বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
মঙ্গলবার কল্যাণী স্টেডিয়ামের শীর্ষ আধিকারিক নীলিমেশ রায় চৌধুরি জানান,‘পুলিসের সঙ্গে মিটিং হয়েছে। আমাদের বিশেষ অনুরোধে গ্যালারিতে প্লাস্টিকের সিল করা গ্লাসে জল রাখার ব্যাপারে পুলিস অনুমতি দিয়েছে। আশা করি, দর্শকরা জল কষ্টে ভুগবেন না।’
এদিকে, মোহন বাগান যখন টিকিটের সর্বনিম্ন দাম করেছে ৩০ টাকা, তখন কোয়েস ইস্ট বেঙ্গল সর্বনিম্ন টিকিটের দাম করেছে ১০০ টাকা। এই ১০০ টাকার টিকিটে কল্যাণী স্টেডিয়ামের লেকের দিকের গোলপোস্টের পিছনে পুরানো গ্যালারিতে বসে খেলা দেখতে হবে। পুরানো ড্রেসিংরুম বা বড় রাস্তার ধারে গোলপোস্টের পিছনে নতুন গ্যালারির টিকিটের দাম ২০০ টাকা। প্রেস বক্সের নীচে অবশ্য চেয়ার পাতা হয়েছে। সেখানে টিকিটের দাম ৩৫০ টাকা। তবে বুধবার যারা চড়া দামে টিকিট কেটে খেলা দেখবেন তাঁরা এই টিকিটের কাউন্টার পার্টটি অবহেলায় ফেলে দিলে ভুল করবেন বলেই সূত্রের খবর। মোহন বাগানের রণকৌশলের সঙ্গে পাল্লা দিতে কোয়েস কর্তারা প্রথম হোম ম্যাচের টিকিটের উপর ভবিষ্যতে কোনও কোনও হোম ম্যাচে ছাড় দেওয়ার কথা ভাবছেন। এই ছাড় হতে পারে ২৫-৩০ শতাংশ। তাই বুধবারের টিকিট ইস্ট বেঙ্গল সমর্থকরা সযত্নে রেখে দিলে বুদ্ধিমানের কাজ করবেন। আর হবে নাই বা কেন? টিকিটের চড়া দামের জন্য সোশ্যাল মিডিয়ায় মুণ্ডুপাত হচ্ছে কোয়েস কর্তাদের। বুধবার ব্যাগ নিয়ে স্টেডিয়ামে ঢোকার ব্যাপারে বেশ কড়াকড়ি করছে পুলিস। তবে অনলাইনে ইস্ট বেঙ্গলের সিজন টিকিট বিক্রির হার বেশ ভালো। ইস্ট বেঙ্গলের সদস্যদের টিকিট দেওয়া কিছু সমস্যার সৃষ্টি হয়েছিল। পরে তা মিটে যায়।