শেয়ার ও বিমা সূত্রে অর্থাগম হতে পারে। কাজের প্রসার ও নতুন কর্মলাভের সম্ভাবনা। বিদ্যা হবে। ... বিশদ
জল কিছুটা নামায় গোঘাটজুড়ে জলবাহিত সংক্রমণও দেখা যাচ্ছে। ব্লকের প্রাথমিক স্বাস্থ্যকর্মীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে দ্রুত চিকিৎসা পরিষেবা দেওয়ারও নির্দেশ দেন মন্ত্রী। তাঁর সঙ্গেই এদিন এলাকা পরিদর্শন করেন গোঘাট-১ বিডিও সুরশ্রী পাল, হুগলি জেলা পরিষদের সভাধিপতি মেহবুব রহমান, গোঘাটের প্রাক্তন বিধায়ক মানস মজুমদার ও ব্লকের স্বাস্থ্য আধিকারিকরা। মন্ত্রী বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত চাষিদের শস্যবিমা প্রকল্পে আবেদন করতে বলা হয়েছে। তাঁদের পাশে রয়েছে সরকার।
বিডিও বলেন, গোঘাট-১ ব্লকের সাতটি গ্ৰাম পঞ্চায়েতের কৃষিজমি ক্ষতিগ্ৰস্ত হয়েছে। তারমধ্যে সবচেয়ে ক্ষতি হয়েছে বালি, নকুণ্ডা ও সাওড়া গ্ৰাম পঞ্চায়েতের বেশিরভাগ কৃষিজমি। মন্ত্রী গোঘাটের ক্ষতিগ্ৰস্ত চাষিদের বিষয়টি দেখার কথা বলেছেন। এডিএকে নিয়ে দ্রুত বসে ক্ষতিগ্ৰস্ত চাষিদের সহযোগিতা করা হবে। ভাগচাষিদের বিষয়টিও উনি দেখতে বলেছেন। বিভিন্ন এলাকায় জলবাহিত সংক্রমণ বাড়ছে। ইতিমধ্যেই স্বাস্থ্যকর্মীদের গ্ৰামে গ্ৰামে প্রাথমিক চিকিৎসা পরিষেবা শুরু করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বালি গ্ৰামের আরতি সাঁতরা বলেন, আমরা ভাগচাষি। দুর্যোগে ক্ষতির মুখে পড়েছি। মন্ত্রীকে বিষয়টি জানিয়েছি। তিনি আশ্বাস দিয়েছেন।
সভাধিপতি বলেন, হুগলি জেলার ১৪টি ব্লক বৃষ্টিতে ক্ষতিগ্ৰস্ত হয়েছে। তারমধ্যে গোঘাটও আছে। মন্ত্রী এই এলাকা এদিন ঘুরে দেখেছেন। এলাকার মানুষের অভাব অভিযোগ শুনেছেন। আশ্বস্ত করেছেন সবরকম সহযোগিতা করার। কয়েকদিনের বৃষ্টিতে ক্ষতিগ্ৰস্ত হয়েছে আরামবাগ পুরসভারও বেশ কয়েকটি ওয়ার্ড। সমস্যায় পড়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। বুধবার বিকেলে আরামবাগের সাংসদ অপরূপা পোদ্দার, আরামবাগের প্রাক্তন বিধায়ক কৃষ্ণচন্দ্র সাঁতরা ও আরামবাগ পুরসভার প্রশাসকমণ্ডলীর চেয়ারম্যান স্বপন নন্দী দুর্গতদের হাতে ত্রিপল ও খাদ্য সামগ্ৰী তুলে দেন।