বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
বন্দরের জেনারেল ম্যানেজার (প্রশাসন) প্রবীণকুমার দাস বলেন, অতিবৃষ্টি হলে সব বন্দরেই কাজে সমস্যা হয়। তবে আগের চেয়ে হলদিয়া বন্দরে পরিকাঠামোর উন্নতি হয়েছে। পেভার ব্লক বসিয়ে রাস্তা তৈরির ফলে পণ্য পরিবহণে সুবিধে হচ্ছে। এছাড়া নতুন করে কংক্রিটের হাইড্রেন তৈরি করে নিকাশির ব্যবস্থা করা হয়েছে। এদিকে, বন্দর সংলগ্ন পুরসভার ১৩ ও ১৪ নম্বর ওয়ার্ড দুটি এখনও জলমগ্ন অবস্থায় রয়েছে। বিশ্বকর্মা পুজোর আগে ওই ওয়ার্ড দুটি জলমগ্ন হয়। একই পরিস্থিতি পুরসভার কার্যালয় সংলগ্ন শহরের প্রাণকেন্দ্র সিটি সেন্টার ও ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে। অভিযোগ, এই ওয়ার্ডগুলিতে নিকাশিনালার একাংশ দখল হয়ে যাওয়ায় জল বেরনোর পথ আটকেই ডুবছে রাস্তাঘাট, ঘরবাড়ি। নাকের ডগায় সমস্যা হলেও পুর কর্তৃপক্ষের কোনও হেলদোল নেই বলে ক্ষুদ্ধ বাসিন্দারা। এদিকে, বর্ষায় হলদিয়ার রাস্তাঘাট বেহাল হয়ে পড়ায় উদ্বিগ্ন বিভিন্ন শিল্পসংস্থা, পুর প্রশাসন ও হলদিয়া উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (এইচডিএ)। হলদিয়ার দুর্গাচক এলাকায় ইন্ডাস্ট্রিয়াল রোডগুলি কার্যত মেঠো পথে পরিণত হয়েছে বলে অভিযোগ শিল্পসংস্থাগুলির। গত দু’মাসে সংস্থাগুলি পুরসভা, এইচডিএ ও জেলাপ্রশাসনকে একাধিক চিঠি দিয়ে ক্ষোভের কথা জানিয়েছে। তাঁরা বলেন, গত দু’সপ্তাহের একটানা বৃষ্টিতে ওই রাস্তাগুলি কার্যত উধাও হয়ে গিয়েছে। কারখানা থেকে পণ্য বেরতে বা ঢুকতে গিয়ে দুর্ঘটনা ঘটছে। লোড গাড়ি খারাপ হয়ে গিয়ে যানজট হচ্ছে। দুর্গাচকের হনুমান মন্দির থেকে ইন্দোরামা হয়ে নদীপাড় দিয়ে একেবারে মিৎস্যুবিশি পর্যন্ত এবং বালার মোড় থেকে হলদিয়া এনার্জি পর্যন্ত দুটি রোড খুবই খারাপ অবস্থায় রয়েছে। এইচডিএর চিফ এগজিকিউটিভ অফিসার হরিশঙ্কর পানিক্কর বলেন, ওই রাস্তায় পেভার ব্লক বসিয়ে ভাড়িগাড়ি পরিবহণের জন্য শক্তিশালী করা হবে। এজন্য ৫ কোটি টাকার এস্টিমেট প্ল্যান রাজ্যের কাছে পাঠানো হয়েছে। নিজস্ব চিত্র