বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
পাঁচ বছর আগে স্বামী বিয়োগের পর শুধুমাত্র মৃৎশিল্পকে পাথেয় করে দুই ছেলে ও এক মেয়ে সহ পুরো সংসার টেনে চলেছেন। এখনও পর্যন্ত তিনি ৮০০ মাটির প্রতিমায় চোখ এঁকে ফেলেছেন। পুজোর মরশুমে তাঁকে পাওয়া ভীষণ কঠিন। শুধু রায়গঞ্জ নয়, কালিয়াগঞ্জ, ইটাহার, ডালখোলা, এমনকি বিহারের কিষনগঞ্জ, পূর্নিয়া, কাটিহারেও তাঁর কাজের ব্যাপক চাহিদা। দুর্গাপুজো, কালীপুজোর পাশাপাশি সরস্বতীপুজোতেও তাঁর কাজের কদর রয়েছে। রয়েছে ব্যস্ততাও।
রায়গঞ্জ মোহনবাটি বাজার সংলগ্ন এলাকার মৃৎশিল্পী অমল পাল বলেন, ১০ বছর থেকে গীতাদেবী আমাদের কারখানায় প্রতিমার চোখ আঁকেন। তার অপূর্ব শিল্পকর্মের জন্য আমাদের প্রতিমা বিক্রিতে কোনও বেগ পেতে হয় না। রায়গঞ্জের প্রথিতযশা মৃৎশিল্পী ও ভাস্কর ভানু পাল বলেন, গীতা একজন মহিলা হয়েও যেভাবে মৃৎশিল্পকে পাথেয় করে জীবিকা নির্বাহ করছে তা প্রশংসনীয়। তার নিখুঁত শিল্প যেভাবে চারিদিকে সাড়া ফেলছে, তাতে আমরা খুব গর্বিত বোধ করি। রায়গঞ্জের সকলে তাকে একডাকে কুমোরপাড়ার সরস্বতী বলেই চেনে।