বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
সংবাদদাতা, বালুরঘাট: সীমান্তে গোরু পাচার করতে গিয়ে বিএসএফের হাতে গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যু হল এক পাচারকারীর। বুধবার ভোর রাতে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার তপন থানার লক্ষ্মীনারায়ণপুরে সীমান্ত সংলগ্ন ভূতকুড়ি এলাকার ঘটনা। পুলিস ও বিএসএফ সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃত ব্যক্তির নাম মুজিবুর রহমান(৩৪)। বাড়ি মালদহ জেলার দৌলতপুরের নালাগোলা এলাকায়। ঘটনায় মৃত পাচারকারীর কাছে থেকে বিএসএফ ১৫টি গোরু ও একটি ধারালো অস্ত্র উদ্ধার করেছে।
জানা গিয়েছে, বুধবার ভোরে লক্ষ্মীনারায়ণপুর সীমান্ত দিয়ে বিএসএফের নজর এড়িয়ে গোরু পাচার করছিল কিছু দুষ্কৃতী। বিষয়টি বিএসএফের নজরে আসতেই সেসব পাচারকারীদের তাড়া করেন জওয়ানরা। অভিযোগ, সেসময়ে কাঁটাতারবিহীন সীমান্ত দিয়ে গোরু পাচারের চেষ্টা করে মৃত ব্যক্তি। বিএসএফ জওয়ানের পক্ষ থেকে বার বার আত্মসমর্পণ করতে বলা হলেও মৃত পাচারকারী জোর করে গোরু পাচার করতে যায়। তখনই বিএসএফ গুলি চালায়। বিএসএফের গুলিতে ঘটনাস্থলেই মৃত্য হয় পাচারকারীর। মৃতদেহ উদ্ধার করে বিএসএফ ও পুলিস বালুরঘাট হাসপাতালে নিয়ে আসে ময়নাতদন্তের জন্য। পুরো ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে বিএসএফ কর্তৃপক্ষ।
অন্যদিকে, হিলি সীমান্তে কাঁটাতার বিহীন এলাকায় গোরু পাচার রুখতে বাঁশের বেড়া দেওয়া রয়েছে। বুধবার ভোরে পাচারকারীরা সেই বেড়া ভেঙে গোরু পাচার করে বলে অভিযোগ। ভেঙে যাওয়া বেড়া মেরামত করতে সকাল থেকেই কাজ শুরু করে দেন বিএসএফের জওয়ানরা।
তপন থানার ওসি সৎকার সামবো বলেন, বিএসএফের গুলিতে এক পাচারকারী মৃত্যু হয়েছে, এমন খবর আমাদের কাছে এসে পৌঁছয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আমরা যাওয়ার আগেই বিএসএফের জওয়ানরা মৃতদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য বালুরঘাটে নিয়ে চলে যায়।
জানা গিয়েছে, শীতের মরশুম শুরু হতে না হতেই দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার একাধিক সীমান্ত দিয়ে দেদার পাচার শুরু হয়েছে। মঙ্গলবার বালুরঘাটে চিঙ্গিসপুর সীমান্তের সানাপাড়া এলাকা থেকে একটি নিষিদ্ধ কাফ সিরাপ বাংলাদেশে পাচার চক্রের কিংপিন রবিউল ইসলামকে গ্রেপ্তার করে বিএসএফ। বিএসফের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, সীমান্তে পাচার রুখতে কড়া নজরদারি রাখা হয়েছে। তপন থানার লক্ষ্মীনারায়ণপুর এই জেলার শেষ সীমান্ত। তার পাশে মালদহ জেলা রয়েছে। সূত্রের খবর, ঝড়খণ্ড ও বিহার থেকে প্রচুর গোরু মালদহ হয়ে এই সীমান্ত দিয়ে মাঝেমধ্যেই পাচার করা হচ্ছে। পাচারের বিষয়টি সামনে আসতেই বিএসএফের তরফে কড়া নজরদারি শুরু করা হয়েছে। সীমান্তে নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। রাতে পাহারা দেওয়ার জন্য অতিরিক্ত জওয়ান মোতায়েন করা হয়েছে। বিএসএফের নজরদারি থাকা সত্ত্বেও কীভাবে এত গোরু পাচার হচ্ছে, তা নিয়েও অবশ্য প্রশ্ন থেকে যাচ্ছে। এলাকার কৃষি জমির উপর দিয়ে ফসল নষ্ট করে পাচারের জন্য গোরু নিয়ে যাওয়ায় বিডিও’র কাছে গণ ডেপুটেশন ইতিমধ্যেই দিয়েছেন গ্রামবাসীরা। আগ্রা এলাকায় বিএসএফ ক্যাম্পের পার্শ্ববর্তী এলাকা দিয়েই চলছে পাচার।
