বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
জানা গিয়েছে, তিলাই গ্রামে তূণমূল ও বিজেপির শক্তি প্রায় সমান সমান। এই নির্বাচনে গ্রাম থেকে তৃণমূল ২২২ ও বিজেপি ২০৬টি ভোট পেয়েছে। এতেই দু’দলই ফলাফল বেরনোর পর থেকে আস্ফালন শুরু করেছে। এনিয়ে উত্তেজনার পারদ চড়তে থাকে। এদিন সকালে তা চরমে পৌঁছয়। দু’পক্ষই ইটবৃষ্টি থেকে লাঠি নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। তাতেই চার তৃণমূল কর্মী জখম হয়েছেন। সকলকে রামপুরহাট মেডিক্যালে ভর্তি করা হয়েছে। আক্রান্ত শেখ ইব্রাহিমের স্ত্রী রুমেলা বিবি বলেন, গণনার পর থেকেই বিজেপি গ্রামে অত্যাচার শুরু করেছে। ওইদিন এক তৃণমূল কর্মীকে একা পেয়ে গ্রামের বটতলা মোড়ে মারধর করে তারা। উল্টে পুলিস এসে বাড়ি বাড়ি ঘুরে আমাদের লোকদের ধরে নিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি শাসিয়ে যাচ্ছে।
যদিও পরাজিত বিজেপি প্রার্থী শুভাশিস চৌধুরীর পাল্টা অভিযোগ, ভোট গণনার পর থেকেই ওই গ্রামের তৃণমূলীরা বেছে বেছে বিজেপি কর্মীদের মারধর করছে। এদিন সকালে এক বিজেপি সমর্থক মাঠে যাওয়ার সময় তাঁকে মারধর করা হয়। পরে প্রতিরোধ গড়ে তুললে সংঘর্ষের চেহারা নেয়। অভিযোগ অস্বীকার করে তৃণমূল নেতা তথা নবনির্বাচিত বিধায়ক আশিস বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, বিজেপির লোকেরাই আমাদের কর্মীদের মারধর করেছে। চারজন জখম হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আছে। পুলিস সক্রিয় ভূমিকা নিচ্ছে না।
যদিও রামপুরহাটের এসডিপিও সায়ন আহমেদ বলেন, খবর পাওয়া মাত্রই গ্রামে কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। তিনজনকে আটক করা হয়েছে। গ্রামে পুলিস পিকেট করা হয়েছে। তারা রুটমার্চও করছে।