বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
টসে জিতে এদিন প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেন রাজস্থান অধিনায়ক স্টিভ স্মিথ। রবীন উথাপ্পা (৪১) ও বেন স্টোকস (১৫) শুরুটা ভালোই করেছিলেন। কিন্তু সঞ্জু স্যামসন (৯) এদিনও প্রত্যাশা পূরণ করতে পারেননি। প্রথম দু-তিনটি ম্যাচে ভালো খেললেও ক্রমশ ছন্দ হারিয়ে ফেলেন তিনি। বড় রান করতে পারেননি জস বাটলারও (২৪)। ৬৯ রানে ৩ উইকেট পড়ে যাওয়ার পর হাল ধরেন ক্যাপ্টেন স্মিথ। গত কয়েক ম্যাচের ব্যর্থতা ঝেড়ে ৩৬ বলে ৫৭ রানের ঝলমলে ইনিংস খেলেন তিনি। অধিনায়কের চওড়া ব্যাটে ভর করেই লড়াকু স্কোর গড়ে তুলতে সক্ষম হয় রাজস্থান। বেঙ্গালুরুর হয়ে ক্রিস মরিস একাই তুলে নেন ৪টি উইকেট। যুজবেন্দ্র চাহাল নেন দু’টি উইকেট। শাহবাজ আহমেদ প্রথম একাদশে সুযোগ পেলেও তিনি বোলিংয়ে কিছুই করতে পারেননি। তবে বাউন্ডারি লাইনে স্মিথের দুরন্ত ক্যাচ তালুবন্দি করেন বাংলার ক্রিকেটারটি।
জবাবে ব্যাট করতে নেমে অ্যারন ফিনচ (১৪) দ্রুত আউট হয়ে যান। কিন্তু অধিনায়ক বিরাট কোহলি (৩২ বলে ৪৩) ও দেবদূত পাদিক্কাল (৩৭ বলে ৩৫) দলকে লড়াইয়ে ফিরিয়ে আনেন। দ্বিতীয় উইকেটে ৭৯ রানের জুটি গড়ে তোলেন তাঁরা। তবে দলীয় ১০২ রানের মাথায় পরপর দেবদূত ও কোহলি ফিরে যাওয়ায় ফের চাপে পড়ে আরসিবি। জয়ের জন্য তখনও দরকার ছিল ৪১ বলে ৭৬ রান। এক সময় আস্কিং রেট বেড়ে দাঁড়ায় ৩ ওভারে ৪৫ রান। কঠিন পরিস্থিতিতেও ঘাবড়ে যাননি বহু যুদ্ধের নায়ক ডি’ভিলিয়ার্স। একের পর এক ছক্কা হাঁকিয়ে দলকে জয় এনে দেন দক্ষিণ আফ্রিকার তারকাটি।