বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
স্থানীয় ও পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, মন্তেশ্বরের কালুইগ্রামের বাসিন্দা ষষ্ঠী হাজরার সঙ্গে সিংহালি গ্রামের বাসিন্দা বিশ্বনাথ হাজরার বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক গড়ে ওঠে (উভয়ে বিবাহিত)। মাস খানেক আগে দু’জনে পালিয়ে গিয়ে বর্ধমানের তালিতে থাকা শুরু করেন। কিন্তু পরকীয়া সম্পর্কের মধুচন্দ্রিমা বেশিদিন যেতে না যেতেই ষষ্ঠী নিজের বাড়ি আসবে বলে জানান। কিন্তু বিশ্বনাথ তাঁকে আসতে দিতে নারাজ। শুক্রবার সকালে ষষ্ঠী মন্তেশ্বরে চলে আসেন। পিছু পিছু বিশ্বনাথও আসেন। মালডাঙার কাছে দু’জনের দেখা হয়। দু’জনেই বচসায় জড়িয়ে পড়েন। এরপর ষষ্ঠী বিষ খেয়ে কালুই গ্রামে নিজের বাড়িতে ফিরে এসে অসুস্থ হয়ে পড়েন। আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাঁকে বর্ধমান মেডিক্যাল হাসপাতালে ভর্তি করলে বিকেলে মারা যান। এই ঘটনায় মহিলার বাড়ির লোকেরা মন্তেশ্বর থানায় আত্মহত্যায় প্ররোচনার অভিযোগ দায়ের করলে পুলিস তদন্তে নেমে বিশ্বনাথ হাজরাকে গ্রেপ্তার করে।
শুক্রবার গভীর রাতে মালডাঙা রোডে টহল দেবার সময় পাকুরমুরি ব্রিজের কাছে কয়েকজনকে সন্দেহজনক অবস্থায় ঘোরাঘুরি করতে দেখে চারজনকে ধরে মন্তেশ্বর থানার পুলিস। ধৃতরা হল সাজাই শেখ, তোপি মীর, শীতল বেসরা, মোতাই শেখ। তাদের কাছ থেকে ভোজালি, রড়, দড়ি প্রভৃতি উদ্ধার হয়। অপর একটি ঘটনায় চালকরা বৈধ কাগজপত্র দেখাতে না পারায় মন্তেশ্বর থানার পুলিস তিনটি বালি বোঝাই ট্রাক আটক করেছে। গ্রেপ্তার করা হয়েছে গাড়ির চালকদের। শনিবার ভোরে মন্তেশ্বর-নাদনঘাট রোডে টহল দেবার সময় ওই গাড়িগুলি আটক করে পুলিস।