বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
স্কুল সূত্রে জানা গিয়েছে যে, ক্লাসরুমে ছাত্রীদের কাছে মোবাইল রয়েছে, এমন খবর পান স্কুলের শিক্ষিকা রাখী বিশ্বাস। খবর পেয়ে কমন রুমে হানা দিয়ে ছাত্রীদের কাছ থেকে মোবাইল বাজেয়াপ্ত করেন স্কুলের সহকারি প্রধান শিক্ষিকা। যার জেরে ভ্যালেন্টাইন্স ডে-র বিভিন্ন পরিকল্পনা কার্যত লাটে ওঠে ছাত্রীদের। ছাত্রীদের দাবি, শুক্রবার একটি বিশেষ দিন হওয়ায় কার্যত রোমাঞ্চকর অনুভূতির স্মৃতি ধরে রাখতে এদিন স্মার্টফোন নিয়ে স্কুলে আসে একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণীর জনাকয়েক ছাত্রী। পঞ্চম ও ষষ্ঠ শ্রেণীর ছাত্রীদের মাধ্যমে সেই খবর পেয়ে স্কুলের গার্লস কমন রুমে হানা দেন স্কুলের সহকারী প্রধান শিক্ষিকা রাখীদেবী। এরপর তল্লাশি চালিয়ে কয়েকজনের কাছ থেকে স্মার্টফোন উদ্ধার করেন ওই দিদিমণি। রীতিমতো জেরা করে তাদের সুত্র ধরে আরও কয়েকজনের কাছ থেকে স্মার্টফোন উদ্ধার করে সেগুলি বাজেয়াপ্ত করে নেন। ফলে ভালোবাসার দিনে স্কুলে এসে লুকিয়ে সঙ্গে ফোনে কথা বলা বা ভিডিও কলিং-সবটাই ভেস্তে যায় প্রায় ১৪ জন ছাত্রীর।
রাখীদেবী বলেন, আমি এক ছাত্রী মাধ্যমে জানতে পারি যে, উঁচু ক্লাসের ছাত্রীদের কাছে মোবাইল ফোন রয়েছে। হানা দিয়ে দেখি, তাদের কাছে অনেকগুলি স্মার্টফোন লুকিয়ে রাখা ছিল। সেগুলি বাজেয়াপ্ত করেছি। অভিভাবকদের ডেকে ফোনগুলো হস্তান্তর করা হবে। তবে ভ্যালেন্টাইন্স ডে বলে নয়, স্কুলের অনুশাসন বজায় রাখার জন্যই এই পদক্ষেপ করতে বাধ্য হয়েছি।