বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
এদিকে, দু’দফায় ১২ দিনের পুলিসি হেফাজতের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর ঘটনায় ধৃত শেখ রুহুল আমিনকে সোমবার ফের আদালতে পেশ করা হয়। ঘটনায় বাকি জড়িতদের হদিশ পেতে ধৃতকে আরও দু’দিন পুলিসি হেফাজতে নেওয়ার জন্য আবেদন জানানো হয়। সেই আবেদন মঞ্জুর করেছেন ভারপ্রাপ্ত সিজেএম। চঞ্চলের মোবাইলটি পুলিস হাওড়ার লিলুয়া থেকে উদ্ধার করেছে। তবে, কার কাছ থেকে সেটি উদ্ধার হয়েছে তা পরিষ্কার করে জানায়নি পুলিস।
পুলিসের দাবি, চঞ্চলকে খুনের পর তাঁর মোবাইলটি জাতীয় সড়ক ধরে যাওয়া একটি লরিতে ছুঁড়ে দেয় রুহুল। আইএমইআইয়ের সূত্র ধরে মোবাইলটির হদিশ পায় পুলিস। এই তথ্যও মানতে নারাজ চঞ্চলের পরিবার। এদিন আদালত চত্বরে শ্বশুরবাড়ির লোকজনের সঙ্গে হাজির ছিলেন চঞ্চলের স্ত্রী শীলা দত্ত। তিনি বলেন, পুলিসের তদন্তে আমার বিন্দুমাত্র আস্থা নেই। উদ্ধার হওয়া দেহটি যে আমার স্বামীর সে সংক্রান্ত কোনও তথ্য পুলিস পেশ করতে পারছে না। আমরা বারবার ডিএনএ টেস্টের দাবি জানাচ্ছি। তাও করা হচ্ছে না। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট দেওয়া হচ্ছে না। সিআইডি তদন্ত চেয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি দেব।