বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
বরুণ জানিয়েছেন, ভিসার আবেদনে যে বিষয়টি নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়েছে, সেটি আমাদের হাতে নেই। কায়ান অপরিণত হিসেবে জন্মায়। পাশাপাশি ও সেরিব্রাল পালসিতে আক্রান্ত ছিল। অস্ট্রেলিয়ার আইনে শারীরিক অক্ষমতা থাকলে ভিসার অনুমতি দেওয়া হয় না। অস্ট্রেলিয়ার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, কাটিয়াল পরিবারের ভিসা বাতিলের একমাত্র কারণ হল কায়ানের শারীরিক জটিলতা। নাগরিকত্বের আবেদন বাতিলের চিঠিতেও লেখা হয়েছে, কায়ানের সেরিব্রাল পালসির কারণে আগামী ১০ বছরে অস্ট্রেলিয়ার করদাতাদের প্রায় ১২ লক্ষ ৩০ হাজার ডলার খরচ করতে হবে। এই ‘অবাঞ্ছিত’ খরচের হাত থেকে নাগরিকদের অব্যাহতি দিতেই কাটিয়াল পরিবারকে অস্ট্রেলিয়ায় থাকতে দেওয়া সম্ভব নয়। তাঁদের ভিসার আবেদনটি আরও একবার বিবেচনার জন্য অস্ট্রেলিয়ার সরকারের কাছে আবেদন করেছেন বরুণ। এই প্রেক্ষিতে অস্ট্রেলিয়ার ভিসা আইন নিয়ে নানা মহলে প্রশ্ন উঠেছে। অস্ট্রেলিয়ায় মানবাধিকার রক্ষা সংস্থার ডিরেক্টর ইলেন পিয়ারসন ট্যুইট করেছেন, ‘এই ঘটনা অত্যন্ত হৃদয় বিদারক। অস্ট্রেলিয়ায় জন্ম হওয়া কায়ানের যদি দুরারোগ্য ব্যাধি না থাকত, তাহলে সে এতদিনে এ দেশের নাগরিক হয়ে যেত। কিন্তু, এখন তাকে অস্ট্রেলিয়া থেকে বের করে দেওয়া হচ্ছে।’ লেবার পার্টির এমপি পিটার খলিল প্রশ্ন তুলেছেন, আমরা কি এমন একটা দেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম? মরিসনের লিবারেল সরকারকে ক্ষমতায় আনার সময় দেশবাসী কি এই ধরনের আচরণ প্রত্যাশা করেছিল?