আজ ব্যবসাদিক্ষেত্রে শুভ অগ্রগতি হতে পারে। কর্মস্থলে জটিলতা কমবে। অর্থাগম যোগ আছে। ... বিশদ
গত মাসের গোড়ায় সেন্টার ফর লন্ডনের তরফে সমীক্ষা চালিয়েছিল ‘সাভান্তা’। তাতে দেখা গিয়েছে, অর্ধেকেরও বেশি (৫৮ শতাংশ) লন্ডনবাসী জানিয়েছেন, মেয়র সাদিক খান বিভিন্ন দুষ্কৃতী গ্যাং এবং ছুরি ঘটিত অপরাধের মোকাবিলায় ব্যর্থ হয়েছেন। মূলত বয়স্ক বাসিন্দা এবং ২০১৯ সালে যাঁরা কনজারভেটিভ পার্টিকে ভোট দিয়েছিলেন, তাঁরাই এমন মতামত দিয়েছেন। সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, ১৮ থেকে ৩৪ বছর বয়স্কদের মধ্যে ৪৭ শতাংশ এবং ৫৫ বছরের বেশি বয়স্কদের মধ্যে ৭৮ শতাংশ মানুষ মনে করেন, শহরের অপরাধজনিত সমস্যার মোকাবিলায় মেয়র ব্যর্থ হয়েছেন। কিন্তু, গত নির্বাচনে টোরি ভোটারদের মধ্যে এই পরিসংখ্যান কিন্তু যথাক্রমে ৭১ এবং ৫৫ শতাংশ।
এক্ষেত্রে জেনিংসের ব্যাখ্যা হল, ভোট দেওয়ার ক্ষেত্রে লেবার পার্টির সমর্থকদের কাছে অপরাধের বিষয়টি অগ্রাধিকার পায় না। তাঁরা বরং বেশি উদ্বিগ্ন আবাসনের সমস্যা এবং জীবনযাত্রার সামগ্রিক মান নিয়ে। তাঁর ভাষায়, ‘আবাসনই তাঁদের কাছে প্রধান সমস্যা। তারপরই গুরত্বপূর্ণ হল দৈনন্দিন জীবনযাত্রার খরচ।’ তথ্য বলছে, গত তিন দশকে কনজারভেটিভদের ভোটের হার উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছে। ১৯৮৭ সালে লন্ডনে তাদের প্রাপ্ত ভোটের হার ছিল ৪৬.৬ শতাংশ। ২০১৫ সালে তা কমে দাঁড়ায় ৩৪.৯ শতাংশ। ২০১৯ সালের নির্বাচনে তা কিছুটা কমে দাঁড়িয়েছে ৩২ শতাংশে। এই পরিসংখ্যানই স্বস্তিতে রেখেছে সাদিক খানকে। -ফাইল চিত্র