রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
প্রসঙ্গত, রবিবার রাতে ওই নাবালিকাকে মদ খাইয়ে বেহুঁশ করে গণধর্ষণের অভিযোগ ওঠে তিনজনের বিরুদ্ধে। মূল অভিযুক্ত তিনজনকে পুলিস সোমবার গ্রেপ্তার করে। নির্যাতনের পর অভিযুক্তদের বাড়ির লোকজন এসে নাবালিকার পরিবারের লোকজনকেই মারধর করে বলে অভিযোগ। তাঁদের মধ্যে ছিলেন এক পুলিসকর্মী। পুলিস মূল অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করলেও মারধরে অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার না করায় মঙ্গলবার গ্রামে মিছিল করেন মহিলারা। বিজেপির নেতা-কর্মীরা ওই মিছিলে অংশ গ্রহণ করেন। তাঁরা করিমপুর-কৃষ্ণনগর রাজ্য সড়ক অবরোধ করেন। বিজেপির একটি দল নির্যাতিতার পরিবারের সঙ্গে দেখাও করেন। এই ঘটনার পরেই মারধরে অভিযুক্তদের মধ্যে তিনজন বুধবার থানায় আত্মসমর্পণ করে বলে পুলিস জানিয়েছে। বিজেপির উত্তরের জেলা সভাপতি অর্জুন বিশ্বাস বলেন, আমাদের আন্দোলনের চাপে পুলিস বাকি অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করেছে। এই গ্রেপ্তার না হলে আমরা আরও বড় আন্দোলনে নামতাম।
তৃণমূল বিধায়ক তাপস সাহা বলেন, এই ঘটনায় প্রথম থেকেই পুলিস ভালো ভূমিকা নিয়েছে। ঘটনার কয়েক ঘণ্টার মধ্যে মূল অভিযুক্তদের পুলিস গ্রেপ্তার করে। তার দু’দিনের মধ্যে বাকি অভিযুক্তদেরও পুলিস গ্রেপ্তার করেছে। তারা কাউকে ছেড়ে কথা বলেনি। অতিরিক্ত পুলিস সুপার(গ্রামীণ) উত্তম ঘোষ বলেন, এই ঘটনায় যারা জড়িত তাদের সবাইকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মূল অভিযুক্ত তিনজন ও মারধরে অভিযুক্ত চারজনকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে।