বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
আলিপুরদুয়ারের সহ মৎস্য অধিকর্তা সোনম সাওয়াং বলেন, ইলিশ মাছের মধ্যে কোনও রাসায়নিক মেশানো হয় না। সম্ভবত হিমঘর থেকে বের করার পর সেগুলি অনেকক্ষণ বাইরে ছিল। ঠিকমতো সংরক্ষণ না করাতেই মাছ পচে গিয়ে থাকতে পারে।
আলিপুরদুয়ার বড় বাজার কমিটির সম্পাদক পুলক মিত্র বলেন, ইলিশগুলি মেয়াদ উত্তীর্ণ হতে পারে। বরফ দিয়ে ঢাকা থাকায় বিক্রেতারা যেমন বুঝতে পারেননি তেমনি ক্রেতারাও। আমি মাছ ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলব।
আলিপুরদুয়ারের উপ মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক সুবর্ণ গোস্বামী বলেন, এই বিষয়টি নিয়ে পুরসভার সঙ্গে কথা বলব। আলিপুরদুয়ার পুরসভার স্যানিটারি ইন্সপেক্টর সুময় চক্রবর্তী বলেন, পুরসভা নিয়ন্ত্রিত প্রতিটি বাজারে নিয়মিত নজরদারি চালানো হয়। কেন এমনটা হল তা খোঁজ নেওয়া হবে।
প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার সকালে বড়বাজার থেকে বেশ কয়েকজন ইলিশ মাছ কেনেন। ৮০০ টাকা কেজি দরে প্লাস্টিকের প্যাকেট বন্দি ওই ইলিশ মাছ বিক্রি হয়। সেই মাছ রান্না করে খেয়েই কয়েকজন অসুস্থ হন।