শেয়ার ও বিমা সূত্রে অর্থাগম হতে পারে। কাজের প্রসার ও নতুন কর্মলাভের সম্ভাবনা। বিদ্যা হবে। ... বিশদ
রবিবার রাতে রাজস্থানের ব্যাটিংয়ের সময় (৭.৩ ওভারে) মুরুগান অশ্বিনের একটি শর্ট বলে সঞ্জু স্যামসন পুল করেন। নিশ্চিত ছক্কা ভেবে ডাগ আউটে থাকা রাজস্থান ক্রিকেটাররা আনন্দে লাফিয়ে ওঠেন। কিন্তু সেই বল ফলো করে বাউন্ডারি লাইনের বাইরে শরীর ভাসিয়ে দেন নিকোলাস। ক্যাচও ধরেন। সেকেন্ডের ভগ্নাংশে পুরানের মস্তিষ্ক নির্দেশ দেয়, তাঁর শরীর বাউন্ডারি লাইনের বাইরে চলে গিয়েছে। দুরন্ত রিফ্লেক্স ও অ্যাক্রোবেটিক ফিটনেস কাজে লাগিয়ে শূন্যে ভেসে থাকা অবস্থাতেই বল মাঠের ভেতর ছুঁড়ে দেন পুরান। কয়েক সেকেন্ডের এই ঘটনায় গোটা মাঠ স্তব্ধ হয়ে যায়! বলটি তালুবন্দি অবস্থায় মাটিতে পড়লে তৃতীয় আম্পায়ার নির্ঘাত ওভার বাউন্ডারির নির্দেশ দিতেন। রাজস্থান রয়্যালসের ব্যাটসম্যানরা দৌড়ে দু’রান সংগ্রহ করলেও পুরান বাঁচিয়ে দেন মূল্যবান চার রান।
এমন অবিশ্বাস্য ফিল্ডিং দেখে মাঠের বাইরে থাকা জন্টি রোডস চেয়ার ছেড়ে দাঁড়িয়ে পড়েন। করতালি দিয়ে অভিবাদন জানান নিকোলাস পুরানকে। পরে তিনি ট্যুইটারে লেখেন, ‘অবিশ্বাস্য ফিল্ডিং! এমন সেভ করতে পারলে আমিও গর্ববোধ করতাম। সাবাশ নিকোলাস।’ শচীন তেন্ডুলকর ট্যুইটারে পোস্ট করেন, ‘আমার জীবনে দেখা সেরা সেভ! বারবার রিপ্লে দেখছি, আর অবাক হয়ে যাচ্ছি। অনবদ্য ফিটনেস।’ বীরেন্দ্র সেওয়াগ ট্যুইট করেছেন, ‘মাধ্যাকর্ষণ নামক শব্দটাই নিকোলাস ভুলিয়ে দিয়েছে! কীভাবে বিজ্ঞানকে হারানো যায়, ভেবে পাচ্ছি না। মাধ্যাকর্ষণ শক্তিকে বুড়ো আঙুল দেখালেন নিকোলাস। দারুণ সেভ।’