বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
প্রসঙ্গত ওই দপ্তর সূত্রে খবর, তিস্তা জলঢাকা সেচ খালে ৪ নম্বর উপখালের দৈর্ঘ্য প্রায় ১২ কিমি। এই উপখালের কাজ সম্পূর্ণ হলে ১৬০০ হেক্টর জমিতে সেচের জল পৌঁছবে। একইভাবে ৬ নম্বর উপখালের দৈর্ঘ্য ১০ কিমি। এই উপখালের কাজ সম্পুর্ন হলে ১৯৬০ হেক্টর জমিতে সেচের জল যাবে। তিস্তা ব্যারেজ সেচখাল থেকে জলপাইগুড়িতে এখনও পর্যন্ত বিভিন্ন খালের মাধ্যমে ১ লক্ষ ১১ হাজার ৬৩০ একর কৃষি জমিতে জল পৌঁছয়। খালগুলি রয়েছে মূলত জেলার সদর, রাজগঞ্জ, ময়নাগুড়ি, মালবাজারে। একইভাবে উত্তরদিনাজপুরে চোপড়া, ইসলামপুর এলাকায় ২ হাজার ১০০ একর জমিতে ও শিলিগুড়ি মহকুমা পরিষদ এলাকারj ২ হাজার ৭০০ একর চাষের জমিতে জল যায় ।
অন্যদিকে, এদিনই জেলায় কয়েকটি জায়গায় বাঁধ সংস্কার ও নির্মাণ কাজের সূচনা করেন সেচমন্ত্রী। ১৪.৬০ লাখ টাকা ব্যায়ে মেটেলি ব্লকের বাতাবাড়ি সেচ প্রকল্প সংস্কারের কাজ শুরু হল। এই কাজ সম্পূর্ণ হলে উপকৃত হবেন ১৫০০ মানুষ। এরপর ৬২.৫২ লাখ টাকা কিলকট ইংডং ঝোরা সেচ প্রকল্প সংস্কারের কাজের সূচনা হয়। এটি সম্পূর্ণ হলে ৫ হাজার মানুষ উপকৃত হবেন। এছাড়াও নাগরাকাটায় কুর্তি নদী উপকূলবর্তী একটি এলাকাও পরিদর্শনে করেন মন্ত্রী। পরে তিনি যান আলিপুরদুয়ারে। আজ রবিবার সেচমন্ত্রী সেখানে নারারথলি-কামাখ্যাগুড়ি সেচখালের সংস্কার কাজের শিলান্যাস করবেন।
জলপাইগুড়িতে জেলাশাসকের কনফারেন্স হলে বৈঠক করছেন সেচমন্ত্রী পার্থ ভৌমিক।