বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
বিষ্ণুপুর ব্লক ভূমি ও ভূমি দপ্তরের আধিকারিক পার্থসারথি মাজি বলেন, মড়ার গ্রামে এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে জলাশয় ভরাট করে নির্মাণের অভিযোগ পেয়ে তদন্ত করা হয়েছিল। অবৈধ নির্মাণ ভেঙে জলাশয়কে পূর্বের অবস্থায় ফিরিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। যথেষ্ট সময় দেওয়ার পরেও তিনি তা না মানেননি। তাই থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।
মোক্তার খান বলেন, আমার জমি লাগোয়া একটি জলাশয়ের কিছুটা অংশ মজে গিয়েছে। মাপজোক করা হয়নি। আমি না জেনেই পাঁচিল দিয়েছি। তবে ভূমিদপ্তর মাপজোক করার পর জানতে পারি যে, পুকুরের কিছুটা অংশ পাঁচিলের ভেতরে ঢুকে গিয়েছে। শীঘ্রই ওই পাঁচিল ভেঙে দেওয়া হবে।
তৃণমুল কংগ্রেসের বিষ্ণুপুর ব্লক সভাপতি মহাদেব মাল বলেন, জমি সংক্রান্ত বিষয়টি ভূমিদপ্তর দেখে। বেআইনি হলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেবে। এর সঙ্গে দলের কোনও সম্পর্ক নেই।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মড়ার গ্রাম ঢোকার আগে রাস্তার ধারে মোক্তার খানের একটি শ’মিল রয়েছে। ওই মিলের পিছনে একটি জলাশয় রয়েছে। কিছুদিন আগে সেখানে ভরাট করে নির্মাণকাজ করা হয়। তখনই বিষয়টি স্থানীয়দের পক্ষ থেকে প্রশাসনের নজরে আনা হয়। তার ভিত্তিতে ভূমিদপ্তর তদন্তে নামে। তারপরেই নির্মাণ ভেঙে ভরাট করা অংশকে পূর্বের অবস্থায় ফেরানোর জন্য নোটিস দেওয়া হয়। কিন্তু তারপরেও মোক্তার সাহেব কোনও গুরুত্ব দেননি। তারপরেই ভূমি দপ্তরের পক্ষ থেকে থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়। নিজস্ব চিত্র