জানা গিয়েছে, বুধবার ভোরে লক্ষ্মীনারায়ণপুর সীমান্ত দিয়ে বিএসএফের নজর এড়িয়ে গোরু পাচার করছিল কিছু দুষ্কৃতী। বিষয়টি বিএসএফের নজরে আসতেই সেসব পাচারকারীদের তাড়া করেন জওয়ানরা। অভিযোগ, সেসময়ে কাঁটাতারবিহীন সীমান্ত দিয়ে গোরু পাচারের চেষ্টা করে মৃত ব্যক্তি। বিএসএফ জওয়ানের পক্ষ থেকে বার বার আত্মসমর্পণ করতে বলা হলেও মৃত পাচারকারী জোর করে গোরু পাচার করতে যায়। তখনই বিএসএফ গুলি চালায়। বিএসএফের গুলিতে ঘটনাস্থলেই মৃত্য হয় পাচারকারীর। মৃতদেহ উদ্ধার করে বিএসএফ ও পুলিস বালুরঘাট হাসপাতালে নিয়ে আসে ময়নাতদন্তের জন্য। পুরো ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে বিএসএফ কর্তৃপক্ষ।
অন্যদিকে, হিলি সীমান্তে কাঁটাতার বিহীন এলাকায় গোরু পাচার রুখতে বাঁশের বেড়া দেওয়া রয়েছে। বুধবার ভোরে পাচারকারীরা সেই বেড়া ভেঙে গোরু পাচার করে বলে অভিযোগ। ভেঙে যাওয়া বেড়া মেরামত করতে সকাল থেকেই কাজ শুরু করে দেন বিএসএফের জওয়ানরা।
তপন থানার ওসি সৎকার সামবো বলেন, বিএসএফের গুলিতে এক পাচারকারী মৃত্যু হয়েছে, এমন খবর আমাদের কাছে এসে পৌঁছয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আমরা যাওয়ার আগেই বিএসএফের জওয়ানরা মৃতদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য বালুরঘাটে নিয়ে চলে যায়।
জানা গিয়েছে, শীতের মরশুম শুরু হতে না হতেই দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার একাধিক সীমান্ত দিয়ে দেদার পাচার শুরু হয়েছে। মঙ্গলবার বালুরঘাটে চিঙ্গিসপুর সীমান্তের সানাপাড়া এলাকা থেকে একটি নিষিদ্ধ কাফ সিরাপ বাংলাদেশে পাচার চক্রের কিংপিন রবিউল ইসলামকে গ্রেপ্তার করে বিএসএফ। বিএসফের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, সীমান্তে পাচার রুখতে কড়া নজরদারি রাখা হয়েছে। তপন থানার লক্ষ্মীনারায়ণপুর এই জেলার শেষ সীমান্ত। তার পাশে মালদহ জেলা রয়েছে। সূত্রের খবর, ঝড়খণ্ড ও বিহার থেকে প্রচুর গোরু মালদহ হয়ে এই সীমান্ত দিয়ে মাঝেমধ্যেই পাচার করা হচ্ছে। পাচারের বিষয়টি সামনে আসতেই বিএসএফের তরফে কড়া নজরদারি শুরু করা হয়েছে। সীমান্তে নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। রাতে পাহারা দেওয়ার জন্য অতিরিক্ত জওয়ান মোতায়েন করা হয়েছে। বিএসএফের নজরদারি থাকা সত্ত্বেও কীভাবে এত গোরু পাচার হচ্ছে, তা নিয়েও অবশ্য প্রশ্ন থেকে যাচ্ছে। এলাকার কৃষি জমির উপর দিয়ে ফসল নষ্ট করে পাচারের জন্য গোরু নিয়ে যাওয়ায় বিডিও’র কাছে গণ ডেপুটেশন ইতিমধ্যেই দিয়েছেন গ্রামবাসীরা। আগ্রা এলাকায় বিএসএফ ক্যাম্পের পার্শ্ববর্তী এলাকা দিয়েই চলছে পাচার।
