বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
শাড়ি, নদীয়ার পুতুল, বাঁকুড়ার টেরাকোটার কাজ, উত্তর ২৪ পরগনার গামছাও থাকছে। এছাড়াও জেলার প্রসিদ্ধ জরি শিল্প দিয়ে মণ্ডপ সাজিয়ে তোলা হয়েছে। বর্তমান প্রজন্মের কাছে গ্রাম বাংলার কুটির শিল্পগুলিকে তুলে ধরতেই এই উদ্যোগ বলে জানান পুজো কমিটির অন্যতম উদ্যোক্তা তথা বাগনানের বিধায়ক অরুণাভ সেন।
অন্যদিকে, বেড়াবেড়িয়া মিলন সঙ্ঘের এবারের থিম সৃষ্টি-চক্র। এখানে মেহনতি মানুষের শ্রম ও হাতের শিল্পের ছোঁয়ায় পৃথিবীতে সভ্যতার বিকাশকে তুলে ধরা হয়েছে। মণ্ডপে প্রবেশ করলে দেখা যাবে, কেউ মাথায় করে বস্তা বয়ে নিয়ে যাচ্ছেন, কেউ আবার মাথায় করে নিয়ে যাচ্ছেন ঝুড়ি। তবে এই মণ্ডপ তৈরি করতে পুজো কমিটি কোনও প্লাস্টিক বা থার্মোকল ব্যবহার করেনি। তাছাড়া খালোড় শিশু সঙ্ঘ মণ্ডপ বানিয়েছে বেঙ্গালুরুর এক ঐতিহাসিক বাড়ির আদলে, আর খালোড় বিদ্রোহী সঙ্ঘ মণ্ডপ তৈরি করেছে প্রিন্সেপ ঘাটের আদলে। পানিত্রাস সর্বজনীন দুর্গোৎসব এবারে পানিত্রাস গ্রাম, রূপনারায়ণ নদী সহ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ইতিহাস তুলে ধরেছে। পুজো কমিটির সম্পাদক অমিত হালদার জানান, ৭০টি ফ্লেক্সের মাধ্যমে এলাকার ৫৭২ বছরের অতীত ঐতিহ্য তুলে ধরা হয়েছে মণ্ডপে। এছাড়া বাগনানের জাতীয় সঙ্ঘ এবার রাজস্থানের প্যালেসের আদলে মণ্ডপ তৈরি করেছে। বাগনানের অনামিকা পুজো মণ্ডপে অশান্ত পৃথিবীতে শান্তির বার্তা তুলে ধরেছে। শান্তির প্রতীক হিসেবে সাদা পায়রাকে ব্যবহার করেছে তারা। বাগনানের খালোড় যুব সঙ্ঘের প্রতিমা। -নিজস্ব চিত্র