বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
নকশালবাড়ি মাছ বাজারের যুগ্ম সম্পাদক সুনীল শাহ বলেন, একে লকডাউন জেরে মাছ ব্যবসায়ীদের আর্থিক অবস্থা খারাপ। তারউপর মাছ বাজার বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আমাদের অবস্থা দুর্বিষহ হয়ে পড়েছে। আমার বাজারে পাইকারি ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী মিলিয়ে ৪৬ জন মাছ ব্যবসায়ী এখন হোম কোয়ারেন্টাইনে আছি। প্রায় আট লক্ষ টাকা আমাদের এই ক’দিনে ক্ষতি হয়ে গেল। আমাদের ব্যবসায়ীদের পরিবারের সদস্যদের সোয়াব সংগ্রহ করেছেন স্বাস্থ্যকর্মীরা। ওই রিপোর্ট নেগেটিভ এলে আমরা বিডিও’কে বলব, মাছ বাজার যাতে খোলার অনুমতি দেওয়া হয়।
নকশালবাড়ির বিডিও বাপি ধর বলেন, শিলিগুড়ির মহকুমা শাসক গত সোমবার নকশালবাড়িতে এসে বলেছিলেন মাছ বাজার সাতদিনের জন্য বন্ধ রাখতে। ওঁদের সোয়াব টেস্টের রিপোর্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানাব। ওপর মহলের পরবর্তী নির্দেশের আপেক্ষায় আমরা আছি।
প্রসঙ্গত, গত রবিবার নকশালবাড়ির উত্তর স্টেশনপাড়ার এক নাবালকের করোনা পজিটিভ ধরা পড়ে। ওই কিশোরের দাদা নকশালবাড়ি ডিআই ফান্ড মার্কেট কমপ্লেক্সের মাছহাটিতে দোকান করতেন। মাছ বিক্রেতার ভাইয়ের করোনার খবর চাউর হতেই নকশালবাড়িজুড়ে আতঙ্ক ছড়ায়। সাবধানতামূলক পদক্ষেপ নিতে মহকুমা প্রশাসন সাতদিনের জন্য মাছ বাজার বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেয়। প্রশাসন মাছহাটির ৪৬ জন ব্যবসায়ী ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকতে বলে।