বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
মহুয়াদেবী বলেন, জেলায় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা হু হু করে বাড়ছে। বহু পরিযায়ী শ্রমিক বাইরে থেকে ফিরেছেন। এখন থেকে যে পরিযায়ী শ্রমিকরাই আসবেন, তাঁরা নিজেরাই বাড়িতে কেউ ঢুকবেন না। এলাকায় স্কুল খুলে দেওয়া হয়েছে। বাইরে থেকে এসে সোজা সেখানে ঢুকতে হবে। ১৪দিন থাকা-খাওয়া এখানেই হবে। যদি কোথাও রান্নার ব্যবস্থা না থাকে, বাড়ি থেকে খাবার দিয়ে যাওয়া যাবে। প্রথমে বাড়ি গিয়ে পরে ওখানে যাবে সেটা কিন্তু হবে না। এটা সকলের পক্ষে ভালো হবে। এটা না হলে সংক্রমণ আরও বাড়বে। প্রত্যেক নির্বাচিত প্রতিনিধিকে আবেদন করছি, এটা ঠিকভাবে যাতে হয় সেটা দেখবেন। এই পরিকল্পনা যাতে যথাযথভাবে রূপায়ণ হয় তা নিয়ে আমি বিডিও, ওসি, পঞ্চায়েত সভাপতিদের সঙ্গেও বৈঠক করেছি। করোনাকে হারাতে এটা মানতেই হবে।
করোনা পরিস্থিতিতে নিরন্তর কাজ করে যাওয়া বিডিও-ওসিদের মানসিকভাবে উৎসাহ জুগিয়েছেন তিনি। এই পরিস্থিতিতে সমস্যায় থাকা মানুষের সঙ্গেও কথা বলছেন। সবটাই তিনি করছেন সামাজিক দূরত্বের বিধি মেনে। উম-পুনের পর বেশ কয়েকদিন ধরে নিজের কেন্দ্রেই কাটাচ্ছেন মহুয়া। ঈদের দিন করিমপুর-২ ব্লকের নতিডাঙায় বেশ কয়েকজনের বাড়িতে গিয়ে সমস্যার কথাও জেনেছেন। গত ২৩মে নিজের এলাকায় ঢোকেন তিনি। সেদিন জেলায় দু’টি প্রশাসনিক বৈঠকেও যোগ দেন তিনি। পরদিন বেশ কয়েকটি জায়গায় উম-পুনের পরবর্তী পরিস্থিতি খতিয়ে দেখেন। তেহট্ট মহকুমার বিভিন্ন এলাকায় ক্ষয়ক্ষতি খতিয়ে দেখার পাশাপাশি, ওইদিনই দেবগ্রাম স্ক্রিনিং সেন্টার, পলাশীপাড়া কোয়ারেন্টাইন সেন্টার পরিদর্শন করেন। তেহট্ট-২, কালীগঞ্জের বিডিওর সঙ্গে দেখাও করেন। ইতিমধ্যেই একাধিক ব্লকের বিডিও অফিসে আলোচনা বসেছেন তিনি। বুধবার গিয়েছিলেন নাকাশিপাড়ায়। তাঁর টিমের এক সদস্য বলেন, এই পরিস্থিতিতে জেলাতেই থাকছেন তিনি।