বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
জঙ্গিপুর ভাগীরথী নদীর পূর্বপাড়ে একেবারে গঙ্গার ধারে এক টুকরো জমিতে গড়ে উঠেছে সুভাষচন্দ্র বসুর নামাঙ্কিত শিশুদের পার্ক। তৎকালীন সময়ে ১৯৩৮ সালে গ্রীষ্মকালীন সময়ে পার্কটির পূর্বদিকে দাঁড়িয়ে জাতীয় কংগ্রেসের সভায় এসে তিনি ভাষণ দেন। পরবর্তীকালে তৎকালীন জঙ্গিপুর পুরসভার চেয়ারম্যান দ্বিজপদ চট্টোপাধ্যায় সভাস্থলটিকে স্মরণীয় করে রাখতে শিশুদের জন্য পার্ক গড়ে তোলেন। সভাস্থলে দাঁড়ানো জায়গায় তাঁর একটি আবক্ষ মূর্তিও বসানো হয়। জঙ্গিপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে দাঁড়িয়েও তিনি সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন। তারপর, নৌকায় গঙ্গা পেরিয়ে পুর ভবনে যান। পরেব বছর ১৯৩৯ সালেও তিনি দ্বিতীয়বারের জন্য জাতীয় কংগ্রেসের সভায় জঙ্গিপুরে আসেন।
স্থানীয় বাসিন্দা পেশায় শিক্ষক কৌশিক পাল বলেন, সুভাষচন্দ্র বসু জঙ্গিপুরের মাটিতে পা দিয়ে স্থানীয় মানুষকে ধন্য করে গিয়েছেন। নেতাজির আদর্শ আরও বেশি করে এবং তাঁর অন্তর্ধান রহস্য দেশবাসীকে জানানো উচিত। তাঁর জন্মদিনটিকে দেশপ্রেম দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হোক। স্থানীয় আরেক বাসিন্দা বলেন, যেখানে নেতাজির মতো মহাপুরুষের পদধূলি পড়েছে,সেই স্থানটিকে আরও গুরুত্ব দিয়ে সজ্জিত করা উচিত। ক্লাবের এক কর্মকর্তা সাগর সাহা বলেন, নেতাজিকে শ্রদ্ধা জানাতে ও তাঁর আদর্শ তুলে ধরতে ওইদিন নানান সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।