বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
কিছু মদ্যপ নেশার বস্তু কেনার জন্য পয়সা সংগ্রহের কায়দাটাই আলাদা। রাস্তাঘাটে পরিচিত কাউকে দেখলেই তাদের কাছে মার্জিত কন্ঠে তারা বলে, দাদা পাঁচটা টাকা দিন না, আমার কাছে খুচরো নেই। চা খাব। বড় নোট ভাঙিয়ে দিতে চাইছেন না দোকানদার। পরিচিতের এমন আব্দারে দু-পাঁচ টাকা দিয়েও দিচ্ছেন অনেকে। অভিযোগ, এমন নেশার দ্রব্য কেনার জন্য ছোটখাট চুরির ঘটনা বাড়ছে। বেতাইয়ের বাসিন্দা সুদীপ বিশ্বাস বলেন, প্রকাশ্যে মদ খাওয়ার প্রবণতা বাড়ছে। কিছু রাজ্যে মদ বিক্রির উপর কড়াকড়ি করা হচ্ছে। এরাজ্যে মদ বিক্রি সম্পূর্ণ বন্ধ করতে পারলে ভালো হয়। এখানে যুব সমাজের মধ্যে মদ খাওয়ার প্রবণতা বাড়ছে। পেশায় শিক্ষক জয়ন্তকুমার বিশ্বাস বলেন, সরকার বিভিন্নভাবে বিভিন্ন সময়ে রাজ্যের জনমুখী প্রচার করে থাকে। তারমধ্যে উল্লেখযোগ্য বিষয় হচ্ছে সেফ ড্রাইভ সেভ লাইফ, বাল্য বিবাহ বন্ধ প্রভৃতি। এর পাশাপাশি প্রশাসনকে মাদক সেবনের কুফল সম্পর্কে আরও বেশি প্রচার করতে হবে। পুলিস প্রশাসনকে এব্যাপারে কড়া পদক্ষেপ নিতে হবে। পুলিসের এক আধিকারিক বলেন, বিভিন্ন সময় বিভিন্নভাবে অবৈধভাবে নেশাদ্রব্য কারবারে জড়িতদের আটক করা হয়। সত্যতা যাচাই করে তাদেরকে আদালতে পেশ করা হয়। অসৎ উপায়ে প্রশাসনের নজর এড়িয়ে যদি কোনও ব্যক্তি কোনও নেশার দ্রব্য বিক্রি করে, তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেবে। এব্যাপারে আমরা এলাকায় খোঁজখবর শুরু করব।