বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
মোহন বাগানের বিরুদ্ধে শুরুটা ভালোই করেছিল লাল-হলুদ ব্রিগেড। প্রথমার্ধে বেশ কিছু সুযোগ হাতছাড়া করেন পিলকিংটনরা। সেগুলি কাজে লাগাতে পারলে ম্যাচের ফল অন্য রকম হতেই পারত। এই প্রসঙ্গে ইস্ট বেঙ্গল দলনায়ক জানান, ‘প্রথম ম্যাচে আমরা গোল করতে পারিনি। কিন্তু অনেক সুযোগ তৈরি করেছি। যা অবশ্যই ইতিবাচক দিক। সুযোগ কাজে লাগাতে পারলে আমরা খালি হাতে মাঠ ছাড়তাম না।’
এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেছেন, ‘আমি সহ খেলোয়াড়দের কোনও ভাবে দোষ দিতে চাই না। মাত্র তিন সপ্তাহ আমারা এক সঙ্গে প্র্যাকটিস করেছি। গোয়ায় আসার আগে দলের ৯০ শতাংশ ফুটবলারকে চিনতাম না। কোচ ঠিক কোন মেথডে দলকে খেলাতে চাইছেন, সেই ব্যাপারটিও ছেলেদের কাছে স্পষ্ট নয়। তবে যত দিন গড়াবে, আমরা সেরাটা মেলে ধরতে সক্ষম হব। টুর্নামেন্টের অন্যতম শক্তিশালী দল মুম্বই। তাই ওদের বিরুদ্ধে মঙ্গলবার আরও একটি কঠিন ম্যাচ আমাদের সামনে অপেক্ষা করছে।’ পাশাপাশি সমর্থকদের জন্য লাল-হলুদ অধিনায়কের বার্তা, ‘ জানি, মর্যাদার ডার্বিতে হারের পর অনুরাগীরা খুবই দুঃখ পেয়েছেন। তাঁদের উদ্দেশ্যে আমি বলতে চাই, আমাদের উপর ভরসা রাখুন। দল ঠিকই ঘুরে দাঁড়াবে।’
ডার্বিতে পিলকিংটন-দেবজিতদের খেলায় ফিটনেসের অভাব পরিষ্কার লক্ষ্য করা গিয়েছিল। দলের সহকারি কোচ গ্র্যান্টও তা স্বীকার করেছেন। যদিও সেই প্রসঙ্গে ফক্স বলেছেন,‘দলের সবাই দারুণ ফিট।’ তাঁর এই দাবি নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।