বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
২০০৭ থেকে ২০১২ পর্যন্ত ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট পদে ছিলেন সারকোজি। ২০০৭ সালের নির্বাচনের সময় এক মহিলা ফরাসি শিল্পপতির কাছ থেকে অবৈধভাবে অর্থ নেওয়ার অভিযোগ ছিল সারকোজির বিরুদ্ধে। ফরাসি পুলিস ঘটনার তদন্তে নামে। পল বিসমাউথ ছদ্মনামে ফোনে আড়ি পাতা হয়। ২০১৪ সালে বিচারক গিলবার্ট আজিবার্ট ও সারকোজির প্রাক্তন আইনজীবী অঁরি হেরজগের কথোপকথন ট্যাপ করে পুলিস। সেই বক্তব্য থেকেই স্পষ্ট হয়, সারকোজি বিচারক গিলবার্টকে উচ্চপদে বসানোর প্রলোভন দেন। বিনিময়ে তাঁকে তাঁর বিরুদ্ধে চলা মামলার তথ্য পাচার করতে বলা হয়। ২০১২ সালের নির্বাচনেও তাঁর বিরুদ্ধে নির্দিষ্ট সীমার অতিরিক্ত অর্থ খরচের অভিযোগ রয়েছে। ওই নির্বাচনে অবশ্য হেরে গিয়েছিলেন সারকোজি। সেই মামলার রায় বেরবে সম্ভবত চলতি মাসের শেষেই। এছাড়া তাঁর বিরুদ্ধে বিবাহ-বহির্ভূত সম্পর্কের মামলার শুনানি চলছে। উল্লেখ্য, পদে থাকাকালীন প্রথম স্ত্রীকে বিচ্ছেদ দিয়ে সুপার মডেল কার্লা ব্রুনিকে বিয়ে করেছিলেন সারকোজি।