বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
প্রসঙ্গত, উদয়পুরে সমুদ্র খুব কাছেই। কাজেই এখানে প্রচুর পর্যটকের আগমন ঘটে। সমুদ্রের জলের উপর চেয়ার-টেবিল পেতে রাখা হয়। সেখানে মাছ ভাজার সঙ্গে মদের ফোয়ারা চলে। অর্ডার দিলেই টেবিলে দেশি-বিদেশি মদ চলে আসে। শুধু তাই নয়, এখানে হুক্কাবারও রয়েছে। এসবের টানেই দীঘায় বেড়াতে এলেই উদয়পুর সৈকতে ছুটে আসেন পর্যটকরা। আর পর্যটকদের চাহিদাকে কাজে লাগিয়ে এখানে রমরমিয়ে মদের ব্যবসা চলে বলে অভিযোগ। মাঝেমধ্যে পুলিসি অভিযান হয় ঠিকই, আবার কারবার শুরু হয়ে যায়। কখনও বালির মধ্যে, কখনও ঝাউবাগানের মধ্যে মদ লুকিয়ে রাখা হয়। তাছাড়া ওড়িশা এলাকার কিছু যুবক পর্যটকদের বাইক ভাড়া দেয়। একশো টাকার বিনিময়ে ঘুরে আসা যায় তালসারি সৈকত থেকে। সৈকতে গাড়ি চলাচল নিষিদ্ধ হলেও দিনভরই এখানে বাইক ছুটে বেড়ায়। বেশ কিছুদিন ধরে পুলিসের কাছে এসব নিয়ে অভিযোগ আসছিল। তাই এদিন জোরদার অভিযান চালানো হয়। তবে পুলিস অভিযানের আগেই মদ কারবারিরা পালিয়ে যায়।
দীঘা থানার ওসি বাসুকিনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, বেআইনি মদ ও সৈকতে বাইক চালানোর বিরুদ্ধে লাগাতার অভিযান চলবে। কাউকেই রেয়াত করা হবে না।