শেয়ার ও বিমা সূত্রে অর্থাগম হতে পারে। কাজের প্রসার ও নতুন কর্মলাভের সম্ভাবনা। বিদ্যা হবে। ... বিশদ
পার্থ বাংলায় ৮০, ইংরেজিতে ৭০, অঙ্কে ৮৩, ভৌতবিজ্ঞানে ৮৬, জীবনবিজ্ঞানে ৭৫, ইতিহাসে ৮০ ও ভূগোলে ৮৭ নম্বর পেয়েছে। কৃষক পরিবারের সন্তানটির এই সাফল্যের পিছনে শিক্ষকদের অবদান রয়েছে বলে তার বাবা জানিয়েছেন। তবে আর্থিক সঙ্কটের জন্য গৃহশিক্ষকরা কোনও পারিশ্রমিক নেননি। পার্থ বলে, দিনে ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা পড়াশোনা করেছি। গল্পের বই পড়ার প্রতি বিশেষ ঝোঁক রয়েছে। গ্রামের ছেলের এরূপ ফলাফলে খুশি প্রতিবেশীরাও। পার্থ চিকিৎসক হয়ে গ্রামের মানুষের পাশে দাঁড়াক, সেটাই চান তার বাবা। অমূল্যবাবু বলেন, দুই বিঘা জমিতে কৃষি কাজ করি। এটা দিয়েই সংসার চলে। পার্থ আমার সঙ্গে জমিতে কাজ করে। এরপরে সে পড়াশোনা করে। স্কুলের শিক্ষকরা ও গৃহশিক্ষকরা ওকে খুব সহযোগিতা করেছেন। ছেলে বিজ্ঞান নিয়ে পড়তে চায়। যেভাবেই হোক ছেলেকে উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত করতে হবে। কিছু চিন্তা রয়েছে, কৃষি কাজ করে ছেলের স্বপ্নপূরণ করব কীভাবে! শহিদগড় হাইস্কুলের শিক্ষক শ্যামল সরকার বলেন, পার্থ খুব ভালো এবং মেধাবী ছাত্র। আমরা স্কুলের প্রত্যেক শিক্ষকরা ওর পাশে রয়েছি। এর আগে যেমন সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছি তেমন ভাবেই তাকে সহযোগিতা করব। নিজস্ব চিত্র