কর্মের উন্নতি হবে। হস্তশিল্পীদের পক্ষে সময়টা বিশেষ ভালো। ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ারদের কর্মের প্রসার। আর্থিক দিকটি অনুকূল। ... বিশদ
সহায়ক মূল্যে ধান কেনার জন্য জেলায় ২৯টি শিবির খোলা হয়েছে। এবারই প্রথম ৬টি জায়গায় ধান ক্রয় শিবির চালু হয়েছে। সেই তালিকায় অন্যতম বিন্দোল হাইস্কুলের মাঠটি। ওই মাঠে শিবির শুরু হতেই স্কুলের প্রধান শিক্ষকের কাছে অভিযোগ জানিয়েছে ৪০ জন প্রাক্তন ও বর্তমান স্কুলপড়ুয়া। তাদের অভিযোগ, খেলার মাঠে যেন শিবির না হয়। সেখানে প্রতিদিন খেলাধুলো হয়। অনেকে সেনাবাহিনীতে যোগ দেওয়ার জন্য সেখানে দৌড় সহ অন্যান্য অনুশীলন করেন। অভিযোগকারীদের মধ্যে অরবিন্দ বর্মন, ঈশ্বর বর্মনদের দাবি, ক্রীড়াপ্রেমীরা মিলে মাঠের পশ্চিম দিকে রাস্তা বরাবর ১০০ মিটার লম্বা ও ১৫ মিটার চওড়া জঙ্গল পরিষ্কার করানো হয়েছে। চাঁদা তুলে সেই কাজ করানো হয়েছে। কোনও পদক্ষেপ না হলে আন্দোলন করা হবে। বিন্দোল হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক বিপ্লব রায় চৌধুরী বলেন, স্কুলের মাঠে ধান ক্রয় শিবির বন্ধের জন্য বুধবার একদল ছাত্র অভিযোগপত্র দিয়েছে। স্কুল ক্যাম্পাস থেকে যেহেতু মাঠটি কিছুটা দূরে, তাই এখনও জানি না সেখআনে কী হয়েছে। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।এদিকে এই অভিযোগ প্রসঙ্গে মুখ খুলেছেন তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি মোজাম্মেল হোসেন। তাঁর কথায়, আগে ব্যক্তিগত জায়গায় ধান ক্রয়কেন্দ্র ছিল। সেখান থেকেই কেন্দ্রটি মাঠের এক কোণায় সরে এসেছে। এর ফলে খেলাধুলোয় সমস্যা হচ্ছে না। ব্যক্তিগত স্বার্থসিদ্ধির জন্য এই মাঠ ঘিরে বিতর্ক তৈরির চেষ্টা হচ্ছে। এখানে ক্রয়কেন্দ্র খোলায় ৩০টি গ্রামের কৃষকরা উপকৃত হবেন। জেলা খাদ্য নিয়ামক সঞ্জীব হালদার বলেন, সংশ্লিষ্ট স্কুল কর্তৃপক্ষ এখনও কিছু জানায়নি। দপ্তরে বিষয়টি এলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বিন্দোল হাইস্কুলের মাঠে ধান রাখায় শুরু হয়েছে বিতর্ক।-নিজস্ব চিত্র