বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
বিজেপি নেতৃত্ব নবগঠিত সরকারকে ভেঙে দিয়ে ৩৫৬ ধারা জারির যে জুজু দেখাচ্ছে, তার বিরোধিতা করেন সুনীলবাবু। তিনি বলেন, নির্বাচনে ব্যাপক জনসমর্থন নিয়ে সবেমাত্র পশ্চিমবঙ্গে একটি সরকার গঠিত হয়েছে। তৃণমূল দুই তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে সরকার গড়েছে। সেই সরকারের বয়স একমাসও হয়নি। তফসিলি জাতিভুক্ত একজন জনপ্রতিনিধি হিসেবে আমি মনে করি যে, এই সরকারের বিরুদ্ধে সংবিধানের ৩৫৬ অনুচ্ছেদে রাষ্ট্রপতি শাসন জারি করার চেষ্টার কোনও যৌক্তিকতা নেই। শুভেন্দু অধিকারীর ব্যবহারেও সুনীলবাবু প্রচণ্ড হতাশ। তিনি বলেন, শুভেন্দুর সঙ্গে দলবদলের সময় অনেক পরিকল্পনা ছিল। সেসব বলে কোনও লাভ নেই। এখন ফোন করলে উনি ফোন ধরেন না। এদিন তিনি নিজেকে তৃণমূলের সাংসদ বলেও দাবি করেন। তিনি বলেন, তৃণমূলের সাংসদের পরিচয়টা আমার এখনও যায়নি। তাই তৃণমূলের সঙ্গে স্বাভাবিক সম্পর্ক তো থাকবেই। সুনীলবাবু তৃণমূলের সাংসদ বলে দাবি করলেও ঘাসফুল শিবিরের অধিকাংশ নেতা তাঁকে আর দলে ফেরাতে চান না। তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্য মুখপাত্র দেবু টুডু বলেন, ক্ষমতায় আসার স্বপ্নে সুনীলবাবু বিজেপিতে গিয়ে খুব সুর ধরেছিলেন। এখন সেই সুর কেটে গিয়েছে। তাই উনি বেসুরো হয়েছেন। তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে ওঁর সাংসদ পদ খারিজের জন্য ইতিমধ্যেই লোকসভার স্পিকারের কাছে দাবি জানিয়েছেন। কোনও গদ্দার, বেইমানের দলে জায়গা নেই।