বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
উল্লেখ্য, বিধানসভা ভোটের প্রচারে মহম্মদ বাজারের কুমোরপুর, খড়িয়া, প্যাটেল নগর, শালদোহা, রাজ্যধরপুরে গিয়ে সাঁইথিয়ার বর্তমান বিধায়ক নীলাবতী সাহা সাধারণ মানুষের কাছ থেকে বারবার পানীয় জল সমস্যার কথা শুনেছিলেন। এখন প্রশাসনিক উদ্যোগী দেরিয়াপুর, ডেউচা, শেওড়াকুড়ি, জয়পুর বোলপুর, কুনুরি সহ মোট আটটি জায়গায় বর্তমানে পানীয় জলের রিজার্ভার তৈরির কাজ চলছে। বিধায়কের দাবি, ইতিমধ্যেই ময়ূরাক্ষী জলাধার থেকে বেশ কয়েকটি জায়গায় পাইপ বসানোর কাজ অনেকটাই এগিয়ে গিয়েছে। এছাড়া, বেশ কয়েকটি গ্রামেও পাইপ বসানো হয়েছে। তবে করোনা পরিস্থিতির জন্য কাজের গতি কিছুটা কমে গিয়েছে। বিধায়ক বলেন, ভোটের পর আমাদের প্রথম লক্ষ্য মানুষের বাড়ি বাড়ি পানীয় জল পৌঁছে দেওয়া। মুখ্যমন্ত্রী জলস্বপ্ন প্রকল্পের মাধ্যমে বাড়ি বাড়ি জল পৌঁছে দেওয়ার যে উদ্যোগ নিয়েছেন তাতে বীরভূমের মানুষও উপকৃত হবেন।
সিউড়ি শহরেও দীর্ঘদিন ধরে পানীয় জলের সমস্যা রয়েছে। সিউড়ি পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে, পুরভোটের আগে শহরের পানীয় জল সমস্যা মেটানোর লক্ষ্যে ইতিমধ্যেই রাজ্য সরকার সিউড়ির জন্য প্রায় সাড়ে পাঁচ কোটি বরাদ্দ করেছে। সেই টাকা দ্রুত পুরসভা হাতে পেলে জল সমস্যার দ্রুত সমাধান হবে বলে দাবি প্রশাসক মণ্ডলীর সদস্য কাজী ফরজুদ্দিনের। তিনি বলেন, পুরসভা নির্বাচনের আগে সিউড়ি শহরের পানীয় জল সমস্যা মেটানোর লক্ষ্য স্থির করেছি আমরা। ইতিমধ্যেই রাজ্য সরকার পাঁচ কোটি ৩৫লক্ষ টাকার অনুমোদন দিয়েছে। তাতে সমস্যা অনেকটাই মিটবে। পাশাপাশি একটি বৃহৎ প্রকল্পের প্রস্তুতিও নেওয়া হচ্ছে। এজন্য ইঞ্জিনিয়ারদের সঙ্গে ইতিমধ্যেই কয়েকবার বৈঠক করা হয়েছে। এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে আগামী ৫০বছর সিউড়ি শহরে আর জল সমস্যা থাকবে না বলে তাঁর দাবি।