শেয়ার ও বিমা সূত্রে অর্থাগম হতে পারে। কাজের প্রসার ও নতুন কর্মলাভের সম্ভাবনা। বিদ্যা হবে। ... বিশদ
টানা দুই ম্যাচ জেতা আরসিবি অবশ্য মানসিকভাবে কিছুটা চাঙ্গা। জয়ের হ্যাটট্রিকের হাতছানি বিরাট কোহলিদের সামনে। অন্যদিকে, শেষ দুই ম্যাচেই পরাজয় সঙ্গী হয়েছে টাইটান্স ব্রিগেডের। গত রবিবার দু’দলের মুখোমুখি সাক্ষাতেও হেরেছে গুজরাত। সেই ম্যাচে মোতেরায় তিন উইকেটে ২০০ রান তুলেও জেতা যায়নি। উইল জ্যাকসের বিধ্বংসী শতরান তফাত গড়ে দিয়েছিল। দশটা ছয় হাঁকিয়েছিলেন তিনি। জ্যাকসের কাছে সেই পারফরম্যান্সেরই পুনরাবৃত্তি চাইছে আরসিবি শিবির।
কোহলির কাছে আবার এই ম্যাচ অরেঞ্জ ক্যাপ পুনরুদ্ধারের মঞ্চ হয়ে উঠছে। শীর্ষে থাকা ঋতুরাজ গায়কোয়াড়ের (৫০৯) ঠিক পিছনেই তিনি (৫০০)। তবে আরসিবি’র আর কেউ তিনশোর গণ্ডিও টপকাতে পারেননি। ডু’প্লেসি, দীনেশ কার্তিক, রজত পাতিদাররা অবশ্য দুশো পার করেছেন। অলরাউন্ডার ক্যামেরন গ্রিনও ছন্দে ফিরেছেন।
গুজরাতের ব্যাটিং আবার বড্ড বেশি গিল ও সাই সুদর্শনের উপর নির্ভরশীল। দু’জনে মিলে সাতশোর বেশি রান করেছেন। কিন্তু ঋদ্ধিমান সাহা, ডেভিড মিলার, রাহুল তেওয়াটিয়া, বিজয় শঙ্কর, শাহরুখ খানরা একেবারেই ধারাবাহিক নন। মহম্মদ সামির অনুপস্থিতিতে পেস বোলিং আক্রমণেও ধার নেই। উমেশ যাদব, মোহিতরা রানের গতি আটকাতে ব্যর্থ। তারকা লেগস্পিনার রশিদের নামের পাশে মাত্র আট উইকেট। তবে সাই কিশোর ও নূর আহমেদের সঙ্গে রশিদ মিলে স্পিন আক্রমণ অপেক্ষাকৃত ধারালো। আরসিবি’র অবশ্য পেস বা স্পিন, কোনও বিভাগেই সেই তীক্ষ্ণতা নেই। মহম্মদ সিরাজ ছন্দ হারিয়েছেন। যশ দয়াল, স্বপ্নীল সিং, করণ শর্মাদের কাঁধে তাই বড় দায়িত্ব।