বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
সেদিন আরএসপি’র রাজ্য সম্পাদক বিশ্বনাথ চৌধুরীর পাশাপাশি দিলীপবাবু দেখা করেন শহরের বিশিষ্ট আইনজীবী শেখর দাশগুপ্ত, বিদ্যুৎ রায়, চিকিৎসক রামেন্দু ঘোষ, দেব্রবত মজুমদার, নাট্যব্যক্তিত্ব হরিমাধব মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে। দিলীপবাবুর এহেন কর্মসূচিকে ঘিরে শহরে জোর চর্চা শুরু হয়েছে। অনেকে মনে করছেন, পুরভোটে কাকে কাকে প্রার্থী করলে সুবিধা পাবে বিজেপি, তার প্রাথমিক কাজটাই সেরে গেলেন দিলীপবাবু। আবার রাজনৈতিক মহলের একাংশের মতে, আগামী পুরভোটে এই বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের পাশে নিয়ে লড়াই করতে চাইছে গেরুয়া শিবির। যদিও সেইসব নাগরিকরা জানিয়েছেন, দিলীপবাবুর সঙ্গে কেবল সৌজন্য সাক্ষাৎ হয়েছে। তাঁদের মধ্যে রাজনৈতিক বিষয় নিয়ে কোনও আলোচনা হয়নি।
বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, বালুরঘাট শহরের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছি। সেভাবে রাজনৈতিক বিষয় নিয়ে কোনও আলোচনা হয়নি। তবে সকলকে সিএএ’র বিষয়টি খুলে বলেছি। সিএএকে সমর্থন করার জন্য তাঁদের বলেছি। বালুরঘাট শহরে অনেক বিশিষ্টজন বসবাস করেন। তবে শাসকদলের নেতারা এই শহরকে নোংরা করেছে। শাসকদলের নেতাদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে আগামী পুরভোটের শহরবাসী আমাদের সমর্থন করবে, এই আশা করছি।
বিশিষ্ট আইনজীবী তথা বার অ্যাসোশিয়নের সম্পাদক বিদ্যুৎ রায় বলেন, দিলীপবাবু সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে এসেছিলেন। তবে কী বিষয়ের উপর কথা হয়েছে এনিয়ে প্রকাশ্যে কিছু বলতে পারব না।
রবিবার বালুরঘাট শহরে এসে দিলীপবাবু বিভিন্ন ওয়ার্ডে বসবাসকারী বিশিষ্টজনদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে দীর্ঘক্ষণ আলাপ করেন। ঘটনার কথা ছড়িয়ে পড়তেই শহরের রাজনৈতিক মহলে আলোড়ন পড়ে গিয়েছে।