রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
হাই শেরিফের পদটি সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক এবং অবৈতনিক। রাজা তৃতীয় চার্লসের প্রতিনিধি হিসেবে আদিবা আগামী এক বছর স্বেচ্ছাসেবীর মতোই নির্দিষ্ট অঞ্চলের আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করবেন। ইতিহাস বলছে, এক হাজার বছরের বেশি সময় ধরে চলে আসছে এই ঐতিহ্য। ক্রাউনের পর এটাই ব্রিটেনের সবথেকে প্রাচীন ধর্মনিরপেক্ষ পদ। হাই শেরিফ হিসেবে পশ্চিম ইয়র্কশায়ারে রাজপরিবারের সদস্যদের সফরে সঙ্গী থাকবেন আদিবা। হাইকোর্টের বিচারপতিদের বিচারবিভাগীয় কাজেও সাহায্য করবেন। এই গুরুদায়িত্ব পেয়ে তিনি অত্যন্ত আনন্দিত। তাঁর কথায়, ‘আমি সম্মানিত বোধ করছি। নিজের কাউন্টির বাসিন্দাদের উন্নতি এখন আমার প্রধান লক্ষ্য।’
প্রফেসর আদিবার জন্ম ব্র্যাডফোর্ডে। মা-বাবা পাকিস্তানি অভিবাসী। ব্র্যাডফোর্ড এবং হালে একজন শিক্ষক হিসেবেই কর্মজীবন শুরু করেছিলেন তিনি। পরে ব্রিটেনের পিছিয়ে পড়া সম্প্রদায়ের সামাজিক ও আর্থিক উন্নতির স্বার্থে নিজের জীবন উৎসর্গ করেছেন। ৩২ বছরের বেশি সময় ধরে কিউইডি ফাউন্ডেশন নামক একটি সেবামূলক সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন আদিবা। ব্র্যাডফোর্ড, ইয়র্কশায়ার সহ বিভিন্ন অঞ্চলের বোর্ডে একাধিক দায়িত্ব সামলেছেন। সরকারি নীতি গঠনের ক্ষেত্রেও তাঁর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। সমাজের উন্নতির স্বার্থে দীর্ঘদিনের অবদানের জন্য ২০০৪ সালে এমবিই এবং ২০১৫ সালে সিবিই সম্মানে ভূষিত হয়েছেন এই অধ্যাপিকা।