বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
নবদ্বীপের রামসীতাপাড়া, প্রাচীন মায়াপুর, বড়ালঘাট, নবদ্বীপ কোর্ট রোডে রাষ্ট্রায়ত্ত গ্যাস সংস্থার চারটি অফিস রয়েছে। মোট প্রায় ৭৩ হাজার গ্রাহককে গ্যাস সিলিন্ডার দেওয়া হয়। নবদ্বীপ থানা তৃণমূল গ্যাসকর্মী ইউনিয়নের বক্তব্য, অ্যান্ড্রয়েড ফোন না থাকায় গোডাউন থেকে সিলিন্ডার দেওয়া হচ্ছে না। কিন্তু এখন তাঁদের অ্যান্ড্রয়েড ফোন কেনার মতো সামর্থ্য নেই। সংস্থাই ফোনের ব্যবস্থা করে দিক।
যদিও ডিলারদের বক্তব্য, ৩১ জুলাই পেট্রলিয়াম ও ন্যাচারাল গ্যাস মন্ত্রকের সার্কুলারে পরিষ্কার নির্দেশ আছে, গ্রাহকদের ওজন করে গ্যাস দিতে হবে। এমনকী অনস্পট সিল খুলে কাস্টমারের সামনে চেক করতে হবে। যাতে গ্রাহকদের কোনও সমস্যা না হয়, তা দেখতে হবে। একটি সংস্থার পক্ষে দীনবন্ধু প্রামাণিক বলেন, গ্রাহকরা মোবাইল ফোনে গ্যাস বুক করছেন। গ্রাহকদের ফোনে আসা ডিএসই নম্বর অফিসে এন্ট্রি করতে হবে। তা না করলে গ্রাহকরা পরবর্তী গ্যাস বুক করতে পারবেন না। এসব নিয়ম মানতে চাইছেন না সরবরাহকারী কর্মীরা। অথচ গোডাউন থেকে গ্রাহকদের গ্যাস সরবরাহ করতে গেলেও বাধা দিচ্ছে তারা। আর এক সংস্থার মালিক দীপেন পাল বলেন, আমরা জেলাশাসক, সদর মহকুমা শাসক, স্থানীয় পুলিস প্রশাসন এবং ইন্ডিয়ান অয়েল কর্তৃপক্ষকে সমস্যার কথা জানিয়েছি। আমরা গ্রাহকদের গ্যাস সরবরাহ করতে চাই। পুলিস-প্রশাসন সহযোগিতা করুক। তবে এব্যাপারে সরবরাহকারী কর্মী ইউনিয়নের বক্তব্য, মালিকপক্ষ মোবাইল দিলেই আমরা কাজ শুরু করব। অন্যদিকে মালিকপক্ষের বক্তব্য, ওরা কাজ না করলে মোবাইল ও গাড়ি নিয়ে আসা অন্য কর্মীদের কাজ করতে দেওয়া হোক।