বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
লুকাসের কাণ্ড দেখে আহ্লাদে আটখানা মারিয়া। তাঁর দু’চোখ দিয়ে গড়িয়ে পড়ছে আনন্দাশ্রু। বিয়ের প্রস্তাবে সম্মতি জানিয়েই তিনি জড়িয়ে ধরেন কোচকে। সেই দৃশ্য মুহূর্তে ছড়িয়ে পড়ে সামাজিক মাধ্যমে। ২০ লক্ষের বেশি মানুষ যা তারিয়ে তারিয়ে উপভোগ করেছেন।
ছাত্রীর প্রেমে অনেক আগেই পড়েছিলেন কোচ লুকাস। ২০১০ সালে প্রথমবার দিয়েছিলেন বিয়ের প্রস্তাব। তখন মারিয়ার উত্তর ছিল ‘না’।
তবে হাল ছাড়েননি প্রেমিক। যাবতীয় ভালোবাসা মনের গভীর কোণে সযত্নে রেখে দিয়েছেন। ওলিম্পিকসের আসরে যে প্রেম আবার বাঁধ ভাঙল। তবে এবার লুকাস পেলেন তাঁর প্রেমিকার সম্মতি। কোচের কথায়, ‘এর থেকে ভালো সুযোগ আর হয়তো পেতাম না। ম্যাচটা হেরে ও ভীষণভাবে ভেঙে পড়েছিল। মারিয়ার কষ্ট আমার হৃদয়কে নাড়া দেয়। তখন হঠাৎই মনে হল, আর একবার বিয়ের প্রস্তাব দিই। আমাদের বন্ধুত্ব বহু পুরনো। আগামী দিনে পথ চলতে সমস্যা হবে না।’ সাংবাদিক সম্মেলনে চোখের জল মুছতে মুছতে মারিয়ার প্রতিক্রিয়া, ‘এবার আর না বলার সাহস দেখাইনি। লুকাসের নিখাদ ভালোবাসায় আমি মুগ্ধ। পদক না পাওয়ার হতাশা এক লহমায় ভুলিয়ে দিয়েছে।’