঠিক সময়ে ট্র্যাক ব্যাক করার ক্ষমতা হারিয়েছে। মনে রাখতে হবে লোবেরার অস্ত্রাগারে জেরি, ইসাক রালতের মতো গতিশীল ফুটবলার রয়েছে। সবমিলিয়ে অনেক সতর্ক হয়ে মাঠে নামা উচিত ডিফেন্ডারদের।
সোনায় মোড়া আক্রমণভাগ কোচের হাতে তুলে দিয়েছে সবুজ-মেরুন ম্যানেজমেন্ট। জনি কাউকো, দিমিত্রি ক্রমাগত শাফল করে চাপ বাড়াচ্ছে। স্বীকার করতে দ্বিধা নেই অনিরুদ্ধ থাপা প্রত্যাশাপূরণে ব্যর্থ। বক্স টু বক্স মিডিও বল স্ন্যাচ করছে কোথায়? অফ দ্য বল খেলাও জরুরি। হাই-ভোল্টেজ ম্যাচে অভিষেক সূর্যবংশীর উপর বাড়তি চাপ পড়ছে। এমন মঞ্চে সাহাল আব্দুল সামাদের কথা ভেবে দেখুন হাবাস। কেরালাইট ফুটবলার ম্যাচের রং বদলে দিতে পারে।