বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
বিএনএ, কোচবিহার: শহরকে জঞ্জালমুক্ত রাখার জন্য এবার শহরের ওয়ার্ডগুলিতে দু’দফায় সাফাই অভিযান শুরু করেছে তৃণমূল কংগ্রেস পরিচালিত কোচবিহার পুরসভা। একেকটি ওয়ার্ডের জন্য নির্ধারিত সাফাই কর্মী, ট্রলি, ভ্যান, ট্রাক্টর প্রভৃতিকে অন্য ওয়ার্ডে নিয়ে গিয়ে দ্বিতীয় দফায় এই সাফাই অভিযান চালানো শুরু হয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে কোচবিহার পুরসভার বিভিন্ন ওয়ার্ডে জঞ্জাল অপসারণ ও সাফাইয়ের কাজ নিয়ে বাসিন্দাদের মধ্যে বিস্তর অভিযোগ ছিল। শহরের আনাচেকানাচে জঞ্জাল জমে থাকার দৃশ্য প্রায় দিনই নজরে আসে। এতে কোচবিহারের মতো প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী শহরে দূষণ ছড়াচ্ছে। এই পরিস্থিতি থেকে বের হতেই কোচবিহার পুরসভা এবার দু’দফায় শহর পরিষ্কার করার কাজ শুরু করেছে। পাশাপাশি আগামী দিনে ডাম্পিংগ্রাউন্ড এলাকায় সলিড ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট প্রকল্প গড়ে তোলারও উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তবে এখনও সেজন্য সঠিক জমি পাওয়া যায়নি বলে পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে।
কোচবিহার পুরসভার চেয়ারম্যান তৃণমূল কংগ্রেসের ভূষণ সিং বলেন, শহরের জঞ্জাল অপসারণের জন্য আমরা বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছি। ওয়ার্ডগুলিতে দু’দফায় সাফাই অভিযান চালানো হচ্ছে। এক ওয়ার্ডে নিয়মমাফিক সাফাই করার পর পাশের ওয়ার্ডে গিয়ে তাঁরা সাফাই করছেন। এজন্য অতিরিক্ত যন্ত্রপাতিও ব্যবহার করা হচ্ছে। শহরকে সাফসুতরো রাখতে আমরা প্রচেষ্টা চালাচ্ছি। কিন্তু বাসিন্দাদেরও সচেতন হওয়া প্রয়োজন রয়েছে। যেখানে সেখানে জঞ্জাল ফেলা বন্ধ করা প্রয়োজন।
কোচবিহার শহরের বিভিন্ন রাস্তার পাশে যেখানে সেখানে প্রচুর পরিমাণ জঞ্জাল প্রায়শই পড়ে থাকতে দেখা যায়। সকাল থেকে বেলা গড়িয়ে গেলেও বর্জ্য রাস্তার ধারেই পড়ে থাকে। নিকাশি নালায় জঞ্জাল জমে থাকায় এমনিতেই শহরের অনেক জায়গার পরিস্থিতি বেহাল হয়ে রয়েছে। তারউপরে রাস্তার পাশে জঞ্জাল জমে থাকায় পরিবেশ আরও দূষিত হচ্ছে। শহরের প্রায় প্রতিটি ওয়ার্ডেই এই সমস্যা রয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে এই অবস্থা চলতে থাকায় শহরের বাসিন্দাদের মনেও একটা ক্ষোভ রয়েছে।
সামনেই কোচবিহার পুরসভার নির্বাচন। জঞ্জাল অপসারণ নিয়ে বিরোধীদের মধ্যেও ক্ষোভ রয়েছে। তা নিয়ে তারা অনেকবার সরবও হয়েছেন। জঞ্জাল জমে থাকা নিয়ে শহরবাসীর ক্ষোভের আঁচ নির্বাচনে প্রতিফলিত হতে পারে। এটা আগে থেকেই অনুমান করতে পেরে এবার দু’দফায় শহর পরিষ্কার করতে ঝাঁপিয়েছে পুরসভা। সকাল থেকেই ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে সেই তৎপরতা শুরু হয়েছে। এই কাজ ধারাবাহিকভাবে চললে ওয়ার্ডগুলি থেকে জঞ্জাল অনেকটাই সরিয়ে ফেলা সম্ভব হবে বলে মনে করছেন শহরবাসী।
কোচবিহার পুরসভার চেয়ারম্যান তৃণমূল কংগ্রেসের ভূষণ সিং বলেন, শহরের জঞ্জাল অপসারণের জন্য আমরা বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছি। ওয়ার্ডগুলিতে দু’দফায় সাফাই অভিযান চালানো হচ্ছে। এক ওয়ার্ডে নিয়মমাফিক সাফাই করার পর পাশের ওয়ার্ডে গিয়ে তাঁরা সাফাই করছেন। এজন্য অতিরিক্ত যন্ত্রপাতিও ব্যবহার করা হচ্ছে। শহরকে সাফসুতরো রাখতে আমরা প্রচেষ্টা চালাচ্ছি। কিন্তু বাসিন্দাদেরও সচেতন হওয়া প্রয়োজন রয়েছে। যেখানে সেখানে জঞ্জাল ফেলা বন্ধ করা প্রয়োজন।
কোচবিহার শহরের বিভিন্ন রাস্তার পাশে যেখানে সেখানে প্রচুর পরিমাণ জঞ্জাল প্রায়শই পড়ে থাকতে দেখা যায়। সকাল থেকে বেলা গড়িয়ে গেলেও বর্জ্য রাস্তার ধারেই পড়ে থাকে। নিকাশি নালায় জঞ্জাল জমে থাকায় এমনিতেই শহরের অনেক জায়গার পরিস্থিতি বেহাল হয়ে রয়েছে। তারউপরে রাস্তার পাশে জঞ্জাল জমে থাকায় পরিবেশ আরও দূষিত হচ্ছে। শহরের প্রায় প্রতিটি ওয়ার্ডেই এই সমস্যা রয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে এই অবস্থা চলতে থাকায় শহরের বাসিন্দাদের মনেও একটা ক্ষোভ রয়েছে।
সামনেই কোচবিহার পুরসভার নির্বাচন। জঞ্জাল অপসারণ নিয়ে বিরোধীদের মধ্যেও ক্ষোভ রয়েছে। তা নিয়ে তারা অনেকবার সরবও হয়েছেন। জঞ্জাল জমে থাকা নিয়ে শহরবাসীর ক্ষোভের আঁচ নির্বাচনে প্রতিফলিত হতে পারে। এটা আগে থেকেই অনুমান করতে পেরে এবার দু’দফায় শহর পরিষ্কার করতে ঝাঁপিয়েছে পুরসভা। সকাল থেকেই ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে সেই তৎপরতা শুরু হয়েছে। এই কাজ ধারাবাহিকভাবে চললে ওয়ার্ডগুলি থেকে জঞ্জাল অনেকটাই সরিয়ে ফেলা সম্ভব হবে বলে মনে করছেন শহরবাসী।
