শেয়ার ও বিমা সূত্রে অর্থাগম হতে পারে। কাজের প্রসার ও নতুন কর্মলাভের সম্ভাবনা। বিদ্যা হবে। ... বিশদ
সোমবার বেলা ১১টা নাগাদ ভুবনেশ্বর স্টেশনে পা রাখা মাত্রই সাদর আমন্ত্রণ জানাল আগুনে হাওয়া। মুহূর্তে ঝলসে যাওয়ার উপক্রম। আশপাশের স্থানীয় মানুষের মুখ ভেজা কাপড়ে ঢাকা। বাইরে বেরিয়েই প্রখর রোদের মুখোমুখি হওয়া। ওভারব্রিজ পেরিয়ে অটো স্ট্যান্ডে হাজির হতেই শুরু ‘টাগ অব ওয়ার’। এই ব্যাপারে কলকাতার সঙ্গে বিন্দুমাত্র অমিল নেই। হোটেল পৌঁছতে মিনিট ১৫ লাগল। পথে অটোচালককে বিভিন্ন বিষয়ে প্রশ্ন করা হলেও তেমন উত্তর এল না। তবে মঙ্গলবার ম্যাচের কথা উঠতেই পাল্টা প্রশ্ন ভেসে এল, ‘কলকাতা থেকে কত সমর্থক আসছে?’ একটু থেমে তাঁর বিশ্লেষণ, ‘আসলে প্রবল গরমে সকালের দিকে প্যাসেঞ্জার প্রায় নেই। তাই বড় ইভেন্ট হলে আমাদের লাভ সামান্য বেশি হয়। সেজন্যই জিগ্যেস করলাম। মাস তিনেক আগে স্টেডিয়ামে এক টুর্নামেন্ট হয়েছিল। কলকাতা থেকে প্রচুর লোক আসায় টু পাইস পকেটে ঢোকে। এবার তেমনটা হলে মন্দ হয় না।’ লাগেজ নামিয়ে ভাড়া দেওয়ার পর জয় জগন্নাথ বলে অটোচালক রওনা দিলেন ফের স্টেশনের দিকে। যত প্যাসেঞ্জার তত লাভ। তাই হকির শহরে আইএসএল সেমি-ফাইনাল শুধুই ফুটবলপ্রেমীদের নয়, খেটে খাওয়া মানুষগুলির কাছেও বেশ গুরুত্বপূর্ণ।